মনের হদিস কেই বা জানে মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী
পোস্টগুলি
জুলাই ১৩, ২০১৬ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত "
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত " http://nirrjon.blogspot.com ১৯২০ সাল : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফরিদপুর জেলার তৎকলীন গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গীপাড়াব গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ জন্ম জন্মগ্রহণ করেন। শেখ লুৎফর রহমান ও মোসাম্মাৎ সায়রা বেগমের চার কন্যা ও দুই পুত্রের মধ্যে তৃতীয় সন্তান মুজিব। বাবা-মা ডাকতেন খোকা বলে। খোকার শৈশবকাল কাটে টুঙ্গীপাড়ায়। ১৯২৭ সাল : ৭ বছর বয়সে গিমাডাঙ্গা প্রাইমারী স্কুলে ভর্তি হন। ৯ বছর বয়সে গোপালগঞ্জ পাবলিক স্কুলে তৃতীয় শ্রেণীতে ভর্তি হন। ১৯৩৪ সাল : ১৪ বছর বয়সে বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত হলে তাঁর একটি চোখ কলকাতায় অপারেশন করা হয় এবং চক্ষু রোগের কারণে তাঁর লেখাপড়ায় সাময়িক বিরতি ঘটে। ১৯৩৮ সাল : ১৮ বছর বয়সে বঙ্গবন্ধুর ও বেগম ফজিলাতুন্নেসার আনুষ্ঠানিক বিয়ে সম্পন্ন হয়। শেখ মুজিবুর রহমান ও বেগম ফজিলাতুন্নেসা দুই কন্যা শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা ও তিন পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেলের জনক-জননী। ১৯৩৯ সাল : অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক এবং হোস
“ শিক্ষা ক্ষেত্রে আবার বৈষম্য ”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
“ শিক্ষা ক্ষেত্রেআবার বৈষম্য ” http://nirrjon.blogspot.com ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হয় । ১৯৭৩ সালে জাতির জনক বঙ্গ বন্ধু শেখ-মুজিবুর রহমান- প্রাথমিক স্কুল গুলো সরকারী করন করেন । আজ ৪৩ বছর পরও মাধ্যমিক স্কুলগুলো আগের মতোই আবোহেলিত। যদিও বর্তমান সরকার বিক্ষিপ্ত ভাবে হাতে গোনা কয়েকটি মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ সরকারী করনের কাজ হাতে নিয়েছে বা উদ্দ্যোগ গ্রহন করেছে । তাও আবার শহর কেন্দ্রীক । সরকারের এমন উদ্দ্যোগ গ্রহন করাকে স্বাগতম জানাই । প্রশ্ন হচ্ছে- সরকার হাতে গোনা কয়েকটি স্কুল ,কলেজ সরকারী করন করে কি হাসিল করতে চাচ্ছে ? উদ্দেশ্য কি ? সারা দেশে এমপিওভূক্ত স্কুল,কলেজ,মাদ্রাসার সংখ্যা হচ্ছে-ত্রিশ হাজার ; এগুলোতে কর্মরত রয়েছেন পাঁচ লক্ষ শিক্ষক/কর্মচারী । আর এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সরকারী করনের দাবী এক দিনের নয় । দীর্ঘ ৪৩ বছর থেকে বিভিন্ন ভাবে আন্দলন করে আসছে এ সব শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক/কর্মচারীগন । তাহলে, হাতে গোনা কয়েকটি শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান জাতীয় করন কেন? এ দীর্ঘ সময়ে সরকার (যখন যারা ক্ষমতায় থাকে) আনেকটাই– নিজেদের সুবিধা- খেয়াল খুশি মতো ( বলা য
এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি
" বিরহের বাণী "
" বিরহের বাণী " “দুঃখের মাঝেও একটা সুখের অনুভূতি থাকে, তা হয়তোবা সুখে থেকে কেউ কল্পনাও করতে পারবেনা। কারণ মানুষ দুঃখে থেকে সুখকে উপলদ্ধি করতে পারলেও সুখে থেকে কিন্তু কেউ দূঃখকে সেভাবে উপলদ্ধি করতে পারেনা। আর মানুষ যখন কষ্টের মাঝে সুখকে কল্পনা করে তখন তার মনে যে অনুভূতির সৃষ্টি হয় তা কখনও কখনও সুখের চেয়েও ___ “হয়তোবা মাঝে মাঝে কিছু ভুল করে বসি তাই বলে এই নয় যে আমি পচে গেছি আমি যেমন ছিলাম তেমনি আছি শুধু সময়ের সাথে বদলে গেছ তুমি”। ___ “পৃথিবীতে কঠিন বাস্তবের মধ্যে একটি বাস্তব হলোঃ মানুষ যখন সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে এসে পৌছায় আর তখনই তার প্রিয় মানুষটি হারিয়ে যায়”। ___ “কষ্ট কখনও কাউকে কষ্ট দেয় না সুখ ই মানুষকে কষ্ট দেয়। তাই সুখের পিছনে ঘুরে সময় নষ্ট করা মানে দুঃখকে আমন্ত্রণ জানানো ছাড়া আর কিছু নয়”। ___ “পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় কষ্ট হলো এক তরফা ভালবাসা। আর তারচেয়ে বড় কষ্ট হলো আপনি তাকে ভালবাসতেন সে জানত, এখনও ভালবাসেন কিন্তু সে জানে না”। ___ “কাউকে মন থেকে ভালবাসলে আপনিও তার কাছ থেকে আপনার মত ভালবাসা আশা করবেন, আর
“কেমন করে দেকবো তোমায়-তুমি কোথায়?”
