মনের হদিস কেই বা জানে মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী
পোস্টগুলি
জুলাই ১, ২০১৫ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে
আমি চিনি গো চিনি তোমারে –
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
আমি চিনি গো চিনি তোমারে – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আমি চিনি গো চিনি তোমারে ওগো বিদেশিনী । তুমি থাক সিন্ধুপারে ওগো বিদেশিনী ।। তোমায় দেখেছি শারদপ্রাতে, তোমায় দেখেছি মাধবী রাতে, তোমায় দেখেছি হৃদি-মাঝারে, ওগো বিদেশিনী । আমি আকাশে পাতিয়া কান শুনেছি শুনেছি তোমারি গান, আমি তোমারে সঁপেছি প্রাণ ওগো বিদেশিনী । ভুবন ভ্রমিয়া শেষে আমি এসেছি নূতন দেশে, আমি অতিথি তোমারি দ্বারে ওগো বিদেশিনী ।।
“কোন অভীযোগ নেই”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
হাসো! হাসো না কেন? আমিই তো হাসির পাত্র! যত খুশি হেসে ছুড়ে ফেলে দিও যত্র-তত্র! যেথায় খুশি ফেলে দিও, কি বা যায় আসে তাতে? আর আমি বিরক্ত করবনা দিনে কিংবা রাতে। মানুষ হিসাবে যেটুকু ছিল প্রাপ্প মুল্যায়ন- অনেক পেয়েছি, তাতেই আমার ভরে গেছে দুনয়ন! কি নির্বধ আমি! অধিকারের সীমা করে অতিক্রম- কি পেলাম আমি? পরিশেষে হল আমার মতিভ্রম! ভুলেই গেছিলাম, চাওয়া-পাওয়া কিছু থাকতে নেই আমার, তাই তো মাত্রা ছাড়িয়ে চলে গিয়েছি বারংবার! “কি বলছো! এতে আমার হয়ে কিছু বদনাম? হাসালে! আমার ছিল এক্টা কাগজের থেকেও কমদাম!” ভুল! ভুল! কিছুই যে আমি বুঝতে পারিনি তখন, বড় দেরি হয়ে গেল, ভুল্টা বুঝতে পারলাম যখন! না না! ভয় নেই! আজ এর কাউকে দোষ দেব না আমি, কতখানি কষ্ট পেয়েছি তা হানি আমি এর অন্তর্যামি! কি হল? হাসছো না? আমি তো রয়েছি বহুদূরে, ভয় নেই! তোমাদের জ্বালাতে আমি আসবনা এর ফিরে! এক্টু তো হাসো! যাবার আগে দেখি তোমের হাসি মুখ, আমার কপালে হয়ত তা জমা রবে হয়ে কিছুটা শুখ! খুব ভাল লাগ্লো যখন জান্লাম তুমিও নও ব্যতিক্রম, আগেই যদি বুঝতাম তবে হয়ত হত না এই বৃথাশ্রম! দাড়াও, এক্টু হেসে নেই! এটুকু সময় তো অন্তত দেবে? আম
“কোন অভীযোগ নেই”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
হাসো! হাসো না কেন? আমিই তো হাসির পাত্র! যত খুশি হেসে ছুড়ে ফেলে দিও যত্র-তত্র! যেথায় খুশি ফেলে দিও, কি বা যায় আসে তাতে? আর আমি বিরক্ত করবনা দিনে কিংবা রাতে। মানুষ হিসাবে যেটুকু ছিল প্রাপ্প মুল্যায়ন- অনেক পেয়েছি, তাতেই আমার ভরে গেছে দুনয়ন! কি নির্বধ আমি! অধিকারের সীমা করে অতিক্রম- কি পেলাম আমি? পরিশেষে হল আমার মতিভ্রম! ভুলেই গেছিলাম, চাওয়া-পাওয়া কিছু থাকতে নেই আমার, তাই তো মাত্রা ছাড়িয়ে চলে গিয়েছি বারংবার! “কি বলছো! এতে আমার হয়ে কিছু বদনাম? হাসালে! আমার ছিল এক্টা কাগজের থেকেও কমদাম!” ভুল! ভুল! কিছুই যে আমি বুঝতে পারিনি তখন, বড় দেরি হয়ে গেল, ভুল্টা বুঝতে পারলাম যখন! না না! ভয় নেই! আজ এর কাউকে দোষ দেব না আমি, কতখানি কষ্ট পেয়েছি তা হানি আমি এর অন্তর্যামি! কি হল? হাসছো না? আমি তো রয়েছি বহুদূরে, ভয় নেই! তোমাদের জ্বালাতে আমি আসবনা এর ফিরে! এক্টু তো হাসো! যাবার আগে দেখি তোমের হাসি মুখ, আমার কপালে হয়ত তা জমা রবে হয়ে কিছুটা শুখ! খুব ভাল লাগ্লো যখন জান্লাম তুমিও নও ব্যতিক্রম, আগেই যদি বুঝতাম তবে হয়ত হত না এই বৃথাশ্রম! দাড়াও, এক্টু হেসে নেই! এটুকু সময় তো অন্তত দেবে? আম
“কোন অভীযোগ নেই”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
হাসো! হাসো না কেন? আমিই তো হাসির পাত্র! যত খুশি হেসে ছুড়ে ফেলে দিও যত্র-তত্র! যেথায় খুশি ফেলে দিও, কি বা যায় আসে তাতে? আর আমি বিরক্ত করবনা দিনে কিংবা রাতে। মানুষ হিসাবে যেটুকু ছিল প্রাপ্প মুল্যায়ন- অনেক পেয়েছি, তাতেই আমার ভরে গেছে দুনয়ন! কি নির্বধ আমি! অধিকারের সীমা করে অতিক্রম- কি পেলাম আমি? পরিশেষে হল আমার মতিভ্রম! ভুলেই গেছিলাম, চাওয়া-পাওয়া কিছু থাকতে নেই আমার, তাই তো মাত্রা ছাড়িয়ে চলে গিয়েছি বারংবার! “কি বলছো! এতে আমার হয়ে কিছু বদনাম? হাসালে! আমার ছিল এক্টা কাগজের থেকেও কমদাম!” ভুল! ভুল! কিছুই যে আমি বুঝতে পারিনি তখন, বড় দেরি হয়ে গেল, ভুল্টা বুঝতে পারলাম যখন! না না! ভয় নেই! আজ এর কাউকে দোষ দেব না আমি, কতখানি কষ্ট পেয়েছি তা হানি আমি এর অন্তর্যামি! কি হল? হাসছো না? আমি তো রয়েছি বহুদূরে, ভয় নেই! তোমাদের জ্বালাতে আমি আসবনা এর ফিরে! এক্টু তো হাসো! যাবার আগে দেখি তোমের হাসি মুখ, আমার কপালে হয়ত তা জমা রবে হয়ে কিছুটা শুখ! খুব ভাল লাগ্লো যখন জান্লাম তুমিও নও ব্যতিক্রম, আগেই যদি বুঝতাম তবে হয়ত হত না এই বৃথাশ্রম! দাড়াও, এক্টু হেসে নেই! এটুকু সময় তো অন্তত দেবে? আম
“কোন অভীযোগ নেই”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
হাসো! হাসো না কেন? আমিই তো হাসির পাত্র! যত খুশি হেসে ছুড়ে ফেলে দিও যত্র-তত্র! যেথায় খুশি ফেলে দিও, কি বা যায় আসে তাতে? আর আমি বিরক্ত করবনা দিনে কিংবা রাতে। মানুষ হিসাবে যেটুকু ছিল প্রাপ্প মুল্যায়ন- অনেক পেয়েছি, তাতেই আমার ভরে গেছে দুনয়ন! কি নির্বধ আমি! অধিকারের সীমা করে অতিক্রম- কি পেলাম আমি? পরিশেষে হল আমার মতিভ্রম! ভুলেই গেছিলাম, চাওয়া-পাওয়া কিছু থাকতে নেই আমার, তাই তো মাত্রা ছাড়িয়ে চলে গিয়েছি বারংবার! “কি বলছো! এতে আমার হয়ে কিছু বদনাম? হাসালে! আমার ছিল এক্টা কাগজের থেকেও কমদাম!” ভুল! ভুল! কিছুই যে আমি বুঝতে পারিনি তখন, বড় দেরি হয়ে গেল, ভুল্টা বুঝতে পারলাম যখন! না না! ভয় নেই! আজ এর কাউকে দোষ দেব না আমি, কতখানি কষ্ট পেয়েছি তা হানি আমি এর অন্তর্যামি! কি হল? হাসছো না? আমি তো রয়েছি বহুদূরে, ভয় নেই! তোমাদের জ্বালাতে আমি আসবনা এর ফিরে! এক্টু তো হাসো! যাবার আগে দেখি তোমের হাসি মুখ, আমার কপালে হয়ত তা জমা রবে হয়ে কিছুটা শুখ! খুব ভাল লাগ্লো যখন জান্লাম তুমিও নও ব্যতিক্রম, আগেই যদি বুঝতাম তবে হয়ত হত না এই বৃথাশ্রম! দাড়াও, এক্টু হেসে নেই! এটুকু সময় তো অন্তত দেবে? আম
“কোন অভীযোগ নেই”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
হাসো! হাসো না কেন? আমিই তো হাসির পাত্র! যত খুশি হেসে ছুড়ে ফেলে দিও যত্র-তত্র! যেথায় খুশি ফেলে দিও, কি বা যায় আসে তাতে? আর আমি বিরক্ত করবনা দিনে কিংবা রাতে। মানুষ হিসাবে যেটুকু ছিল প্রাপ্প মুল্যায়ন- অনেক পেয়েছি, তাতেই আমার ভরে গেছে দুনয়ন! কি নির্বধ আমি! অধিকারের সীমা করে অতিক্রম- কি পেলাম আমি? পরিশেষে হল আমার মতিভ্রম! ভুলেই গেছিলাম, চাওয়া-পাওয়া কিছু থাকতে নেই আমার, তাই তো মাত্রা ছাড়িয়ে চলে গিয়েছি বারংবার! “কি বলছো! এতে আমার হয়ে কিছু বদনাম? হাসালে! আমার ছিল এক্টা কাগজের থেকেও কমদাম!” ভুল! ভুল! কিছুই যে আমি বুঝতে পারিনি তখন, বড় দেরি হয়ে গেল, ভুল্টা বুঝতে পারলাম যখন! না না! ভয় নেই! আজ এর কাউকে দোষ দেব না আমি, কতখানি কষ্ট পেয়েছি তা হানি আমি এর অন্তর্যামি! কি হল? হাসছো না? আমি তো রয়েছি বহুদূরে, ভয় নেই! তোমাদের জ্বালাতে আমি আসবনা এর ফিরে! এক্টু তো হাসো! যাবার আগে দেখি তোমের হাসি মুখ, আমার কপালে হয়ত তা জমা রবে হয়ে কিছুটা শুখ! খুব ভাল লাগ্লো যখন জান্লাম তুমিও নও ব্যতিক্রম, আগেই যদি বুঝতাম তবে হয়ত হত না এই বৃথাশ্রম! দাড়াও, এক্টু হেসে নেই! এটুকু সময় তো অন্তত দেবে? আম
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
হাসো! হাসো না কেন? আমিই তো হাসির পাত্র! যত খুশি হেসে ছুড়ে ফেলে দিও যত্র-তত্র! যেথায় খুশি ফেলে দিও, কি বা যায় আসে তাতে? আর আমি বিরক্ত করবনা দিনে কিংবা রাতে। মানুষ হিসাবে যেটুকু ছিল প্রাপ্প মুল্যায়ন- অনেক পেয়েছি, তাতেই আমার ভরে গেছে দুনয়ন! কি নির্বধ আমি! অধিকারের সীমা করে অতিক্রম- কি পেলাম আমি? পরিশেষে হল আমার মতিভ্রম! ভুলেই গেছিলাম, চাওয়া-পাওয়া কিছু থাকতে নেই আমার, তাই তো মাত্রা ছাড়িয়ে চলে গিয়েছি বারংবার! “কি বলছো! এতে আমার হয়ে কিছু বদনাম? হাসালে! আমার ছিল এক্টা কাগজের থেকেও কমদাম!” ভুল! ভুল! কিছুই যে আমি বুঝতে পারিনি তখন, বড় দেরি হয়ে গেল, ভুল্টা বুঝতে পারলাম যখন! না না! ভয় নেই! আজ এর কাউকে দোষ দেব না আমি, কতখানি কষ্ট পেয়েছি তা হানি আমি এর অন্তর্যামি! কি হল? হাসছো না? আমি তো রয়েছি বহুদূরে, ভয় নেই! তোমাদের জ্বালাতে আমি আসবনা এর ফিরে! এক্টু তো হাসো! যাবার আগে দেখি তোমের হাসি মুখ, আমার কপালে হয়ত তা জমা রবে হয়ে কিছুটা শুখ! খুব ভাল লাগ্লো যখন জান্লাম তুমিও নও ব্যতিক্রম, আগেই যদি বুঝতাম তবে হয়ত হত না এই বৃথাশ্রম! দাড়াও, এক্টু হেসে নেই! এটুকু সময় তো অন্তত দেবে? আম
এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি
“শুধু তোমার-- ডাগর চোখের জন্য”
“ প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে বিভিন্ন দার্শনিক কে কি বলেছেন চলুন দেখে নেয়”
‘প্রেমের পরশে প্রত্যেকেই কবি হয়ে ওঠে।’ প্লেটো ‘প্রেমে পড়লে বোকা বুদ্ধিমান হয়ে ওঠে, বুদ্ধিমান বোকা হয়ে যায়।’ স্পুট হাসসুন ‘ভালোবাসা পাওয়ার চাইতে ভালোবাসা দেওয়াতেই বেশি আনন্দ।’ জর্জ চ্যাপম্যান ‘ভালোবাসতে শেখ, ভালোবাসা দিতে শেখ তাহলে তোমার জীবনে ভালোবাসার অভাব হবে না।’ টমাস ফুলার ‘কোনো কিছুকে ভালোবাসা হলো সেটি বেঁচে থাক তা চাওয়া।’ কনফুসিয়াস ‘যখন আপনি কাউকে ভালোবাসেন তখন আপনার জমিয়ে রাখা সব ইচ্ছেগুলো বেরিয়ে আসতে থাকে।’ এলিজাবেথ বাওয়েন ‘বন্ধুত্ব অনেক সময় ভালোবাসায় পর্যবসিত হয়, কিন্তু বন্ধুত্বের মধ্যে কখনও ভালোবাসা থাকে না’ চার্লস কনটন ‘ভালোবাসা যখন অবদমিত হয়, তার জায়গা দখল করে ঘৃণা।’ হ্যাভনক এলিস ‘যে ভালোবাসা পেল না, যে কাউকে ভালোবাসতে পারল না, সংসারে তার মতো হতভাগা কেউ নেই।’ কিটস্ ‘ছেলেরা ভালোবাসার অভিনয় করতে করতে যে কখন সত্যি সত্যি ভালোবেসে ফেলে তারা তা নিজেও জানে না। মেয়েরা সত্যিকার ভালোবাসতে বাসতে যে কখন অভিনয় শুরু করে তারা তা নিজেও জানে না।’ সমরেশ মজুমদার ‘প্রেমের আনন্দ থাকে স্বল্পক্ষণ কিন্তু বেদনা থাকে সারাটি জীবন।’ রবীন্
" বিরহের বাণী "
" বিরহের বাণী " “দুঃখের মাঝেও একটা সুখের অনুভূতি থাকে, তা হয়তোবা সুখে থেকে কেউ কল্পনাও করতে পারবেনা। কারণ মানুষ দুঃখে থেকে সুখকে উপলদ্ধি করতে পারলেও সুখে থেকে কিন্তু কেউ দূঃখকে সেভাবে উপলদ্ধি করতে পারেনা। আর মানুষ যখন কষ্টের মাঝে সুখকে কল্পনা করে তখন তার মনে যে অনুভূতির সৃষ্টি হয় তা কখনও কখনও সুখের চেয়েও ___ “হয়তোবা মাঝে মাঝে কিছু ভুল করে বসি তাই বলে এই নয় যে আমি পচে গেছি আমি যেমন ছিলাম তেমনি আছি শুধু সময়ের সাথে বদলে গেছ তুমি”। ___ “পৃথিবীতে কঠিন বাস্তবের মধ্যে একটি বাস্তব হলোঃ মানুষ যখন সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে এসে পৌছায় আর তখনই তার প্রিয় মানুষটি হারিয়ে যায়”। ___ “কষ্ট কখনও কাউকে কষ্ট দেয় না সুখ ই মানুষকে কষ্ট দেয়। তাই সুখের পিছনে ঘুরে সময় নষ্ট করা মানে দুঃখকে আমন্ত্রণ জানানো ছাড়া আর কিছু নয়”। ___ “পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় কষ্ট হলো এক তরফা ভালবাসা। আর তারচেয়ে বড় কষ্ট হলো আপনি তাকে ভালবাসতেন সে জানত, এখনও ভালবাসেন কিন্তু সে জানে না”। ___ “কাউকে মন থেকে ভালবাসলে আপনিও তার কাছ থেকে আপনার মত ভালবাসা আশা করবেন, আর
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত "
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত " http://nirrjon.blogspot.com ১৯২০ সাল : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফরিদপুর জেলার তৎকলীন গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গীপাড়াব গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ জন্ম জন্মগ্রহণ করেন। শেখ লুৎফর রহমান ও মোসাম্মাৎ সায়রা বেগমের চার কন্যা ও দুই পুত্রের মধ্যে তৃতীয় সন্তান মুজিব। বাবা-মা ডাকতেন খোকা বলে। খোকার শৈশবকাল কাটে টুঙ্গীপাড়ায়। ১৯২৭ সাল : ৭ বছর বয়সে গিমাডাঙ্গা প্রাইমারী স্কুলে ভর্তি হন। ৯ বছর বয়সে গোপালগঞ্জ পাবলিক স্কুলে তৃতীয় শ্রেণীতে ভর্তি হন। ১৯৩৪ সাল : ১৪ বছর বয়সে বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত হলে তাঁর একটি চোখ কলকাতায় অপারেশন করা হয় এবং চক্ষু রোগের কারণে তাঁর লেখাপড়ায় সাময়িক বিরতি ঘটে। ১৯৩৮ সাল : ১৮ বছর বয়সে বঙ্গবন্ধুর ও বেগম ফজিলাতুন্নেসার আনুষ্ঠানিক বিয়ে সম্পন্ন হয়। শেখ মুজিবুর রহমান ও বেগম ফজিলাতুন্নেসা দুই কন্যা শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা ও তিন পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেলের জনক-জননী। ১৯৩৯ সাল : অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক এবং হোস