পোস্টগুলি

জুন ২০, ২০১৫ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে
ছবি
  মনের হদিস কেই বা জানে   মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী

“বেঁচে আছি আমি”

নিস্তব্ধ পরিবেশ, একাকী আমি, জীবন বলতে শুধু আমি আর আমার একাকীত্ব, রোজ চলে যাওয়া নতুন কিছুর আশায়, ফিরে আশা অপারগ নিরাশায়, একে যদি বেঁচে থাকা বলা যায়; তবে হ্যাঁ বেঁচে আছি আমি। কর্মক্ষেত্র, বাধ্যতার এক নিপুণ ক্ষেত্র, অবলুপ্ত সকল প্রত্যাশা, সকল সুযোগ, চিন্তা চেতনার বিস্তৃতিতে অন্তরায়, দিন চলে যায় পরের দিনের আশায়, একে যদি সুখী থাকা বলা যায়; তবে হ্যাঁ সুখী আছি আমি। বাস্তবতা, স্বপ্নের ক্ষেত্রে অতিকায় আগল, নিভিয়ে দেয় সকল সম্ভাবনা, মাঝে মাঝে জীবনকে ঠেলে দেয় মরণের দ্বারে, চলে যায় সময় বাস্তবতার আশ্রয়ে, একে যদি ভাল থাকা বলা যায়; তবে হ্যাঁ ভাল আছি আমি। বেঁচে থাকা যদি একে বলা হয়, তবে মরণ কে আর কি বলা হয়? জীবন তো একটাই, মরণ ও একটাই, জীবনই তো মরণের সমতুল্য, তবে মরণ আর কোথায় অন্যকিছু? যান্ত্রিকতায় জীবন দিশেহারা, নেই এতটুকু বিলম্ব। হয়না নিজের মত করে জীবনকে দেখা, হয়না তাকে ঘিরে দেখা স্বপ্ন সত্য করা। একেই যদি বলা হয় বেঁচে থাকা; তবে হ্যাঁ সত্যিই বেঁচে আছি আমি।

“সখি তুমি আলো জ্বালো”

সখি তুমি আলো জ্বালো এই চোখে আমার যতটুকু আছে আলো তার চেয়েও গভীর বুঝি অন্ধকার কালো। রাতের চন্দ্র যতটুকু জ্যোৎস্না ছড়ালো তার বুকেও দেখি মূর্তি এক কালো। চোখের ভেতর অন্ধকার এতো, সখি তুমি আলো জ্বালো চন্দ্র ছড়ায় যেটুকু জ্যোৎস্না তাই অধিক ভালো। এই হাসি কৃত্রিম অতি ভেতরে অঝর কান্না হৃদয়টা খুলে দেখ পাবে দুঃখ-ব্যথা, বিরহ- বেদনা। যেটুকু তার পূর্ণতা প্রতিটি চরণ খুঁজে দেখ সীমাহীন শূন্যতা।

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

" বিরহের বাণী "

“কেমন করে দেকবো তোমায়-তুমি কোথায়?”

“ প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে বিভিন্ন দার্শনিক কে কি বলেছেন চলুন দেখে নেয়”

"মর্যাদা"