মনের হদিস কেই বা জানে মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী
পোস্টগুলি
" মনের জানালা ধরে "
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
" মনের জানালা ধরে " শিল্পীঃ হেমন্ত মুখোপাধ্যায় http://nirrjon.blogspot.com মনের জানালা ধরে উকি দিয়ে গেছে যার চোখ তাকে আর মনে পড়ে না, চেয়ে চেয়ে কত রাত দিন কেটে গেছে, আর কোন চোখ তবু মনে ধরে না, মনের জানালা ধরে উকি দিয়ে গেছে ।। হৃদয়ের শাখা ধরে নাড়া দিয়ে গেছে ঝুরঝুর ঝরে গেছে কামনার ফুল, মালা গেথে কবে থেকে নিয়ে বসে আছি, আবার কখনও যদি করে সেই ভুল ভুলেও কভু তো সে ভুল করে না, মনের জানালা ধরে উকি দিয়ে গেছে ।। যেতে যেতে গানখানি পিছে ফেলে গেছে, ছম ছম নূপুরের সকরুণ সুর শিকলে বাধিতে তারে ছেয়েছিনু বুঝি শিকল চরণে তার হয়েছে নূপুর, ধরারও বাধনে সে তো ধরা পড়ে না, মনের জানালা ধরে উকি দিয়ে গেছে যার চোখ তাকে আর মনে পড়ে না, চেয়ে চেয়ে কত রাত দিন কেটে গেছে আর কোন চোখ তবু মনে ধরে না, মনের জানালা ধরে উকি দিয়ে গেছে ।।
"অন্ধকারের মাঝে নিমজ্জিত শিক্ষার আলো "
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
"অন্ধকারের মাঝে নিমজ্জিত শিক্ষার আলো " http://nirrjon.blogspot.com অষ্টম জাতীয় পে-স্কেলে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়, এই নতুন পে-স্কেলে বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের ভাগ্যের তেমন পরিবর্তন ঘটেনি। বিশেষ করে টাইমস্কেল তুলে দেয়ার কারণে বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীরা ভীষণ হতাশ। এই স্কেল তুলে দেয়ার কারণে পুরো চাকরি জীবন একই পদে থাকতে হবে। শিক্ষকদের বলা হয় মানুষ গড়ার কারিগর। অথচ ভয়াবহ আজ রাষ্ট্রে সবচেয়ে অবহেলিত এবং মারাত্মক বেতনবৈষম্যের শিকার। এমপিওভুক্ত শিক্ষকেরা পরপর দুইবার বৈশাখীভাতা আর ৫ শতাংশ বার্ষিক প্রবৃদ্ধি থেকে বঞ্চিত। আমাদের দেশের প্রায় ৯৫ শতাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বেসরকারি, এর বেশির ভাগই আবার এমপিওভুক্ত। উন্নত দেশগুলোতে যেখানে শিক্ষকদের বেতনভাতা সন্তোষজনক, সেখানে আমাদের দেশে শিক্ষকদের বেতনভাতা সরকারি অফিসের একজন ছোট কর্মচারীর চেয়েও কম, যা দিয়ে দুর্মূল্যের বাজারে চলা অত্যন্ত কষ্টকর। অথচ ২০১০ সালে প্রণীত জাতীয় শিক্ষানীতিতে সব স্তরের শিক্ষকদের জন্য পৃথক বেতন কাঠামো করার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু সরকার আমলাতান্ত্রিক জটিলত
“ ও অাকাশ প্রদিপ জ্বেলো না ”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
“ ও অাকাশ প্রদিপ জ্বেলো না ” ও আকাশ প্রদীপ জ্বেলো না ও বাতাস আঁখি মেলো না আমার প্রিয়া লজ্জা পেতে পারে আহা কাছে এসেও ফিরে যেতে পারে। তার সময় হলো আমায় মালা দেবার সে যে প্রাণের সুরে গান শোনাবে এবার সেই সুরেতে ঝর্ণা তুমি চরণ ফেলো না ও আকাশ প্রদীপ জ্বেলো না ও পলাশ ফিরে চেও না ও কোকিল তুমি গেও না লাজুক লতা হয়ত গো লাজ পাবে তার মুখের কথা মুখে রয়ে যাবে তার অনেক ভীরু স্বপ্ন জাগে আশায় আহা হৃদয় মাঝে সুরের খেয়া ভাসায়। দোহাই বকুল ছন্দে তাহার গন্ধ ঢেলো না ও আকাশ প্রদীপ জ্বেলো না ও বাতাস আঁখি মেলো না আমার প্রিয়া লজ্জা পেতে পারে আহা কাছে এসেও ফিরে যেতে পারে।
“অামি সারারাত শুধু যে কেঁদেছি ”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
“অামি সারারাত শুধু যে কেঁদেছি ” শিল্পী : মান্নাদে আমি সারারাত শুধু যে কেঁদেছি। বুঝিনি এ ভাবে তুমি চলে যাবে। জানি না কি অপরাধ করেছি।। পারিনি কিছুতে নিজেকে বোঝাতে কী করে সবই যে হলো হারাতে পারিনি সে রাতে তোমায় ফেরাতে ডেকেছি এ আঁখি শুন্য দুহাতে তবে কি ভুলেরই স্বর্গ গড়েছি। জানিনা কী অপরাধ করেছি।। জানি না কি পেলে তুমি এ খেলাতে সুখেরই ছবিটি ছিড়ে ফেলাতে জানি না তোমাকে আমি কি দিয়েছি নিজে চেয়েছি কী-বা পেয়েছি চোখেরই জলেতে মুক্তো যে ধরেছি।। বুঝিনি এ ভাবে তুমি চলে যাবে জানি না কি অপরাধ করেছি।।
“ত্যাগী নেতা”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
“ত্যাগী নেতা” নামঃ আলতাফুজ্জামান (মিতা) http://nirrjon.blogspot.com জন্মোঃ০১-০১-১৯৬০ ছাত্র জীবন থেকে তিনি রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। বলতে গেলে ছাত্র জীবন শেষে তিনি রাজনীতির করার জন্য কোন চাকুরী করেননি। অর্থাৎ রাজনীতিটাকেই – তিনি পেশা হিসাবে মেনে নিয়েছেন। রাজনীতির ক্ষাতিরে তিনি সংসার জীবনটা বিলিয়ে দিয়েছেন। ১১ ডিসেম্বর ১৯৮৩ সাল নাগাদ প্রধান সামরিক প্রশাসক হিসাবে যখন স্বৈরাচার সরকারের আবিরভাব ঘটে তখন দিনাজপুর জেলা শহরে আন্দোলন করার জন্য হাতেগনা কয়েকজন তন্মধ্যে আলতাফুজ্জামান আন্যতম।
"শুধু ইচ্ছে করে "
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
"শুধু ইচ্ছে করে " শুধু ইচ্ছে করে গড়ি জীবন তোমার চিরসবুজ মনে, কাঙ্খিত সেই বাসনা মন মন্দিরে সারাক্ষন অনুরণে । তোমার নির্বিকল্প অন্তর আত্মায় কান পেতে নিশ্চল, মোর অভিযাচিত সুপ্ত চিত্ত মহাসুখে ভরব অবিরল । শুধু ইচ্ছে করে তোমায় আমার এবুকের মাঝে রাখি, মধুর প্রেমের পরশ নিতে শুধু তোমার কাছে থাকি । হাওয়া খেতে যাব আমি তোমায় নিয়ে শ্রী বৃন্দাবনে, ভালবাসার নির্মল ঘর সাজাব স্বপনের এক শুভক্ষণে । শুধু ইচ্ছে করে তোমার মনে আমি ভ্রমর হয়ে উড়ি, তোমার মনের সকল ঘরেই আমি প্রান ভরে ঘুরি । আদর সোহাগে রেখে সদা আমি দেব তোমায় সুখ, যতন করে সাজাব আমি তোমার ভালবাসার মুখ । শুধু ইচ্ছে করে রাত নিশীথে সাজাই ফুলেরই বাসর, সারা জীবন আনন্দে রাঙাই মোদের প্রেমের আসর । মায়া-মমতায় জড়ানো ছড়ানো মোদের মধুর স্মৃতি, সুখে-দুখে মিলে পরস্পরে গড়ব এক নিবিড় সম্প্রীতি । শুধু ইচ্ছে করে একই সাথে থাকি বাঁধা আসুক যতই, আমরা দুটি প্রাণ এক হয়ে মিলে রুধব মোরা ততই । তোমার মনের যত ইচ্ছে পূরণ করে কষ্ট দেব মুছে, বুকের মাঝে আগলে রেখে অহর্নিশি দুঃখ দেব ঘুচে ।
এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি
“শুধু তোমার-- ডাগর চোখের জন্য”
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত "
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত " http://nirrjon.blogspot.com ১৯২০ সাল : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফরিদপুর জেলার তৎকলীন গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গীপাড়াব গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ জন্ম জন্মগ্রহণ করেন। শেখ লুৎফর রহমান ও মোসাম্মাৎ সায়রা বেগমের চার কন্যা ও দুই পুত্রের মধ্যে তৃতীয় সন্তান মুজিব। বাবা-মা ডাকতেন খোকা বলে। খোকার শৈশবকাল কাটে টুঙ্গীপাড়ায়। ১৯২৭ সাল : ৭ বছর বয়সে গিমাডাঙ্গা প্রাইমারী স্কুলে ভর্তি হন। ৯ বছর বয়সে গোপালগঞ্জ পাবলিক স্কুলে তৃতীয় শ্রেণীতে ভর্তি হন। ১৯৩৪ সাল : ১৪ বছর বয়সে বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত হলে তাঁর একটি চোখ কলকাতায় অপারেশন করা হয় এবং চক্ষু রোগের কারণে তাঁর লেখাপড়ায় সাময়িক বিরতি ঘটে। ১৯৩৮ সাল : ১৮ বছর বয়সে বঙ্গবন্ধুর ও বেগম ফজিলাতুন্নেসার আনুষ্ঠানিক বিয়ে সম্পন্ন হয়। শেখ মুজিবুর রহমান ও বেগম ফজিলাতুন্নেসা দুই কন্যা শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা ও তিন পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেলের জনক-জননী। ১৯৩৯ সাল : অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক এবং হোস
