মনের হদিস কেই বা জানে মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী
“শুধু তোমার-- ডাগর চোখের জন্য”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
শুধু তোমার-- ডাগর চোখের জন্য
------------------------------------
আবার যদি দেখা হয়--
তোমার সাথে, ভিড় ঠাসা রাস্তাতে--
বা গলির মোড়ে, বা মলের করি-ডোরে
বলো তো-- সে দেখা, কেমন দেখা হবে ?
তাকিয়ে কি চাই-বে তুমি
আমার পানে ; ডাগর নয়নে ?
হাঁ হয়ে দেখবে কি তুমি -
খিদে নিয়ে, সারা প্রাণ দিয়ে ?
-
দেখো তাহলে ;
কিছুই বলবো না আমি।
কখনো তো দেখলে না আমায়
খিদে নিয়ে, অথবা প্রাণ দিয়ে।
-
ভালোই লাগবে আমার ;
তোমার ডাগর চোখ যদি, আরও ডাগর হয়--
বড় খুশি হবে আমার।
-
দেখো না - গো আমায় ;
তুমি, সূর্য্যের খিদে নিয়ে।
কেউ তো কখনো দেখেনি আমায় -
আপন করে, তাদের ভাষায়।
-
তোমার আগুন ঠোঁটে কি, আগুন আছে ;
যেমন ছিলো, চার বছর আগে ?
পুড়েছিলাম ; এখনো রয়েছে ক্ষত।
দেখতে কি চাইবে তুমি, আমি কতটা আহত ?
-
দেখতে একটু, চেয়ো না গো।
কখনো তো কেউ, চায়নি দেখতে -
আমার বুকে কতটা ক্ষত ;
সকলে শুধু, করেছে আহত।
-
তোমর বুকটা কি, এখনো তেমনি আছে :
যেমন ছিলো, সে বৃষ্টি ভেজা রাতে ?
তোমার ভেজা বুকটা, আমায় ভিজিয়ে দিয়েছিলো ;
এখনো স্যাঁতসেঁতে বুকটা।
বিশ্বাস হচ্ছে না ; দেখো তাহলে বুকটা।
-
ভালোই লাগবে আমার ;
কেউ তো কখনো, হাত- দেয় নি বুকটায়।
তুমি না হয় একটু দিও ; একটু।
যদি শান্তি আসে, এ বুকটায়।
-
তোমার নিতম্বটা, ছন্দে ভরা ছিলো।
এখনো কি তাই ? এখনো কি নদী আছে--
তোমার নিতম্বের, সেই উত্তাল নাচে ?
আমার হৃদয়টা-কে, একটু নাচতে দিও ;
আর আত্মাটাকে, একটু গাইতে দিও।
-
বেশী নয়, একটু দিও ;
একটু স্পর্শ দিও ; একটু উষ্ণতা দিও ;
একটু ব্যথা দিও ; একটু স্বপ্ন দিও।
-
কেউ তো কখনো, স্বপ্ন দেয় নি আমায় ;
তুমি দিও ; যেমন দিয়েছিলে সে চাঁদনী রাতে।
স্বপ্নটা এখনো, বুকে সেঁটে আছে--
একটা ফুল হয়ে ; একটু গন্ধ হয়ে।
-
এখনো শুঁকি ওটা ; আড়ালে আড়ালে ;
দোকানে-অফিসে, দিনে-রাতে।
স্বপ্নটা তোমার, কাঁঠালি চাঁপা ছিলো ;
সেদিন বড় সুগন্ধ দিয়েছিলো।
-
আবারও দিও ; এবার একটু বেশীই দিও ;
চার বছরের ঋণ, শোধ দিও।
অনেক ঋণ তোমার ; এতো দিন বুকে রেখেছি যে।
একটা মুহূর্ত যদি, একটা জীবন হয় ;
চারটা বছর, ক-টা জীবন বলো তো ?
-
মনে রেখো, শুধু মুহূর্তের ভুলে তোমাকে পাই নি ;
চিঠিতে আমি ফল এঁকে ছিলাম -
কিন্তু তুমি চেয়েছিলে, শুধু ফুল ;
জানো, শুধু উ-কারটা দিতে ভুলে গেছিলাম।
-
একটা উ-কার, না দেওয়ার শাস্তি --
একটা গোটা জীবন ?
হয়তো বা দু-টো জীবন ?
-
বলো তো- তুমি কি সুখে আছো ?
যদি থাকো, তাহলে শাস্তি কেবল একটা জীবন।
যদি না থাকো, তাহলে সহস্র জীবন।
-
সুখেই থেকো ; ডাগর চোখে থেকো।
ডাগর চোখের জন্যই তো, বেঁচে থাকা ;
কত-শত স্বপ্ন দেখা।
-
দেখা দিলে, তাই ডাগর চোখে এসো।
চার
বচ্ছর রয়েছি অপেক্ষায়-
শুধু তোমার-- ডাগর চোখের জন্য।
------------------------------------
আবার যদি দেখা হয়--
তোমার সাথে, ভিড় ঠাসা রাস্তাতে--
বা গলির মোড়ে, বা মলের করি-ডোরে
বলো তো-- সে দেখা, কেমন দেখা হবে ?
তাকিয়ে কি চাই-বে তুমি
আমার পানে ; ডাগর নয়নে ?
হাঁ হয়ে দেখবে কি তুমি -
খিদে নিয়ে, সারা প্রাণ দিয়ে ?
-
দেখো তাহলে ;
কিছুই বলবো না আমি।
কখনো তো দেখলে না আমায়
খিদে নিয়ে, অথবা প্রাণ দিয়ে।
-
ভালোই লাগবে আমার ;
তোমার ডাগর চোখ যদি, আরও ডাগর হয়--
বড় খুশি হবে আমার।
-
দেখো না - গো আমায় ;
তুমি, সূর্য্যের খিদে নিয়ে।
কেউ তো কখনো দেখেনি আমায় -
আপন করে, তাদের ভাষায়।
-
তোমার আগুন ঠোঁটে কি, আগুন আছে ;
যেমন ছিলো, চার বছর আগে ?
পুড়েছিলাম ; এখনো রয়েছে ক্ষত।
দেখতে কি চাইবে তুমি, আমি কতটা আহত ?
-
দেখতে একটু, চেয়ো না গো।
কখনো তো কেউ, চায়নি দেখতে -
আমার বুকে কতটা ক্ষত ;
সকলে শুধু, করেছে আহত।
-
তোমর বুকটা কি, এখনো তেমনি আছে :
যেমন ছিলো, সে বৃষ্টি ভেজা রাতে ?
তোমার ভেজা বুকটা, আমায় ভিজিয়ে দিয়েছিলো ;
এখনো স্যাঁতসেঁতে বুকটা।
বিশ্বাস হচ্ছে না ; দেখো তাহলে বুকটা।
-
ভালোই লাগবে আমার ;
কেউ তো কখনো, হাত- দেয় নি বুকটায়।
তুমি না হয় একটু দিও ; একটু।
যদি শান্তি আসে, এ বুকটায়।
-
তোমার নিতম্বটা, ছন্দে ভরা ছিলো।
এখনো কি তাই ? এখনো কি নদী আছে--
তোমার নিতম্বের, সেই উত্তাল নাচে ?
আমার হৃদয়টা-কে, একটু নাচতে দিও ;
আর আত্মাটাকে, একটু গাইতে দিও।
-
বেশী নয়, একটু দিও ;
একটু স্পর্শ দিও ; একটু উষ্ণতা দিও ;
একটু ব্যথা দিও ; একটু স্বপ্ন দিও।
-
কেউ তো কখনো, স্বপ্ন দেয় নি আমায় ;
তুমি দিও ; যেমন দিয়েছিলে সে চাঁদনী রাতে।
স্বপ্নটা এখনো, বুকে সেঁটে আছে--
একটা ফুল হয়ে ; একটু গন্ধ হয়ে।
-
এখনো শুঁকি ওটা ; আড়ালে আড়ালে ;
দোকানে-অফিসে, দিনে-রাতে।
স্বপ্নটা তোমার, কাঁঠালি চাঁপা ছিলো ;
সেদিন বড় সুগন্ধ দিয়েছিলো।
-
আবারও দিও ; এবার একটু বেশীই দিও ;
চার বছরের ঋণ, শোধ দিও।
অনেক ঋণ তোমার ; এতো দিন বুকে রেখেছি যে।
একটা মুহূর্ত যদি, একটা জীবন হয় ;
চারটা বছর, ক-টা জীবন বলো তো ?
-
মনে রেখো, শুধু মুহূর্তের ভুলে তোমাকে পাই নি ;
চিঠিতে আমি ফল এঁকে ছিলাম -
কিন্তু তুমি চেয়েছিলে, শুধু ফুল ;
জানো, শুধু উ-কারটা দিতে ভুলে গেছিলাম।
-
একটা উ-কার, না দেওয়ার শাস্তি --
একটা গোটা জীবন ?
হয়তো বা দু-টো জীবন ?
-
বলো তো- তুমি কি সুখে আছো ?
যদি থাকো, তাহলে শাস্তি কেবল একটা জীবন।
যদি না থাকো, তাহলে সহস্র জীবন।
-
সুখেই থেকো ; ডাগর চোখে থেকো।
ডাগর চোখের জন্যই তো, বেঁচে থাকা ;
কত-শত স্বপ্ন দেখা।
-
দেখা দিলে, তাই ডাগর চোখে এসো।
চার
Add caption |
শুধু তোমার-- ডাগর চোখের জন্য।
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি
" বিরহের বাণী "
" বিরহের বাণী " “দুঃখের মাঝেও একটা সুখের অনুভূতি থাকে, তা হয়তোবা সুখে থেকে কেউ কল্পনাও করতে পারবেনা। কারণ মানুষ দুঃখে থেকে সুখকে উপলদ্ধি করতে পারলেও সুখে থেকে কিন্তু কেউ দূঃখকে সেভাবে উপলদ্ধি করতে পারেনা। আর মানুষ যখন কষ্টের মাঝে সুখকে কল্পনা করে তখন তার মনে যে অনুভূতির সৃষ্টি হয় তা কখনও কখনও সুখের চেয়েও ___ “হয়তোবা মাঝে মাঝে কিছু ভুল করে বসি তাই বলে এই নয় যে আমি পচে গেছি আমি যেমন ছিলাম তেমনি আছি শুধু সময়ের সাথে বদলে গেছ তুমি”। ___ “পৃথিবীতে কঠিন বাস্তবের মধ্যে একটি বাস্তব হলোঃ মানুষ যখন সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে এসে পৌছায় আর তখনই তার প্রিয় মানুষটি হারিয়ে যায়”। ___ “কষ্ট কখনও কাউকে কষ্ট দেয় না সুখ ই মানুষকে কষ্ট দেয়। তাই সুখের পিছনে ঘুরে সময় নষ্ট করা মানে দুঃখকে আমন্ত্রণ জানানো ছাড়া আর কিছু নয়”। ___ “পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় কষ্ট হলো এক তরফা ভালবাসা। আর তারচেয়ে বড় কষ্ট হলো আপনি তাকে ভালবাসতেন সে জানত, এখনও ভালবাসেন কিন্তু সে জানে না”। ___ “কাউকে মন থেকে ভালবাসলে আপনিও তার কাছ থেকে আপনার মত ভালবাসা আশা করবেন, আর
“ প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে বিভিন্ন দার্শনিক কে কি বলেছেন চলুন দেখে নেয়”
‘প্রেমের পরশে প্রত্যেকেই কবি হয়ে ওঠে।’ প্লেটো ‘প্রেমে পড়লে বোকা বুদ্ধিমান হয়ে ওঠে, বুদ্ধিমান বোকা হয়ে যায়।’ স্পুট হাসসুন ‘ভালোবাসা পাওয়ার চাইতে ভালোবাসা দেওয়াতেই বেশি আনন্দ।’ জর্জ চ্যাপম্যান ‘ভালোবাসতে শেখ, ভালোবাসা দিতে শেখ তাহলে তোমার জীবনে ভালোবাসার অভাব হবে না।’ টমাস ফুলার ‘কোনো কিছুকে ভালোবাসা হলো সেটি বেঁচে থাক তা চাওয়া।’ কনফুসিয়াস ‘যখন আপনি কাউকে ভালোবাসেন তখন আপনার জমিয়ে রাখা সব ইচ্ছেগুলো বেরিয়ে আসতে থাকে।’ এলিজাবেথ বাওয়েন ‘বন্ধুত্ব অনেক সময় ভালোবাসায় পর্যবসিত হয়, কিন্তু বন্ধুত্বের মধ্যে কখনও ভালোবাসা থাকে না’ চার্লস কনটন ‘ভালোবাসা যখন অবদমিত হয়, তার জায়গা দখল করে ঘৃণা।’ হ্যাভনক এলিস ‘যে ভালোবাসা পেল না, যে কাউকে ভালোবাসতে পারল না, সংসারে তার মতো হতভাগা কেউ নেই।’ কিটস্ ‘ছেলেরা ভালোবাসার অভিনয় করতে করতে যে কখন সত্যি সত্যি ভালোবেসে ফেলে তারা তা নিজেও জানে না। মেয়েরা সত্যিকার ভালোবাসতে বাসতে যে কখন অভিনয় শুরু করে তারা তা নিজেও জানে না।’ সমরেশ মজুমদার ‘প্রেমের আনন্দ থাকে স্বল্পক্ষণ কিন্তু বেদনা থাকে সারাটি জীবন।’ রবীন্
“কেমন করে দেকবো তোমায়-তুমি কোথায়?”
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত "
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত " http://nirrjon.blogspot.com ১৯২০ সাল : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফরিদপুর জেলার তৎকলীন গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গীপাড়াব গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ জন্ম জন্মগ্রহণ করেন। শেখ লুৎফর রহমান ও মোসাম্মাৎ সায়রা বেগমের চার কন্যা ও দুই পুত্রের মধ্যে তৃতীয় সন্তান মুজিব। বাবা-মা ডাকতেন খোকা বলে। খোকার শৈশবকাল কাটে টুঙ্গীপাড়ায়। ১৯২৭ সাল : ৭ বছর বয়সে গিমাডাঙ্গা প্রাইমারী স্কুলে ভর্তি হন। ৯ বছর বয়সে গোপালগঞ্জ পাবলিক স্কুলে তৃতীয় শ্রেণীতে ভর্তি হন। ১৯৩৪ সাল : ১৪ বছর বয়সে বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত হলে তাঁর একটি চোখ কলকাতায় অপারেশন করা হয় এবং চক্ষু রোগের কারণে তাঁর লেখাপড়ায় সাময়িক বিরতি ঘটে। ১৯৩৮ সাল : ১৮ বছর বয়সে বঙ্গবন্ধুর ও বেগম ফজিলাতুন্নেসার আনুষ্ঠানিক বিয়ে সম্পন্ন হয়। শেখ মুজিবুর রহমান ও বেগম ফজিলাতুন্নেসা দুই কন্যা শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা ও তিন পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেলের জনক-জননী। ১৯৩৯ সাল : অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক এবং হোস
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন