পোস্টগুলি

জুলাই ১, ২০১৫ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে
ছবি
  মনের হদিস কেই বা জানে   মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী

আমি চিনি গো চিনি তোমারে –

আমি চিনি গো চিনি তোমারে – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আমি চিনি গো চিনি তোমারে ওগো বিদেশিনী । তুমি থাক সিন্ধুপারে ওগো বিদেশিনী ।। তোমায় দেখেছি শারদপ্রাতে, তোমায় দেখেছি মাধবী রাতে, তোমায় দেখেছি হৃদি-মাঝারে, ওগো বিদেশিনী । আমি আকাশে পাতিয়া কান শুনেছি শুনেছি তোমারি গান, আমি তোমারে সঁপেছি প্রাণ ওগো বিদেশিনী । ভুবন ভ্রমিয়া শেষে আমি এসেছি নূতন দেশে, আমি অতিথি তোমারি দ্বারে ওগো বিদেশিনী ।।

অহংকার-

ছবি
অহংকার – বুকের সীমান্ত বন্ধ তুমিই করেছো খুলে রেখেছিলাম অর্গল, আমার যুগল চোখে ছিলো মানবিক খেলা তুমি শুধু দেখেছো অনল।

“কোন অভীযোগ নেই”

হাসো! হাসো না কেন? আমিই তো হাসির পাত্র! যত খুশি হেসে ছুড়ে ফেলে দিও যত্র-তত্র! যেথায় খুশি ফেলে দিও, কি বা যায় আসে তাতে? আর আমি বিরক্ত করবনা দিনে কিংবা রাতে। মানুষ হিসাবে যেটুকু ছিল প্রাপ্প মুল্যায়ন- অনেক পেয়েছি, তাতেই আমার ভরে গেছে দুনয়ন! কি নির্বধ আমি! অধিকারের সীমা করে অতিক্রম- কি পেলাম আমি? পরিশেষে হল আমার মতিভ্রম! ভুলেই গেছিলাম, চাওয়া-পাওয়া কিছু থাকতে নেই আমার, তাই তো মাত্রা ছাড়িয়ে চলে গিয়েছি বারংবার! “কি বলছো! এতে আমার হয়ে কিছু বদনাম? হাসালে! আমার ছিল এক্‌টা কাগজের থেকেও কমদাম!” ভুল! ভুল! কিছুই যে আমি বুঝতে পারিনি তখন, বড় দেরি হয়ে গেল, ভুল্‌টা বুঝতে পারলাম যখন! না না! ভয় নেই! আজ এর কাউকে দোষ দেব না আমি, কতখানি কষ্ট পেয়েছি তা হানি আমি এর অন্তর্যামি! কি হল? হাসছো না? আমি তো রয়েছি বহুদূরে, ভয় নেই! তোমাদের জ্বালাতে আমি আসবনা এর ফিরে! এক্‌টু তো হাসো! যাবার আগে দেখি তোমের হাসি মুখ, আমার কপালে হয়ত তা জমা রবে হয়ে কিছুটা শুখ! খুব ভাল লাগ্‌লো যখন জান্‌লাম তুমিও নও ব্যতিক্রম, আগেই যদি বুঝতাম তবে হয়ত হত না এই বৃথাশ্রম! দাড়াও, এক্‌টু হেসে নেই! এটুকু সময় তো অন্তত দেবে? আম

“কোন অভীযোগ নেই”

হাসো! হাসো না কেন? আমিই তো হাসির পাত্র! যত খুশি হেসে ছুড়ে ফেলে দিও যত্র-তত্র! যেথায় খুশি ফেলে দিও, কি বা যায় আসে তাতে? আর আমি বিরক্ত করবনা দিনে কিংবা রাতে। মানুষ হিসাবে যেটুকু ছিল প্রাপ্প মুল্যায়ন- অনেক পেয়েছি, তাতেই আমার ভরে গেছে দুনয়ন! কি নির্বধ আমি! অধিকারের সীমা করে অতিক্রম- কি পেলাম আমি? পরিশেষে হল আমার মতিভ্রম! ভুলেই গেছিলাম, চাওয়া-পাওয়া কিছু থাকতে নেই আমার, তাই তো মাত্রা ছাড়িয়ে চলে গিয়েছি বারংবার! “কি বলছো! এতে আমার হয়ে কিছু বদনাম? হাসালে! আমার ছিল এক্‌টা কাগজের থেকেও কমদাম!” ভুল! ভুল! কিছুই যে আমি বুঝতে পারিনি তখন, বড় দেরি হয়ে গেল, ভুল্‌টা বুঝতে পারলাম যখন! না না! ভয় নেই! আজ এর কাউকে দোষ দেব না আমি, কতখানি কষ্ট পেয়েছি তা হানি আমি এর অন্তর্যামি! কি হল? হাসছো না? আমি তো রয়েছি বহুদূরে, ভয় নেই! তোমাদের জ্বালাতে আমি আসবনা এর ফিরে! এক্‌টু তো হাসো! যাবার আগে দেখি তোমের হাসি মুখ, আমার কপালে হয়ত তা জমা রবে হয়ে কিছুটা শুখ! খুব ভাল লাগ্‌লো যখন জান্‌লাম তুমিও নও ব্যতিক্রম, আগেই যদি বুঝতাম তবে হয়ত হত না এই বৃথাশ্রম! দাড়াও, এক্‌টু হেসে নেই! এটুকু সময় তো অন্তত দেবে? আম

“কোন অভীযোগ নেই”

হাসো! হাসো না কেন? আমিই তো হাসির পাত্র! যত খুশি হেসে ছুড়ে ফেলে দিও যত্র-তত্র! যেথায় খুশি ফেলে দিও, কি বা যায় আসে তাতে? আর আমি বিরক্ত করবনা দিনে কিংবা রাতে। মানুষ হিসাবে যেটুকু ছিল প্রাপ্প মুল্যায়ন- অনেক পেয়েছি, তাতেই আমার ভরে গেছে দুনয়ন! কি নির্বধ আমি! অধিকারের সীমা করে অতিক্রম- কি পেলাম আমি? পরিশেষে হল আমার মতিভ্রম! ভুলেই গেছিলাম, চাওয়া-পাওয়া কিছু থাকতে নেই আমার, তাই তো মাত্রা ছাড়িয়ে চলে গিয়েছি বারংবার! “কি বলছো! এতে আমার হয়ে কিছু বদনাম? হাসালে! আমার ছিল এক্‌টা কাগজের থেকেও কমদাম!” ভুল! ভুল! কিছুই যে আমি বুঝতে পারিনি তখন, বড় দেরি হয়ে গেল, ভুল্‌টা বুঝতে পারলাম যখন! না না! ভয় নেই! আজ এর কাউকে দোষ দেব না আমি, কতখানি কষ্ট পেয়েছি তা হানি আমি এর অন্তর্যামি! কি হল? হাসছো না? আমি তো রয়েছি বহুদূরে, ভয় নেই! তোমাদের জ্বালাতে আমি আসবনা এর ফিরে! এক্‌টু তো হাসো! যাবার আগে দেখি তোমের হাসি মুখ, আমার কপালে হয়ত তা জমা রবে হয়ে কিছুটা শুখ! খুব ভাল লাগ্‌লো যখন জান্‌লাম তুমিও নও ব্যতিক্রম, আগেই যদি বুঝতাম তবে হয়ত হত না এই বৃথাশ্রম! দাড়াও, এক্‌টু হেসে নেই! এটুকু সময় তো অন্তত দেবে? আম

“কোন অভীযোগ নেই”

হাসো! হাসো না কেন? আমিই তো হাসির পাত্র! যত খুশি হেসে ছুড়ে ফেলে দিও যত্র-তত্র! যেথায় খুশি ফেলে দিও, কি বা যায় আসে তাতে? আর আমি বিরক্ত করবনা দিনে কিংবা রাতে। মানুষ হিসাবে যেটুকু ছিল প্রাপ্প মুল্যায়ন- অনেক পেয়েছি, তাতেই আমার ভরে গেছে দুনয়ন! কি নির্বধ আমি! অধিকারের সীমা করে অতিক্রম- কি পেলাম আমি? পরিশেষে হল আমার মতিভ্রম! ভুলেই গেছিলাম, চাওয়া-পাওয়া কিছু থাকতে নেই আমার, তাই তো মাত্রা ছাড়িয়ে চলে গিয়েছি বারংবার! “কি বলছো! এতে আমার হয়ে কিছু বদনাম? হাসালে! আমার ছিল এক্‌টা কাগজের থেকেও কমদাম!” ভুল! ভুল! কিছুই যে আমি বুঝতে পারিনি তখন, বড় দেরি হয়ে গেল, ভুল্‌টা বুঝতে পারলাম যখন! না না! ভয় নেই! আজ এর কাউকে দোষ দেব না আমি, কতখানি কষ্ট পেয়েছি তা হানি আমি এর অন্তর্যামি! কি হল? হাসছো না? আমি তো রয়েছি বহুদূরে, ভয় নেই! তোমাদের জ্বালাতে আমি আসবনা এর ফিরে! এক্‌টু তো হাসো! যাবার আগে দেখি তোমের হাসি মুখ, আমার কপালে হয়ত তা জমা রবে হয়ে কিছুটা শুখ! খুব ভাল লাগ্‌লো যখন জান্‌লাম তুমিও নও ব্যতিক্রম, আগেই যদি বুঝতাম তবে হয়ত হত না এই বৃথাশ্রম! দাড়াও, এক্‌টু হেসে নেই! এটুকু সময় তো অন্তত দেবে? আম

“কোন অভীযোগ নেই”

হাসো! হাসো না কেন? আমিই তো হাসির পাত্র! যত খুশি হেসে ছুড়ে ফেলে দিও যত্র-তত্র! যেথায় খুশি ফেলে দিও, কি বা যায় আসে তাতে? আর আমি বিরক্ত করবনা দিনে কিংবা রাতে। মানুষ হিসাবে যেটুকু ছিল প্রাপ্প মুল্যায়ন- অনেক পেয়েছি, তাতেই আমার ভরে গেছে দুনয়ন! কি নির্বধ আমি! অধিকারের সীমা করে অতিক্রম- কি পেলাম আমি? পরিশেষে হল আমার মতিভ্রম! ভুলেই গেছিলাম, চাওয়া-পাওয়া কিছু থাকতে নেই আমার, তাই তো মাত্রা ছাড়িয়ে চলে গিয়েছি বারংবার! “কি বলছো! এতে আমার হয়ে কিছু বদনাম? হাসালে! আমার ছিল এক্‌টা কাগজের থেকেও কমদাম!” ভুল! ভুল! কিছুই যে আমি বুঝতে পারিনি তখন, বড় দেরি হয়ে গেল, ভুল্‌টা বুঝতে পারলাম যখন! না না! ভয় নেই! আজ এর কাউকে দোষ দেব না আমি, কতখানি কষ্ট পেয়েছি তা হানি আমি এর অন্তর্যামি! কি হল? হাসছো না? আমি তো রয়েছি বহুদূরে, ভয় নেই! তোমাদের জ্বালাতে আমি আসবনা এর ফিরে! এক্‌টু তো হাসো! যাবার আগে দেখি তোমের হাসি মুখ, আমার কপালে হয়ত তা জমা রবে হয়ে কিছুটা শুখ! খুব ভাল লাগ্‌লো যখন জান্‌লাম তুমিও নও ব্যতিক্রম, আগেই যদি বুঝতাম তবে হয়ত হত না এই বৃথাশ্রম! দাড়াও, এক্‌টু হেসে নেই! এটুকু সময় তো অন্তত দেবে? আম
হাসো! হাসো না কেন? আমিই তো হাসির পাত্র! যত খুশি হেসে ছুড়ে ফেলে দিও যত্র-তত্র! যেথায় খুশি ফেলে দিও, কি বা যায় আসে তাতে? আর আমি বিরক্ত করবনা দিনে কিংবা রাতে। মানুষ হিসাবে যেটুকু ছিল প্রাপ্প মুল্যায়ন- অনেক পেয়েছি, তাতেই আমার ভরে গেছে দুনয়ন! কি নির্বধ আমি! অধিকারের সীমা করে অতিক্রম- কি পেলাম আমি? পরিশেষে হল আমার মতিভ্রম! ভুলেই গেছিলাম, চাওয়া-পাওয়া কিছু থাকতে নেই আমার, তাই তো মাত্রা ছাড়িয়ে চলে গিয়েছি বারংবার! “কি বলছো! এতে আমার হয়ে কিছু বদনাম? হাসালে! আমার ছিল এক্‌টা কাগজের থেকেও কমদাম!” ভুল! ভুল! কিছুই যে আমি বুঝতে পারিনি তখন, বড় দেরি হয়ে গেল, ভুল্‌টা বুঝতে পারলাম যখন! না না! ভয় নেই! আজ এর কাউকে দোষ দেব না আমি, কতখানি কষ্ট পেয়েছি তা হানি আমি এর অন্তর্যামি! কি হল? হাসছো না? আমি তো রয়েছি বহুদূরে, ভয় নেই! তোমাদের জ্বালাতে আমি আসবনা এর ফিরে! এক্‌টু তো হাসো! যাবার আগে দেখি তোমের হাসি মুখ, আমার কপালে হয়ত তা জমা রবে হয়ে কিছুটা শুখ! খুব ভাল লাগ্‌লো যখন জান্‌লাম তুমিও নও ব্যতিক্রম, আগেই যদি বুঝতাম তবে হয়ত হত না এই বৃথাশ্রম! দাড়াও, এক্‌টু হেসে নেই! এটুকু সময় তো অন্তত দেবে? আম

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

“শুধু তোমার-- ডাগর চোখের জন্য”

“ প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে বিভিন্ন দার্শনিক কে কি বলেছেন চলুন দেখে নেয়”

" বিরহের বাণী "

" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত "