মনের হদিস কেই বা জানে মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী
" এনথ্রাক্স এর কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার"
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
" এনথ্রাক্স এর কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার"
সারাবিশ্বে
গবাদী পশু পালনে হুমকি স্বরূপ যে কয়টি রোগ রয়েছে তার মধ্যে এনথ্রাক্স অন্যতম। বাংলাদেশে এই রোগের
অন্য একটি নাম তড়কা রোগ। এটি অন্যতম একটি জুনোটিক রোগ। অর্থাৎ মানুষও আক্রান্ত হয় এই রোগে। গবাদী পশুর এই রোগে মৃত্যুর হার অনেক বেশী। প্রায় শতভাগ পশু মারা যায়। শুধু গবাদী পশুই নয় এই এনথ্রাক্সের ছোবলে আক্রান্ত হয়, গবাদী পশু পালন ও চিকিৎসার সাথে জড়িত মানুষ, বিশেষত খামারি, ভেটেরিনারি ডাক্তার এমনকি কসাইরাও।
সারাবিশ্বে
গবাদী পশু পালনে হুমকি স্বরূপ যে কয়টি রোগ রয়েছে তার মধ্যে এনথ্রাক্স অন্যতম। বাংলাদেশে এই রোগের
অন্য একটি নাম তড়কা রোগ। এটি অন্যতম একটি জুনোটিক রোগ। অর্থাৎ মানুষও আক্রান্ত হয় এই রোগে। গবাদী পশুর এই রোগে মৃত্যুর হার অনেক বেশী। প্রায় শতভাগ পশু মারা যায়। শুধু গবাদী পশুই নয় এই এনথ্রাক্সের ছোবলে আক্রান্ত হয়, গবাদী পশু পালন ও চিকিৎসার সাথে জড়িত মানুষ, বিশেষত খামারি, ভেটেরিনারি ডাক্তার এমনকি কসাইরাও।
এই এনথ্রাক্সের
কারণে প্রতিবছর আমাদের দেশে অনেক পশু মারা যায়। ক্ষতি হয় কোটি কোটি টাকা। এনথ্রাক্স অত্যন্ত ছোঁয়াচে মরণ ব্যধী
পশুর ক্ষেত্রে। অনেক সময় দেখা যায়
সুস্থ পশু হঠাৎ করে মারা যায়। অনেকে এমন ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছেন মাঠে পশু চরাতে রেখে এসে পরে গিয়ে দেখেছেন পশু
মারা গেছে।
http:// nirrjon.blogspot.com |
***এনথ্রাক্স
(তড়কা) রোগের কারণ
এনথ্রাক্সের
কারণ ব্যসিলাস এনথ্রাসিস (Bacillus
anthracis) নামক গ্রাম পজিটিভ, দন্ড আকৃতির ব্যাকটেরিয়া। এই ব্যকটেরিয়া স্পোর তৈরি করতে পারে। নন মোটাইল ব্যকটেরিয়া। এই ব্যকটেরিয়ার
কিছু রাসায়নিক ও প্রকৃতিক কারণে এই এনথ্রাক্সের প্রকোপ বেশী বলে প্রমাণ করেছেন গবেষকরা। এর স্পোর দীর্ঘদিন মাটিতে এমনকি পানিতে বেঁচে থাকতে
পারে। এর এই সময় কাল ১০-৮০ বছর পর্যন্ত ও হতে পারে।
***রোগের ইতিহাস
মানুষের মানবিক
বিপর্যয়ের অংশ হিসেবে যেসব যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল তাতে জীবাণু অস্ত্র হিসেব
এনথ্রাক্স রোগের জীবাণু ব্যবহার করা হতো।
ইতিহাস হতে
জানা এই রোগের প্রথম প্রভাব দেখা গিয়েছিলো মিসরে ১৯৪১ সালে। শুধু মিসর নয় গ্রীস, রোম এমনকি ভারতবর্ষেও এই রোগের প্রকোপ ছিল অনেক বেশী। সপ্তাদশ শতকে এই রোগ ইউরোপে মহামারি
রুপে দেখা গিয়েছিল এই এনথ্রাক্স।
যেসব প্রাণী
আক্রান্ত হয়
সকল উষ্ণ
রক্তেরপানীতে এই রোগ দেখা যায়। বিশেষত গরু, মহিষ, ছাগলসহ অনান্য গবাদীপশু। মানুষ ও এই রোগে আক্রান্ত হয়।
চিড়িয়াখানার হাতিও এই এনথ্রাক্স রোগে
আক্রান্ত হতে পারে ।
যেভাবে রোগ
ছড়ায়
১। আক্রান্ত
পশুর রক্ত আদান প্রদান কালে সিরিঞ্চ ব্যবহারে।
২। আক্রান্ত
পশু খাদ্য বন মিল, মিট মিল এবং অনান্য খাদ্য উপাদানের
সাহায্যে সংক্রামিত হতে পারে।
৩। খাদ্য ও
পানির মাধ্যমে সংক্রামিত হতে পারে।
৪। আক্রান্ত
এলাকার পশুর শরীর হতে এনথ্রাক্সের স্পোর বাতাসের মাধ্যমে বাহিত হয়ে অন্য এলাকায়
পশুকে আক্রমণ করতে পারে।
৫। কোন ঘাসের
উপর এই রোগের জীবাণুর স্পোর থাকলে তা যদি পশু খায় তাহলে তা পশুতে রোগ সৃষ্টি করে।
এপিডেমিলিওজি
প্রতিবছর
নির্দিষ্ট সময়েই এই রোগ প্রকট আকার ধারণ করে। তার কিছু বিজ্ঞান সম্মত কারণও রয়েছে। কোন এলাকায় একবছর
এনথ্রাক্স দেখা দিলে তার স্পোর দীর্ঘদিন সুপ্ত অবস্থায় থাকে। যখন সে তার উপযোগী পরিবেশ পায় তখন সে বংশবিস্তার করে রোগ সৃষ্টি করে। এই
জীবাণু উচ্চ তাপমাত্রা, চাপ এমনকি পানির মধ্যেও দীর্ঘদিন থাকে। যখন আবার নতুন
ঘাস জন্মে সেই ঘাসের উপর থাকে এর স্পোর। যখন গরু খায় আক্রান্ত হয়।
মানুষের মধ্যে
যারা আক্রান্ত পশুর গোস্ত প্রস্তুত করে তাদের মধ্যে যদি কারো হাতে কোন ক্ষত থাকে তাহলে সেই ক্ষতের মাধ্যমে
জীবাণু প্রবেশ করে শরীরে ক্ষত ক্ষতের মত দাগ সৃষ্টি করতে পারে।
***লক্ষণ
http://nirrjon.blogspot.com |
তড়কা রোগে
আক্রান্ত হলে পশুকে অনেক সময় কোন লক্ষণ প্রকাশ হওয়ার সাথে সাথে লাফাতে লাফাতে মারা যায়। অতি তীব্র অবস্থায় লক্ষণ
প্রকাশের ১-২ ঘন্টার মধ্যেই মারা যায়।
অতি তীব্র হলে
১। প্রচন্ড
জ্বর (১০৫-১০৭ ডিগ্রি ফারেনহাইট) কাপুনি সহ জ্বর।
২। এই প্রকৃতির
রোগ হলে প্রচন্ড পেশী কম্পন, শ্বাস কষ্ট ও
মিউকোসায় রক্ত দেখা যায়।
৩। আক্রান্তের
১-২ ঘন্টার মধ্যেই পশু মারা যায় ।
৪। মৃত পশুর
নাক, মুখ ও পায়খানার রাস্তা দিয়ে কালো আলকাতরার
মত রক্ত বের হতে থাকে। রক্ত জমাট বাঁধেনা। তীব্র
প্রকৃতির হলে- এই প্রকৃতিতে আক্রান্ত পশু ৪৮ ঘন্টা পর্যন্ত জীবিত থাকে।
প্রচন্ড জ্বর
ক্ষুধা মন্দা, অগভির ও দ্রুত শ্বাস প্রশ্বাস ও
হৃদস্পন্দন বৃদ্ধি, পেট ফুলে যাওয়া, চোখের রক্ত দেখা যাওয়া, রক্ত মিশ্রিত মলত্যাগ লক্ষ্য করা যায়।
দুগ্ধবতী গাভীর
ক্ষেত্রে দুধের উৎপাদন অনেকাংশে কমে যায়। দুধ হলুদ বর্ণ ধারণ করে ধারণ করে।
গর্ভবতী পশুর গর্ভপাত ঘটে থাকে।
***মানুষের
ক্ষেত্রে
শরীরের বিভিন্ন
অংশে বিশেষত চামড়ার মধ্যে ক্ষত সৃষ্টি হয়। মশা বা মাছি যদি এই জীবাণু বহন করে তাহলে তা কামড়ের সাথে সাথে লাল
হয়ে ফুলে উঠে এবং ব্যথা হতে
পারে।
***চিকিৎসা
সেপ্টিসেমিক
রোগ এনথ্রাক্স এত দ্রুত রোগ বিস্তার করে অনেক সময় চিকিৎসার কোন সময় পাওয়া যায় না। তবে তীব্রতা কম
হলে চিকিৎসায় ভালো হয়। আক্রান্ত পশুকে আলাদা করে রাখতে হয়।
তার সবকিছুই
আলাদা রাখতে হবে, আলাদা ভাবে খেতে দিয়ে চিকিৎসার
ব্যবস্থা করা হয়। অভিজ্ঞ ভেটেরিনারিয়ান দ্বারা
দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। এসব ক্ষেত্রে পেনিসিলিন গ্রুপের এন্টিবায়োটিক ভালো কাজ করে থাকে। গুরুতর অসুস্থ পশুকে প্রোকেইন পেনিসিলিন ( Procaine Penicillin) – প্রতি কেজি ওজন হারে শিরাপথে দৈনিক একবার করে ৫-৭ দিন
দিতে হবে।
নিয়ন্ত্রণ
এনথ্রাক্স
নিয়ন্ত্রের জন্য একমাত্র ব্যবস্থা হলে নিয়মিত টিকা প্রদান। এনথ্রাক্সের নিয়ন্ত্রণের জন্য
এনথ্রাক্স স্পোর ভ্যাকসিন পাওয়া যায়। যা ৬ মাস বয়সের পশু হতে শুরু করে সকল বয়সের পশুকে এক বছর
অন্তর অন্তর ১ মিলি করে চামড়ার নিচে প্রয়োগ করতে হবে। এনথ্রাক্সের ফলে পশু মারা গেলে তাকে ভাগাড়ে অথবা ডাস্টবিনে না পেলে ৬ ফুট মাটির
নিচে চুন ছিটিয়ে মাটি চাপা দিতে হবে। আক্রান্ত পশুকে সর্বদা আলাদা রাখতে হবে। আক্রান্ত পশুর গোস্ত খাওয়া পরিহার করতে হবে। প্রতিবছর টিকাদান নিশ্চিত করতে
হবে। নতুন কোন পশু ক্রয় করার সাথে সাথেই তাকে টিকা দিয়ে নিতে হবে। এসব নিয়ম অনুসরণ করলে অনেকাংশেই এনথ্রাক্সের নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি
" বিরহের বাণী "
" বিরহের বাণী " “দুঃখের মাঝেও একটা সুখের অনুভূতি থাকে, তা হয়তোবা সুখে থেকে কেউ কল্পনাও করতে পারবেনা। কারণ মানুষ দুঃখে থেকে সুখকে উপলদ্ধি করতে পারলেও সুখে থেকে কিন্তু কেউ দূঃখকে সেভাবে উপলদ্ধি করতে পারেনা। আর মানুষ যখন কষ্টের মাঝে সুখকে কল্পনা করে তখন তার মনে যে অনুভূতির সৃষ্টি হয় তা কখনও কখনও সুখের চেয়েও ___ “হয়তোবা মাঝে মাঝে কিছু ভুল করে বসি তাই বলে এই নয় যে আমি পচে গেছি আমি যেমন ছিলাম তেমনি আছি শুধু সময়ের সাথে বদলে গেছ তুমি”। ___ “পৃথিবীতে কঠিন বাস্তবের মধ্যে একটি বাস্তব হলোঃ মানুষ যখন সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে এসে পৌছায় আর তখনই তার প্রিয় মানুষটি হারিয়ে যায়”। ___ “কষ্ট কখনও কাউকে কষ্ট দেয় না সুখ ই মানুষকে কষ্ট দেয়। তাই সুখের পিছনে ঘুরে সময় নষ্ট করা মানে দুঃখকে আমন্ত্রণ জানানো ছাড়া আর কিছু নয়”। ___ “পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় কষ্ট হলো এক তরফা ভালবাসা। আর তারচেয়ে বড় কষ্ট হলো আপনি তাকে ভালবাসতেন সে জানত, এখনও ভালবাসেন কিন্তু সে জানে না”। ___ “কাউকে মন থেকে ভালবাসলে আপনিও তার কাছ থেকে আপনার মত ভালবাসা আশা করবেন, আর
“কেমন করে দেকবো তোমায়-তুমি কোথায়?”
