ছবি
  মনের হদিস কেই বা জানে   মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী

"অন্ধকারের মাঝে নিমজ্জিত শিক্ষার আলো "

 "অন্ধকারের মাঝে নিমজ্জিত শিক্ষার আলো "
http://nirrjon.blogspot.com


অষ্টম জাতীয় পে-স্কেলে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়, এই নতুন পে-স্কেলে বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের ভাগ্যের তেমন পরিবর্তন ঘটেনি। বিশেষ করে টাইমস্কেল তুলে দেয়ার কারণে বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীরা ভীষণ হতাশ। এই স্কেল তুলে দেয়ার কারণে পুরো চাকরি জীবন একই পদে থাকতে হবে। শিক্ষকদের বলা হয় মানুষ গড়ার কারিগর। অথচ ভয়াবহ আজ রাষ্ট্রে সবচেয়ে অবহেলিত এবং মারাত্মক বেতনবৈষম্যের শিকার। এমপিওভুক্ত শিক্ষকেরা পরপর দুইবার বৈশাখীভাতা আর ৫ শতাংশ বার্ষিক প্রবৃদ্ধি থেকে বঞ্চিত। আমাদের দেশের প্রায় ৯৫ শতাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বেসরকারি, এর বেশির ভাগই আবার এমপিওভুক্ত। উন্নত দেশগুলোতে যেখানে শিক্ষকদের বেতনভাতা সন্তোষজনক, সেখানে আমাদের দেশে শিক্ষকদের বেতনভাতা সরকারি অফিসের একজন ছোট কর্মচারীর চেয়েও কম, যা দিয়ে দুর্মূল্যের বাজারে চলা অত্যন্ত কষ্টকর। অথচ ২০১০ সালে প্রণীত জাতীয় শিক্ষানীতিতে সব স্তরের শিক্ষকদের জন্য পৃথক বেতন কাঠামো করার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু সরকার আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে সেটি বাস্তবায়ন করছে না। শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া মাত্র ১০০০ টাকা যা দিয়ে বাড়িভাড়া দূরে থাক, একটি কুঁড়েঘরও ভাড়া পাওয়া যায় না। চিকিৎসাভাতা দেয়া হয় মাত্র ৫০০ টাকা; অথচ বর্তমানে একজন সিনিয়র ডাক্তার দেখানোর ফি জনপ্রতি ৫০০-৬০০ টাকা; এর সঙ্গে আছে বিভিন্ন ধরনের টেস্ট, তারপর আছে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ কেনা। উৎসবভাতা কর্মচারীরা পান বেসিকের ৫০ শতাংশ আর শিক্ষকেরা পান মাত্র ২৫ শতাংশ। একই দেশে দুই ধরনের নিয়ম কেন? শিক্ষকেরা যদি অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়েন তাহলে তারা কিভাবে কাজে মন দেবেন? কারণ মাথায় দুশ্চিন্তা নিয়ে পরিপূর্ণ পাঠদান করা সম্ভব নয়। মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে হলে শিক্ষকদের পর্যাপ্ত বেতন দেয়ার বিকল্প নেই। সুতরাং সব স্তরের শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতনস্কেল চালু এবং একই সাথে টাইমস্কেল পুনর্বহাল করে এমপিওভুক্ত অবহেলিত শিক্ষক-কর্মচারীদের দুঃখ দূর করার জন্য সরকারের কাছে বিনীত আবেদন জা

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

" বিরহের বাণী "

“কেমন করে দেকবো তোমায়-তুমি কোথায়?”

“শুধু তোমার-- ডাগর চোখের জন্য”

" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত "