মনের হদিস কেই বা জানে মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী
পোস্টগুলি
“খোঁজনা”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
আমাকে দূরে চলে যেতে হবে, দূরে অনেক দূরে; এই লোকালয় থেকে নির্জনে অজানা কোন অন্তপুরে! যেখানে কেউ কোন ভাবেই পাবে না আমার দেখা, যেখানের দিন ক্ষন তারিখ কিছুই রবে না লেখা! জানি না আমি এমন জায়গার মিল্বে কি সন্ধান? যদি পেতাম তাহলে অবিলম্বেই করতাম প্রস্থান! এমন জায়গা যেটা কিনা হবে সমুদ্রের কাছাকাছি, যেখানে আকাশ ছুঁয়েছে মাটিকে পানির পাশাপাশি! বাতাসে দোলা যেথা আনে পাতায় পাতায় আলোড়ন, আমি একা সেই সব দৃশ্য করতে চাই অবলোকন! মর্মর ধ্বনি যেথা মনে এনে দেবে এক চাঞ্চলতা, সমুদ্রের সাথে যেথা হবে আকাশের কথকতা! পাখিরা উড়ে যাবে যেথা শুন্যে রঙ্গিন ডানা মেলে, সেখানেই যেতে চাই আমি সবকিছুকে পিছনে ফেলে। যেখানে থাকবে না কোন দুঃখ হতাশার দৈন্য দশা, থাকবে না কোন জরা, ব্যাধি, শোক আর নিরাশা! একা একা থাকবো, যেখানে কেউ পাবে না খুঁজে, যেথায় থাকতে হবে না আমার দুঃখে মুখটি গুজে! তাইত আমাকে চলে যেতে হবে দূরে, অনেক দূরে- যেখানে তুমি পাবে না আমায় সারা পৃথিবী ঘুরে
“ শুধু ইচ্ছে করে”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
শুধু ইচ্ছে করে গড়ি জীবন তোমার চিরসবুজ মনে, কাঙ্খিত সেই বাসনা মন মন্দিরে সারাক্ষন অনুরণে । তোমার নির্বিকল্প অন্তর আত্মায় কান পেতে নিশ্চল, মোর অভিযাচিত সুপ্ত চিত্ত মহাসুখে ভরব অবিরল । শুধু ইচ্ছে করে তোমায় আমার এবুকের মাঝে রাখি, মধুর প্রেমের পরশ নিতে শুধু তোমার কাছে থাকি । হাওয়া খেতে যাব আমি তোমায় নিয়ে শ্রী বৃন্দাবনে, ভালবাসার নির্মল ঘর সাজাব স্বপনের এক শুভক্ষণে । শুধু ইচ্ছে করে তোমার মনে আমি ভ্রমর হয়ে উড়ি, তোমার মনের সকল ঘরেই আমি প্রান ভরে ঘুরি । আদর সোহাগে রেখে সদা আমি দেব তোমায় সুখ, যতন করে সাজাব আমি তোমার ভালবাসার মুখ । শুধু ইচ্ছে করে রাত নিশীথে সাজাই ফুলেরই বাসর, সারা জীবন আনন্দে রাঙাই মোদের প্রেমের আসর । মায়া-মমতায় জড়ানো ছড়ানো মোদের মধুর স্মৃতি, সুখে-দুখে মিলে পরস্পরে গড়ব এক নিবিড় সম্প্রীতি । শুধু ইচ্ছে করে একই সাথে থাকি বাঁধা আসুক যতই, আমরা দুটি প্রাণ এক হয়ে মিলে রুধব মোরা ততই । তোমার মনের যত ইচ্ছে পূরণ করে কষ্ট দেব মুছে, বুকের মাঝে আগলে রেখে অহর্নিশি দুঃখ দেব ঘুচে ।
“বন্ধু”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
বন্দী করে রাখব তোমায় মোর অন্তর এ আত্তায় আদর দিয়ে সোহাগ দিয়ে ওগো রাখব যে মাথায় । সোনা বন্ধুর মনটা দেব যে ভরে কানায় কানায়, বসিয়ে দেব মোর মন ভ্রমরার রঙিন দুটি ডানায় । শিউলি ফুলের মালা গেঁথে পরাব তোমার খোঁপায়, মেগলা কাল কাজল দেব তোমার দু নয়নে পরায় । চাঁদের জ্যোৎস্না মাখাব আমি তোমার সারা গায়, স্বপ্নে রাঙান মধুর সুখে দেব তোমার বুক ভরায় । কইব কথা যত কানে কানে কেহ না শুনতে পায়, আদর করে ডাকব কাছে তোমায় চোখের ইশারায় । তোমার মনের গোপন কথা বসে শুনব নিরালায়, হাওয়ায় দোলা এলো চুলে আমি দেব হাত বিলায় । রঙ ধনুর সাত রঙে আকাশ যেমন করে সাজায়, নানা রঙের কোমরের বিছা দেব তোমার মাজায় । সাত সমুদ্র তের নদী খুঁজে খুঁজে বালুকা বেলায়, কুঁড়িয়ে এনে পরাব গলায় ঝিনুকের মালা বানায় । ঝলমলে এক লালশাড়ী এনে পরাব তোমার গায়, মেলায় নিয়ে আলতা কিনে রাঙাব তোমার পায় । নিঝুম রাতে প্রেমের জলে চড়াব ভালবাসার নায়, যতন করে ঘুম পারাতে আমি দেব বুক বিছায় ।