“শুধু তোমার-- ডাগর চোখের জন্য”
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত "
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত " http://nirrjon.blogspot.com ১৯২০ সাল : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফরিদপুর জেলার তৎকলীন গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গীপাড়াব গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ জন্ম জন্মগ্রহণ করেন। শেখ লুৎফর রহমান ও মোসাম্মাৎ সায়রা বেগমের চার কন্যা ও দুই পুত্রের মধ্যে তৃতীয় সন্তান মুজিব। বাবা-মা ডাকতেন খোকা বলে। খোকার শৈশবকাল কাটে টুঙ্গীপাড়ায়। ১৯২৭ সাল : ৭ বছর বয়সে গিমাডাঙ্গা প্রাইমারী স্কুলে ভর্তি হন। ৯ বছর বয়সে গোপালগঞ্জ পাবলিক স্কুলে তৃতীয় শ্রেণীতে ভর্তি হন। ১৯৩৪ সাল : ১৪ বছর বয়সে বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত হলে তাঁর একটি চোখ কলকাতায় অপারেশন করা হয় এবং চক্ষু রোগের কারণে তাঁর লেখাপড়ায় সাময়িক বিরতি ঘটে। ১৯৩৮ সাল : ১৮ বছর বয়সে বঙ্গবন্ধুর ও বেগম ফজিলাতুন্নেসার আনুষ্ঠানিক বিয়ে সম্পন্ন হয়। শেখ মুজিবুর রহমান ও বেগম ফজিলাতুন্নেসা দুই কন্যা শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা ও তিন পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেলের জনক-জননী। ১৯৩৯ সাল : অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক এবং হোস
“ প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে বিভিন্ন দার্শনিক কে কি বলেছেন চলুন দেখে নেয়”
‘প্রেমের পরশে প্রত্যেকেই কবি হয়ে ওঠে।’ প্লেটো ‘প্রেমে পড়লে বোকা বুদ্ধিমান হয়ে ওঠে, বুদ্ধিমান বোকা হয়ে যায়।’ স্পুট হাসসুন ‘ভালোবাসা পাওয়ার চাইতে ভালোবাসা দেওয়াতেই বেশি আনন্দ।’ জর্জ চ্যাপম্যান ‘ভালোবাসতে শেখ, ভালোবাসা দিতে শেখ তাহলে তোমার জীবনে ভালোবাসার অভাব হবে না।’ টমাস ফুলার ‘কোনো কিছুকে ভালোবাসা হলো সেটি বেঁচে থাক তা চাওয়া।’ কনফুসিয়াস ‘যখন আপনি কাউকে ভালোবাসেন তখন আপনার জমিয়ে রাখা সব ইচ্ছেগুলো বেরিয়ে আসতে থাকে।’ এলিজাবেথ বাওয়েন ‘বন্ধুত্ব অনেক সময় ভালোবাসায় পর্যবসিত হয়, কিন্তু বন্ধুত্বের মধ্যে কখনও ভালোবাসা থাকে না’ চার্লস কনটন ‘ভালোবাসা যখন অবদমিত হয়, তার জায়গা দখল করে ঘৃণা।’ হ্যাভনক এলিস ‘যে ভালোবাসা পেল না, যে কাউকে ভালোবাসতে পারল না, সংসারে তার মতো হতভাগা কেউ নেই।’ কিটস্ ‘ছেলেরা ভালোবাসার অভিনয় করতে করতে যে কখন সত্যি সত্যি ভালোবেসে ফেলে তারা তা নিজেও জানে না। মেয়েরা সত্যিকার ভালোবাসতে বাসতে যে কখন অভিনয় শুরু করে তারা তা নিজেও জানে না।’ সমরেশ মজুমদার ‘প্রেমের আনন্দ থাকে স্বল্পক্ষণ কিন্তু বেদনা থাকে সারাটি জীবন।’ রবীন্
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন