পোস্টগুলি

ডিসেম্বর ৩১, ২০১৬ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে
ছবি
  মনের হদিস কেই বা জানে   মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী

মেসেঞ্জারের অজানা সব সুবিধা

ছবি
প্রতিনিয়ত বাড়ছে। যোগাযোগের এই মাধ্যম প্রতিনিয়ত নতুন সুবিধা যোগ করছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ফেসবুক। বার্তা আদান-প্রদান ছাড়াও অডিও-ভিডিও কল করার সুবিধা আছে এতে। আরও অনেক সুবিধা আছে, যা অনেক ব্যবহারকারীরই অজানা। এমন কিছু সুবিধার উল্লেখ থাকছে এখানে। তবে সুবিধাগুলো পেতে নামিয়ে নিতে হবে মেসেঞ্জারের সর্বশেষ সংস্করণ। ছবির মধ্যে লেখা বা আঁকা মেসেঞ্জারে ছবি পাঠানোর সময় সে ছবিতে চাইলে কিছু লিখে বা এঁকে দিতে পারেন। ছবি চিহ্নিত আইকন চাপলে আপনার ফোনের গ্যালারিতে থাকা ছবিগুলো দেখাবে। যেকোনো ছবি নির্বাচন করলে তাতে প্রেরণ ও পেনসিল আইকন আসবে। পেনসিল আইকনে চাপলেই আঁকা বা লেখার সুযোগ পাবেন। জেনে নিন বার্তা পৌঁছাল কি না মেসেঞ্জারে কোনো বার্তা পাঠালে সেটির ডানে একটি নীল রঙের বৃত্ত দেখায়। বার্তা পৌঁছে গেলে বৃত্তটির মধ্যে টিক চিহ্ন উঠবে। প্রাপক অনলাইনে থাকলে টিক চিহ্নসহ বৃত্ত নীল রঙে ভরে যাবে। আর প্রাপক বার্তা পড়লে বৃত্তটিতে প্রাপকের ছবি দেখাবে। ভয়েস মেসেজ পাঠাতে চাইলে ভয়েস মেসেজ পাঠাতে মেসেঞ্জার অ্যাপের প্রাপকের ইনবক্সে ঢুকলে নিচের সারিতে মাইক্রোফোন চিহ্ন দেখতে পাবেন। তাতে ক্লিক করলেই ‘রেকর্ড’ লেখ

" কথোপকথন "

ছবি
" কথোপকথন "                                   ----পুর্ণোন্দু পত্রী  - যে কোন একটা ফুলের নাম বল http://nirrjon.blogspot.com            - দুঃখ । - যে কোন একটা নদীর নাম বল - বেদনা । - যে কোন একটা গাছের নাম বল - দীর্ঘশ্বাস । - যে কোন একটা নক্ষত্রের নাম বল - অশ্রু । - এবার আমি তোমার ভবিষ্যত বলে দিতে পারি । - বলো । - খুব সুখী হবে জীবনে । শ্বেত পাথরে পা । সোনার পালঙ্কে গা । এগুতে সাতমহল পিছোতে সাতমহল । ঝর্ণার জলে স্নান ফোয়ারার জলে কুলকুচি । তুমি বলবে, সাজবো । বাগানে মালিণীরা গাঁথবে মালা ঘরে দাসিরা বাটবে চন্দন । তুমি বলবে, ঘুমবো । অমনি গাছে গাছে পাখোয়াজ তানপুরা, অমনি জোৎস্নার ভিতরে এক লক্ষ নর্তকী । সুখের নাগর দোলায় এইভাবে অনেকদিন । তারপর বুকের ডান পাঁজরে গর্ত খুঁড়ে খুঁড়ে রক্তের রাঙ্গা মাটির পথে সুড়ঙ্গ কেটে কেটে একটা সাপ পায়ে বালুচরীর নকশা নদীর বুকে ঝুঁকে-পড়া লাল গোধূলি তার চোখ বিয়েবাড়ির ব্যাকুল নহবত তার হাসি, দাঁতে মুক্তোর দানার মত বিষ, পাকে পাকে জড়িয়ে ধরবে তোমাকে যেন বটের শিকড় মাটিকে ভেদ করে যার আলিঙ্গন । ধীরে ধীরে তোমার সমস্ত হাসির রং হলুদ ধীরে ধীরে ত

" বোধ "

ছবি
" বোধ "                      ---জীবনানন্দ দাশ             আলো –অন্ধকারে যাই- মাথার ভিতরে স্বপ্ন নয়,- কোন এক বোধ কাজ করে ! স্বপ্ন নয়- শান্তি নয়-ভালোবাসা নয়, হৃদয়ের মাঝে এক বোধ জন্ম লয়!             আমি তারে পারি না এড়াতে, সে আমার হাত রাখে হাতে;              সব কাজ তুচ্ছ হয়,-পণ্ড মনে হয়, সব চিন্তা – প্রার্থনায় সকল সময়               শূন্য মনে হয়, http://nirrjon.blogspot.com শূন্য মনে হয় ! সহজ লোকের মতো কে চলিতে পারে! কে থামিতে পারে এই আলোয় আঁধারে সহজ লোকের মতো !তাদের মতন ভাষা কথা কে বলিতে পারে আর!- কোনো নিশয়তা কে জানিতে পারে আর? – শরীরের স্বাদ কে বুঝিতে চায় আর?- প্রাণের আহ্লাদ সকল লোকের মতো কে পাবে আবার! সকল লোকের মতো বীজ বুনে আর স্বাদ কই!- ফসলের আকাঙ্ক্ষায় থেকে , শরীরে মাটির গন্ধ মেখে, শরীরে জলের গন্ধ মেখে, উৎসাহে আলোর দিকে চেয়ে চাষার মতন প্রাণ পেয়ে কে আর রহিবে জেগে পৃথিবীর’পরে ? স্বপ্ন নয়,- শান্তি নয়,- কোন এক বোধ কাজ করে মাথার ভিতরে! পথে চ’লে পারে- পারাপারে উপেক্ষা করিতে চাই তারে; মড়ার খুলির মতো ধ’রে আছা

" বনলতা সেন"

ছবি
" বনলতা সেন"  http://nirrjon.blogspot.com                                        ---- জীবনানন্দ দাশ      হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে, সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীথের অন্ধকারে মালয় সাগরে অনেক ঘুরেছি আমি; বিম্বিসার অশোকের ধূসর জগতে সেখানে ছিলাম আমি; আরো দূর অন্ধকারে বিদর্ভ নগরে; আমি ক্লান্ত প্রাণ এক, চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন, আমারে দুদণ্ড শান্তি দিয়েছিলো নাটোরের বনলতা সেন। চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা, মুখ তার শ্রাবস্তীর কারুকার্য; অতিদূর সমুদ্রের ’পর হাল ভেঙে যে নাবিক হারায়েছে দিশা সবুজ ঘাসের দেশ যখন সে চোখে দেখে দারুচিনি-দ্বীপের ভিতর, তেমনি দেখেছি তারে অন্ধকারে; বলেছে সে , ‘এতোদিন কোথায় ছিলেন?’ পাখির নীড়ের মত চোখ তুলে নাটোরের বনলতা সেন। সমস্ত দিনের শেষে শিশিরের শব্দের মতন সন্ধ্যা আসে; ডানার রৌদ্রের গন্ধ মুছে ফেলে চিল; পৃথিবীর সব রঙ নিভে গেলে পাণ্ডুলিপি করে আয়োজন তখন গল্পের তরে জোনাকির রঙে ঝিলমিল; সব পাখি ঘরে আসে — সব নদী- ফুরায় এ-জীবনের সব লেনদেন; থাকে শুধু অন্ধকার, মুখোমুখি বসিবার বনলতা সে

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

“শুধু তোমার-- ডাগর চোখের জন্য”

“তুমি অারেকবার অাসিয়া”

“ অানমনে অামাকে ভাবো”

" কিছু প্রবাদ এবং বিখ্যাত মণীষীদের কথা "