পোস্টগুলি

জানুয়ারী ৫, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে
ছবি
  মনের হদিস কেই বা জানে   মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী

" মাতাল "

" মাতাল "  ওরে মাতাল , দুয়ার ভেঙেদিয়ে               পথেই যদি করিস মাতামাতি , থলিঝুলি উজাড় করে ফেলে               যা আছে তোর ফুরাস রাতারাতি , অশ্লেষাতে যাত্রা করে শুরু               পাঁজিপুঁথি করিস পরিহাস , অকারণে অকাজ লয়ে ঘাড়ে               অসময়ে অপথ দিয়ে যাস , হালের দড়ি নিজের হাতে কেটে             পালের ‘পরে লাগাস ঝোড়ো হাওয়া ,                         আমিও ভাই , তোদের ব্রত লব                                 মাতাল হয়ে পাতাল - পানে ধাওয়া ।     পাড়ার যত জ্ঞানীগুণীর সাথে               নষ্ট হল দিনের পর দিন— অনেক শিখে পক্ব হল মাথা               অনেক দেখে দৃষ্টি হল ক্ষীণ , কত কালের কত মন্দ ভালো               বসে বসে কেবল জমা করি , ফেলাছড়া - ভাঙাছেঁড়ার বোঝা               বুকের মাঝে উঠছে ভরি ভরি , গুঁড়িয়ে সে - সব উড়িয়ে ফেলে দিক               দিক্‌ - বিদিকে তোদের ঝোড়ো হাওয়া ।                             বুঝেছি ভাই , সুখের মধ্যে সুখ                                           মাতাল হয়ে পাতাল - পানে ধাওয়া ।     হ

" সান্তনা "

" সান্তনা "  যে বোবা দুঃখের ভার ওরে দুঃখী , বহিতেছ , তার কোনো নেই প্রতিকার ।                                 সহায় কোথাও নাই , ব্যর্থ প্রার্থনায়                                             চিত্তদৈন্য শুধু বেড়ে যায় ।   ওরে বোবা মাটি ,           বক্ষ তোর যায় না তো ফাটি বহিয়া বিশ্বের বোঝা দুঃখবেদনার                       বক্ষে আপনার                                 বহু যুগ ধরে ।                                             বোবা গাছ ওরে ,                     সহজে বহিস শিরে বৈশাখের নির্দয় দাহন —                                         তুই সর্বসহিষ্ণু বাহন                                                 শ্রাবণের                                           বিশ্বব্যাপী প্লাবনের ।             তাই মনে ভাবি ,                                 যাবে নাবি                     সর্ব দুঃখ সন্তাপ নিঃশেষে           উদার মাটির বক্ষোদেশে ,                                             গভীর শীতল                                 যার স্তব্ধ অন্ধকা

" বিচার "

" বিচার "      বিচার করিয়ো না ।   যেখানে তুমি রয়েছ , সে তো                   জগতে এক কোণা ।   যেটুকু তব দৃষ্টি যায়                   সেটুকু কতখানি ,   যেটুকু শোন তাহার সাথে                     মিশাও নিজবাণী ।   মন্দ ভালো সাদা ও কালো                     রাখিছ ভাগে ভাগে ।   সীমানা মিছে আঁকিয়া তোল                     আপন-রচা দাগে ।                                

" কবিতা পড়ার প্রহর এসেছে "

ছবি
 " কবিতা পড়ার প্রহর এসেছে "                      -সামিনা  চৌধুরী http://nirrjon.blogspot.com                         http://nirrjon.blogspot.com কবিতা পড়ার প্রহর এসেছে রাতের নির্জনে। জোনাকীর আলো নেভে আর জ্বলে শাল মহুয়ার বনে।। কবিতার সাথে চৈতী রাতে কেটেছে সময় হাত রেখে হাতে। সেই কথা ভেবে পিছু চাওয়া মন স্মৃতির নকশা বুনে।। অতীতের ছবি আঁকা হয়ে গেলে চারিদিকে এই চোখ দুটি মেলে। পলাতক আমি কোথা চলে যাই আঁধারের হৃদয় শুনে।।

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

" বিরহের বাণী "

“কেমন করে দেকবো তোমায়-তুমি কোথায়?”

“ প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে বিভিন্ন দার্শনিক কে কি বলেছেন চলুন দেখে নেয়”

"মর্যাদা"

“শুধু তোমার-- ডাগর চোখের জন্য”