পোস্টগুলি

জুলাই ১৩, ২০১৬ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে
ছবি
  মনের হদিস কেই বা জানে   মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী

" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত "

ছবি
 " জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত "  http://nirrjon.blogspot.com   ১৯২০ সাল : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফরিদপুর জেলার তৎকলীন গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গীপাড়াব গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ জন্ম জন্মগ্রহণ করেন। শেখ লুৎফর রহমান ও মোসাম্মাৎ সায়রা বেগমের চার কন্যা ও দুই পুত্রের মধ্যে তৃতীয় সন্তান মুজিব। বাবা-মা ডাকতেন খোকা বলে। খোকার শৈশবকাল কাটে টুঙ্গীপাড়ায়। ১৯২৭ সাল : ৭ বছর বয়সে গিমাডাঙ্গা প্রাইমারী স্কুলে ভর্তি হন। ৯ বছর বয়সে গোপালগঞ্জ পাবলিক স্কুলে তৃতীয় শ্রেণীতে ভর্তি হন। ১৯৩৪ সাল : ১৪ বছর বয়সে বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত হলে তাঁর একটি চোখ কলকাতায় অপারেশন করা হয় এবং চক্ষু রোগের কারণে তাঁর লেখাপড়ায় সাময়িক বিরতি ঘটে। ১৯৩৮ সাল : ১৮ বছর বয়সে বঙ্গবন্ধুর ও বেগম ফজিলাতুন্নেসার আনুষ্ঠানিক বিয়ে সম্পন্ন হয়। শেখ মুজিবুর রহমান ও বেগম ফজিলাতুন্নেসা দুই কন্যা শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা ও তিন পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেলের জনক-জননী। ১৯৩৯ সাল : অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক এবং হোস

“ শিক্ষা ক্ষেত্রে আবার বৈষম্য ”

ছবি
“ শিক্ষা ক্ষেত্রেআবার বৈষম্য ” http://nirrjon.blogspot.com ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হয় । ১৯৭৩ সালে জাতির জনক   বঙ্গ বন্ধু শেখ-মুজিবুর রহমান- প্রাথমিক স্কুল গুলো সরকারী করন করেন । আজ ৪৩ বছর পরও মাধ্যমিক স্কুলগুলো আগের মতোই আবোহেলিত। যদিও বর্তমান সরকার বিক্ষিপ্ত ভাবে হাতে গোনা কয়েকটি মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ সরকারী করনের কাজ হাতে নিয়েছে বা উদ্দ্যোগ গ্রহন করেছে । তাও আবার শহর কেন্দ্রীক । সরকারের এমন উদ্দ্যোগ গ্রহন করাকে   স্বাগতম জানাই । প্রশ্ন হচ্ছে- সরকার হাতে গোনা কয়েকটি স্কুল ,কলেজ   সরকারী করন করে কি হাসিল করতে চাচ্ছে ?     উদ্দেশ্য কি ? সারা দেশে   এমপিওভূক্ত স্কুল,কলেজ,মাদ্রাসার সংখ্যা হচ্ছে-ত্রিশ হাজার ; এগুলোতে কর্মরত রয়েছেন পাঁচ লক্ষ শিক্ষক/কর্মচারী । আর এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সরকারী করনের দাবী এক দিনের নয় । দীর্ঘ ৪৩ বছর থেকে বিভিন্ন ভাবে আন্দলন করে আসছে এ সব শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক/কর্মচারীগন । তাহলে, হাতে গোনা কয়েকটি শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান জাতীয় করন কেন? এ দীর্ঘ সময়ে সরকার (যখন যারা ক্ষমতায় থাকে) আনেকটাই– নিজেদের   সুবিধা- খেয়াল খুশি মতো   ( বলা য

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

" বিরহের বাণী "

“কেমন করে দেকবো তোমায়-তুমি কোথায়?”

“ প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে বিভিন্ন দার্শনিক কে কি বলেছেন চলুন দেখে নেয়”

"মর্যাদা"

“শুধু তোমার-- ডাগর চোখের জন্য”