পোস্টগুলি

ছবি
  মনের হদিস কেই বা জানে   মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী

" বিদায় বেলা "

ছবি
http://nirrjon.blogspot.com http://nirrjon.blogspot.com   বিদায় বেলা                   -  কাজী নজরুল ইসলাম তুমি অমন ক’রে গো বারে বারে জল-ছল-ছল চোখে চেয়ো না,        জল-ছল-ছল চোখে চেয়ো না।    ঐ কাতর কন্ঠে থেকে থেকে শুধু বিদায়ের গান গেয়ো না,        শুধু বিদায়ের গান গেয়ো না।।    হাসি দিয়ে যদি লুকালে তোমার সারা জীবনের বেদনা,    আজো তবে শুধু হেসে যাও, আজ বিদায়ের দিনে কেঁদো না।     ঐ ব্যথাতুর আঁখি কাঁদো-কাঁদো মুখ      দেখি আর শুধু হেসে যাও,আজ বিদায়ের দিনে কেঁদো না।      চলার তোমার বাকী পথটুকু-      পথিক! ওগো সুদূর পথের পথিক-    হায়,  অমন ক’রে ও অকর”ণ গীতে আঁখির সলিলে ছেয়ো না,        ওগো আঁখির সলিলে ছেয়ো না।।     দূরের পথিক! তুমি ভাব বুঝি       তব ব্যথা কেউ বোঝে না,         তোমার ব্যথার তুমিই দরদী একাকী,      পথে ফেরে যারা পথ-হারা,      কোন গৃহবাসী তারে খোঁজে না,      বুকে ক্ষত হ’য়ে জাগে আজো সেই ব্যথা-লেখা কি?    দূর বাউলের গানে ব্যথা হানে বুঝি শুধু ধূ-ধূ মাঠে পথিকে?    এ যে মিছে অভিমান পরবাসী! দেখে ঘর-বাসীদের ক্ষতিকে!     তবে জান কি তোম

“ কেন অাশা বেঁধে রাখি”

ছবি
http://nirrjon.blogspot.com কেন অাশা বেঁধে রাখি? কেন অাশা বেঁধে রাখি? কেন দ্বীপ জ্বেলে রাখি? কেন অাশা বেঁধে রাখি? জানি অাসবেনা ফিরে অার তুমি- জানি অাসবেনা ফিরে অার তুমি! তবু পথো পানে চেয়ে থাকি । কেন অাশা বেঁধে রাখি- কেন অাশা বেঁধে রাখি? জানবেনা তুমি -বুঝবেনা তুমি- এই ব্যাথা অামার-এই জ্বালা অামার! http://nirrjon.blogspot.com

“শিক্ষামন্ত্রী নুরল ইসলাম নাহিদ-এর সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত”

ছবি
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ - এর সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত http://nirrjon.blogspot.com ; নুরুল ইসলাম নাহিদ ১৯৪৫ সালে ৫ জুলাই সিলেট জেলার বিয়ানিবাজার উপজেলার কসবা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কসবা প্রাথমিক বিদ্যালয়, বিয়ানীবাজার পঞ্চখন্ড হরগোবিন্দ হাই স্কুল, সিলেট এমসি কলেজ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করেছেন। তাঁর রয়েছে সুদীর্ঘ রাজনৈতিক জীবন। একজন সৎ, নিষ্ঠাবান ও ত্যাগী রাজনৈতিক নেতা হিসেবে তিনি সকল মহলে প্রশংসিত। ষাটের দশকের ছাত্র আন্দোলনের ঐতিহ্য ও ধারাবাহিকতা অনুসরণ করে তৎকালীন ছাত্রনেতাদের মধ্যে যে কয়জন আজও রাজনৈতিক ময়দানে সক্রিয় অবদান রাখছেন, জনাব নাহিদ তাঁদের অন্যতম। তিনি মানুষের রাজনৈতিক ও আর্থ-সামাজিক মুক্তির লক্ষ্যে রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংগঠনিক কার্যক্রম এবং তাদের জন্য সংগ্রামকেই প্রধান পেশা হিসাবে গ্রহণ করেছিলেন। আজও সেই কঠিন ব্রত নিয়ে আছেন জনগণের সঙ্গে, তাদেরই একজন হিসেবে। ষাটের দশকের সূচনালগ্নে এমসি কলেজের ছাত্রাবস্থায় আইয়ুব খানের সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় কর্মী হিসেবে তাঁর প্রত্যক্ষ সংগ্রামী জীবনের সূচনা হয়েছিল। সিলেটে সামরিক শাসনবির

অটিজম : জানতে হবে, বুঝতে হবে-

অটিজম : জানতে হবে, বুঝতে হবে http://nirrjon.blogspot.com ‘অটিজম’- শিশুদের এক অদ্ভুত মনের রোগ; বলা যেতে পারে মনোজাগতিক সমস্যা। এ রোগের কারণে শিশুদের যে তিন ধরনের সমস্যা দেখা যায় তা হলো- মৌখিক কিংবা অন্য কোনো প্রকার যোগাযোগ সমস্যা, সামাজিক বিকাশগত সমস্যা, খুব সীমাবদ্ধ এবং গণ্ডিবদ্ধ জীবনযাপন ও চিন্তাভাবনা এবং পুনরাবৃত্তিমূলক আচরণ দেখা দেয়া। এছাড়া অতি চাঞ্চল্য, জেদি ও আক্রমণাত্মক আচরণ, অহেতুক ভয়ভীতি, খিঁচুনি ইত্যাদি শিশুদের মধ্যে দেখা দিতে পারে শিশুটি কী কী জিনিস, বিষয়, খাবার, খেলনা ইত্যাদি খুব পছন্দ করে। এগুলো প্রশিক্ষণ সহায়কশক্তি হিসেবে ব্যবহার করতে হবে। প্রশিক্ষণ সহায়ক বিষয়টিকে শিশুর দৃষ্টিসীমার মধ্যে রেখে তাকে আশ্বস্ত করতে হবে যে, নির্দেশিত কাজটি করলে তার পছন্দের জিনিসটি দেয়া হবে। এরা নাম ধরে ডাকলেও সাড়া দেয় না এবং আপন মনে থাকতে পছন্দ করে। এরা অন্যদের চোখের দিকে তাকায় না। অন্যের দিকে তাকিয়ে হাসে না কিংবা আদর করলেও ততটা সাড়া দেয় না। একই জিনিস পুনরাবৃত্তি করে এবং একই কাজ বারবার করতে পছন্দ করে। অটিজম কি? ১৯৪৩ সালে একজন আমেরিকান চিকিৎসক লিও ক্যানার শিশুদের আচ

" প্রশ্নাবলী "

ছবি
" প্রশ্নাবলী"                                          -নির্মলেন্দু গুণ   কী ক'রে এমন তীক্ষ্ণ বানালে আখিঁ, কী ক'রে এমন সাজালে সুতনু শিখা? যেদিকে ফেরাও সেদিকে পৃথিবী পোড়ে । সোনার কাঁকন যখন যেখানে রাখো, সেখানে শিহরে, ঝংকার ওঠে সুরে । সুঠাম সবুজ মরাল বাঁশের গ্রীবা কঠিন হাতের কোমল পরশে জাগে, চুম্বন ছাড়া কখনো বাঁচে না সে যে । পুরুষ চোখের আড়ালে পালাবে যদি, কী লাভ তাহলে উর্বশী হয়ে সেজে? http://nirrjon.blogspot.com

" তুমিই শুধু তুমি "

ছবি
" তুমিই শুধু তুমি "                                             - সৈয়দ শামসুল হক তোমার দেহে লতিয়ে ওঠা ঘন সবুজ শাড়ি। কপালে ওই টকটকে লাল টিপ। আমি কি আর তোমাকে ছেড়ে কোথাও যেতে পারি? তুমি আমার পতাকা, আমার কৃষির বদ্বীপ। করতলের স্বপ্ন-আমন ধানের গন্ধ তুমি তুমি আমার চিত্রকলার তুলি। পদ্য লেখার ছন্দ তুমি−সকল শব্দভুমি। সন্তানের মুখে প্রথম বুলি। http://nirrjon.blogspot.com

“বিল্ডিং তৈরিতে রড,সিমেন্ট,বালু ও ইটের হিসাব অাপনি যে ভাবে পাবেন”

কারেন্টনিউজ ডটকমডটবিডি: ছোট্ট সুন্দর স্বপ্নের বাড়ি তৈরির রড সিমেন্ট ইট বালির হিসেব জেনে নিন, শেয়ার করে সংগ্রহে রাখুন জেনে নিন মনের মতো ছোট্ট সুন্দর বাড়ি তৈরিতে রড সিমেন্ট আর ইটের যাবতীয় হিসাব নিকাশ ১০” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে। ০৫” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে। গাথুনী এব প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়। নিচের ছলিং এ প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে।পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়। ০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়।সিএফটি অর্থাৎ ঘনফুট। এসএফটি অর্থাৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে।কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়। ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়।* ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ওজন ১৯২০ কেজি। * ১ ব্যাগ সিমেন্টে পানি লাগে ২১ লিটার। * ১০০ এস,এফ,টি প্লাষ্টারে ১:৪ অনুপাতে সিমেন্ট লাগে ২ ব্যাগ। * গাথুনীর প্লাষ্টারে ১:৫ অনুপাতে সিমেন্ট দিতে হয়। সিলিং প্লাষ্টারে ১:৫ অনুপাতে সিমেন্ট

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

" বিরহের বাণী "

“কেমন করে দেকবো তোমায়-তুমি কোথায়?”

“শুধু তোমার-- ডাগর চোখের জন্য”

“ প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে বিভিন্ন দার্শনিক কে কি বলেছেন চলুন দেখে নেয়”