পোস্টগুলি

জুলাই ৭, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে
ছবি
  মনের হদিস কেই বা জানে   মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী

“আমি মুখ্যু-সুখ্যু মানুষ ”

ছবি
http://nirrjo.blogspot.com “আমি মুখ্যু-সুখ্যু মানুষ ” আমি মুখ্যু-সুখ্যু মানুষ কথা, সুর ও কণ্ঠ : নচিকেতা অ্যালবাম : মুখোমুখি  আমি মুখ্যু-সুখ্যু মানুষ বাবু, কিছুই জানি না। এই এদেশের রঙ তামাশা কিছুই বুঝি না। আজকে যিনি দক্ষিণেতে কালকে তিনি বামের, আজকে যিনি তেরঙ্গাতে কাল ভক্ত রামের। কে যে কখন কার পেছনে, বুঝি না কে খাঁটি, আসলে সবাই সবার পেছনেতে, সবার হাতেই কাঠি! কথায় কথায় ধর্মঘট আর সবাই ধর্মঘটি, অধার্মিকের ধর্মজ্ঞানে, স্লোগান আর স্লোগানে- গোলক ধাঁধায় ঘুরে আমার হারিয়ে গেছে ঘটি! মন্ত্রীরা সব হারামজাদা, আস্ত বদের ধাড়ি, তুড়ুক নাচে, মন্ত্রিসভা এখন বাঈজী বাড়ি। আজকে যিনি কয়লা মন্ত্রী কালকে তিনি শিক্ষা, তাই, কয়লাকালো শিক্ষা নিয়ে মানুষ করে ভিক্ষা। আর মানুষ শালাও মাথা মোটা, ভোট দিতে যায় নেচে, দেশের মানুষ তো কোন ছার, মন্ত্রী গুলো কুলাঙ্গার; ভালো দাম পেলে এরা বাপকেও দেবে বেচে!

" বিরহের বাণী "

ছবি
" বিরহের বাণী "  “দুঃখের মাঝেও একটা সুখের অনুভূতি থাকে, তা হয়তোবা সুখে থেকে কেউ কল্পনাও করতে পারবেনা। কারণ মানুষ দুঃখে থেকে সুখকে উপলদ্ধি করতে পারলেও সুখে থেকে কিন্তু কেউ দূঃখকে সেভাবে উপলদ্ধি করতে পারেনা। আর মানুষ যখন কষ্টের মাঝে সুখকে কল্পনা করে তখন তার মনে যে অনুভূতির সৃষ্টি হয় তা কখনও কখনও সুখের চেয়েও ___ “হয়তোবা মাঝে মাঝে কিছু ভুল করে বসি তাই বলে এই নয় যে আমি পচে গেছি আমি যেমন ছিলাম তেমনি আছি শুধু সময়ের সাথে বদলে গেছ তুমি”। ___  “পৃথিবীতে কঠিন বাস্তবের মধ্যে একটি বাস্তব হলোঃ মানুষ যখন সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে এসে পৌছায় আর তখনই তার প্রিয় মানুষটি হারিয়ে যায়”। ___  “কষ্ট কখনও কাউকে কষ্ট দেয় না সুখ ই মানুষকে কষ্ট দেয়। তাই সুখের পিছনে ঘুরে সময় নষ্ট করা মানে দুঃখকে আমন্ত্রণ জানানো ছাড়া আর কিছু নয়”। ___  “পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় কষ্ট হলো এক তরফা ভালবাসা। আর তারচেয়ে বড় কষ্ট হলো আপনি তাকে ভালবাসতেন সে জানত, এখনও ভালবাসেন কিন্তু সে জানে না”। ___ “কাউকে মন থেকে ভালবাসলে আপনিও তার কাছ থেকে আপনার মত ভালবাসা আশা করবেন, আর

" স্বার্থপর "

ছবি
" স্বার্থপর "  " স্বার্থপর " সব ঠিকঠাক আর কই থাকে!! প্রতিদিনই নিজেকে গুছিয়ে রাখতে কতইনা ছল ছাতুরির আশ্রয় নিতে হয়; ঘুনপোকা ঠিকই ঠের পেয়ে যায়.. অগুছালো করে দেয় খেয়ে গুঁড়ো করে।অদ্ভুত আচরণ মানুষের... যতক্ষণ নিজের সব দিয়ে দিতে পারি, ততক্ষণই যেন ভাল থাকার সময়, ঠিক তখন মনের বাতায়নে এলোমেলো বাতাসেরা খেলে যায় অগোচরে। আর যখনই নিজের করে অথবা স্বাধীনভাবে কিছু পেতে চাওয়ার আবেদন জানাই, বাঁকা চোখে মানুষরা কিভাবে যেন তাকায়... চোখে জ্বলে স্বার্থপরতার আগুন, আর চোখে চোখ রাখা হয় না, না হলে, নিজেকে পুড়িয়ে করতে হবে ছারখার; ফিরিয়ে নিতে হয় চোখ, চোখ হতে, পর হতে আর সময় লাগে না। অবাক চোখে শুধু নীল প্রজাপতিদের ওড়াওড়ি দেখি, আকষ্মিক উত্তর হতে ধমকা হাওয়া এসে আবার সব করে দেয় এলোমেলো। http://nirrjon.blogspot.com

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

" বিরহের বাণী "

“কেমন করে দেকবো তোমায়-তুমি কোথায়?”

“শুধু তোমার-- ডাগর চোখের জন্য”

“ প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে বিভিন্ন দার্শনিক কে কি বলেছেন চলুন দেখে নেয়”