“ প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে বিভিন্ন দার্শনিক কে কি বলেছেন চলুন দেখে নেয়”
‘প্রেমের পরশে প্রত্যেকেই কবি হয়ে ওঠে।’ প্লেটো ‘প্রেমে পড়লে বোকা বুদ্ধিমান হয়ে ওঠে, বুদ্ধিমান বোকা হয়ে যায়।’ স্পুট হাসসুন ‘ভালোবাসা পাওয়ার চাইতে ভালোবাসা দেওয়াতেই বেশি আনন্দ।’ জর্জ চ্যাপম্যান ‘ভালোবাসতে শেখ, ভালোবাসা দিতে শেখ তাহলে তোমার জীবনে ভালোবাসার অভাব হবে না।’ টমাস ফুলার ‘কোনো কিছুকে ভালোবাসা হলো সেটি বেঁচে থাক তা চাওয়া।’ কনফুসিয়াস ‘যখন আপনি কাউকে ভালোবাসেন তখন আপনার জমিয়ে রাখা সব ইচ্ছেগুলো বেরিয়ে আসতে থাকে।’ এলিজাবেথ বাওয়েন ‘বন্ধুত্ব অনেক সময় ভালোবাসায় পর্যবসিত হয়, কিন্তু বন্ধুত্বের মধ্যে কখনও ভালোবাসা থাকে না’ চার্লস কনটন ‘ভালোবাসা যখন অবদমিত হয়, তার জায়গা দখল করে ঘৃণা।’ হ্যাভনক এলিস ‘যে ভালোবাসা পেল না, যে কাউকে ভালোবাসতে পারল না, সংসারে তার মতো হতভাগা কেউ নেই।’ কিটস্ ‘ছেলেরা ভালোবাসার অভিনয় করতে করতে যে কখন সত্যি সত্যি ভালোবেসে ফেলে তারা তা নিজেও জানে না। মেয়েরা সত্যিকার ভালোবাসতে বাসতে যে কখন অভিনয় শুরু করে তারা তা নিজেও জানে না।’ সমরেশ মজুমদার ‘প্রেমের আনন্দ থাকে স্বল্পক্ষণ কিন্তু বেদনা থাকে সারাটি জীবন।’ রবীন্
" বিরহের বাণী "
" বিরহের বাণী " “দুঃখের মাঝেও একটা সুখের অনুভূতি থাকে, তা হয়তোবা সুখে থেকে কেউ কল্পনাও করতে পারবেনা। কারণ মানুষ দুঃখে থেকে সুখকে উপলদ্ধি করতে পারলেও সুখে থেকে কিন্তু কেউ দূঃখকে সেভাবে উপলদ্ধি করতে পারেনা। আর মানুষ যখন কষ্টের মাঝে সুখকে কল্পনা করে তখন তার মনে যে অনুভূতির সৃষ্টি হয় তা কখনও কখনও সুখের চেয়েও ___ “হয়তোবা মাঝে মাঝে কিছু ভুল করে বসি তাই বলে এই নয় যে আমি পচে গেছি আমি যেমন ছিলাম তেমনি আছি শুধু সময়ের সাথে বদলে গেছ তুমি”। ___ “পৃথিবীতে কঠিন বাস্তবের মধ্যে একটি বাস্তব হলোঃ মানুষ যখন সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে এসে পৌছায় আর তখনই তার প্রিয় মানুষটি হারিয়ে যায়”। ___ “কষ্ট কখনও কাউকে কষ্ট দেয় না সুখ ই মানুষকে কষ্ট দেয়। তাই সুখের পিছনে ঘুরে সময় নষ্ট করা মানে দুঃখকে আমন্ত্রণ জানানো ছাড়া আর কিছু নয়”। ___ “পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় কষ্ট হলো এক তরফা ভালবাসা। আর তারচেয়ে বড় কষ্ট হলো আপনি তাকে ভালবাসতেন সে জানত, এখনও ভালবাসেন কিন্তু সে জানে না”। ___ “কাউকে মন থেকে ভালবাসলে আপনিও তার কাছ থেকে আপনার মত ভালবাসা আশা করবেন, আর
“কাছে ডাকো”
“কাছে ডাকো” http:// nirrjon.blogspot.com সুখী হতে পারেনা কেউ কষ্ট পেলে দুঃখই দিতেই-তুমি শুধু কাছে ডাকো । ভাবি আমি বসে সব কিছু ফেলে, কষ্টই বাড়ে মোর তব কাছে গেলে । কত আশা কত স্বপ্ন নিয়ে আমি বেসেছিলাম ওগো তোমায় ভালো, তুমি শুধু হবে আমার মত জ্বালাবে জীবনে আমার সুখের আলো । সেই স্বপ্ন আমি হৃদয়ে নিয়ে ওগো সাজিয়েছিলাম ভালোবাসার ঘর, কাছে এসে শুধু অনেক যত্নে তুমি অবহেলা দিয়ে আজ করলে পর । http://nirrjon.blogspot.com