“ প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে বিভিন্ন দার্শনিক কে কি বলেছেন চলুন দেখে নেয়”
‘প্রেমের পরশে প্রত্যেকেই কবি হয়ে ওঠে।’ প্লেটো ‘প্রেমে পড়লে বোকা বুদ্ধিমান হয়ে ওঠে, বুদ্ধিমান বোকা হয়ে যায়।’ স্পুট হাসসুন ‘ভালোবাসা পাওয়ার চাইতে ভালোবাসা দেওয়াতেই বেশি আনন্দ।’ জর্জ চ্যাপম্যান ‘ভালোবাসতে শেখ, ভালোবাসা দিতে শেখ তাহলে তোমার জীবনে ভালোবাসার অভাব হবে না।’ টমাস ফুলার ‘কোনো কিছুকে ভালোবাসা হলো সেটি বেঁচে থাক তা চাওয়া।’ কনফুসিয়াস ‘যখন আপনি কাউকে ভালোবাসেন তখন আপনার জমিয়ে রাখা সব ইচ্ছেগুলো বেরিয়ে আসতে থাকে।’ এলিজাবেথ বাওয়েন ‘বন্ধুত্ব অনেক সময় ভালোবাসায় পর্যবসিত হয়, কিন্তু বন্ধুত্বের মধ্যে কখনও ভালোবাসা থাকে না’ চার্লস কনটন ‘ভালোবাসা যখন অবদমিত হয়, তার জায়গা দখল করে ঘৃণা।’ হ্যাভনক এলিস ‘যে ভালোবাসা পেল না, যে কাউকে ভালোবাসতে পারল না, সংসারে তার মতো হতভাগা কেউ নেই।’ কিটস্ ‘ছেলেরা ভালোবাসার অভিনয় করতে করতে যে কখন সত্যি সত্যি ভালোবেসে ফেলে তারা তা নিজেও জানে না। মেয়েরা সত্যিকার ভালোবাসতে বাসতে যে কখন অভিনয় শুরু করে তারা তা নিজেও জানে না।’ সমরেশ মজুমদার ‘প্রেমের আনন্দ থাকে স্বল্পক্ষণ কিন্তু বেদনা থাকে সারাটি জীবন।’ রবীন্
"মর্যাদা"
মর্যাদা শিক্ষকগনের মর্যাদা বেতন দিয়ে পরিমাপ করা যায় না- এটা আমার কথা নয় ! গত কয়েক দিন আগে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী ঊল্লেখিত বাক্যটি উচ্চরন করেন। এ প্রসঙ্গে দু’টি কথা না বললে নয় । মর্যাদা কে না চায় ? পিতামাতা সন্তানের জন্য পক্ষান্তরে সন্তান পিতামাতার জন্য । তদ্রুপঃ আমরাও চাই । শিক্ষকগনের এতো মর্যাদা দিলেন যে ১২৫/= ইনক্রিমেন্ট ছিল এটাও তুলে নিয়ে নিলেন! সকলে পাচ্ছে ৫% আমাদের বেলাই তারেনারে। “র্ঘানে আর্ধ ভোজন” কথাটা এখানেও সত্য হলো। আমরা শুধু শুনে যাচ্ছি সকলে পাচ্ছে। http://nirrjon.blogspot.com আমাদের এতো মর্যাদা আমারা বলতে পারিনা - আমাদের বাড়ি ভাড়া আর চিকিৎসার টাকার কথা ! হয়তো বলবেন ৫গুন বাড়িয়েছি । প্রশ্ন হচ্ছে ৫গুন কতো টাকা লজ্জা লাগে । আসলে ,আমরা মর্যাদার পাত্র না , আমরা হাসির- পাত্র , কেন না -এইতো ২/১ মাস আগের কথা আমাদের স্কুলে এক নতুন নিয়োগ প্রাপ্ত শিক্ষক –এমপিও ভূক্তিও হয়েছেন আবার প্যানেল শিক্ষক হিসাবে সরকারি প্রাথমিকেও সুযোগ পেয়েছেন । তিনি কি করলেন মাধ্যমিক স্কুলের চাকুরি ছেড়ে দিলেন এবং প্যানেল ভূক্ত শিক্ষক হিসাবে প্রাথমিকে যোগদান করলেন