“ তুমি কত সুন্দর”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
এপৃথিবীর বুকে তুমি প্রস্ফুটিত সবচেয়ে সুন্দরতম ফুল, শুধু তোমাকেই দেখার জন্যে আমার হৃদয় হয় আকুল, তোমাকে সুন্দর লাগে তাই দেখি সেকি মোর কোন ভুল ? তোমার জন্যে কেঁদে কেঁদে মরে আমার পরাণ বুলবুল। শিশিরে ভেজা পাপড়ির মত ঠোট মেঘের মত নরম চুল, ফুলের চেয়েও রূপসীযে তুমি হরিণ নয়ন তোমার অতুল । তোমার রুপের আসক্তিতে ভাসে আমার হৃদয়ের দু কূল, তুমি সবচেয়ে সুবাসিত বিনোদিনী আমার বাগিচার গুল ।
“ তুই কি অামার দু:খ হবি?”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
তুই কি আমার দুঃখ হবি? এই আমি এক উড়নচন্ডী আউলা বাউল রুখো চুলে পথের ধুলো চোখের নীচে কালো ছায়া। সেইখানে তুই রাত বিরেতে স্পর্শ দিবি। তুই কি আমার দুঃখ হবি? তুই কি আমার শুষ্ক চোখে অশ্রু হবি? মধ্যরাতে বেজে ওঠা টেলিফোনের ধ্বনি হবি? তুই কি আমার খাঁ খাঁ দুপুর নির্জনতা ভেঙে দিয়ে ডাকপিয়নের নিষ্ঠ হাতে ক্রমাগত নড়তে থাকা দরজাময় কড়া হবি? একটি নীলাভ এনভেলাপে পুরে রাখা কেমন যেন বিষাদ হবি। তুই কি আমার শুন্য বুকে দীর্ঘশ্বাসের বকুল হবি? নরম হাতের ছোঁয়া হবি? একটুখানি কষ্ট দিবি। নিজের ঠোট কামড়ে ধরা রোদন হবি? একটুখানি কষ্ট দিবি। প্রতীক্ষার এই দীর্ঘ হলুদ বিকেল বেলায় কথা দিয়েও না রাখা এক কথা হবি? একটুখানি কষ্ট দিবি। তুই কি একা আমার হবি? তুই কি আমার একান্ত এক দুঃখ হবি?
“মূল্য”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
যার কাছে দু ফোটা চোখের পানির কোনো মূল্য নেই, সে কি করে বুঝবে অসীম ভালোবাসার মূল্য....? কেনো তুমি বার বার সেই মানুষটির জন্যে কাঁদো, যে কিনা তোমার চোখের পানিকে শুধু পানি হিসেবেই দেখে, খুঁজে না সেই কান্নার পেছনের কারন....। সেই মানুষটির জন্যেই কাঁদো, যে কিনা তোমার চোখের কোনে পানি জমার আগেই খুঁজে বের করে নেয় সেই কান্নার পেছনে কারন....। সেই মানুষটি শুধু তোমার চোখের পানি ঝরার কারন খুঁজে বের করবে না, বের করবে তোমার মনে লুকিয়ে রাখা অসীম ভালোবাসা...। তোমার ভালোবাসা তখনই স্বার্থক, যখন সেই মানুষটি বুঝবে তুমি তাকে কতোটাই না ভালোবাসো..
“প্রতিক্ষার প্রহর”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
প্রতিক্ষার প্রহর শেষ হয় না আর, ক্ষণে ক্ষণে ভাবি এই বুঝি এলে এবার । এভাবে দিন, মাস, বছর ও কেটে যায়… অপেক্ষাতে তোমার, তবু এলে না যে হায়! ভূলিতে পারিনে, তুমি প্রতিক্ষণে, নিঃসঙ্গ এ জীবন, কাঁদায় নির্জনে । হৃদয় মাঝে আজও তোমারি অনুভব, ভূলে কি গিয়েছ? দেয়া কথা সব? বলেছিলে হাতটি আমার ধরে, ভালবাসি, মরতেও পারি তোমার তরে । সারাটা জীবন কাটাবো মোরা মিলেমিশে, দুঃখ-দৈন্য কিংবা কষ্ট নিত্য যতই আসে । এখনো আশায় আমি, প্রতিক্ষার প্রহরহবে শেষ, আসবে ফিরে, ভূলিয়ে দিবে বিরহের রেশ ।
এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত "
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত " http://nirrjon.blogspot.com ১৯২০ সাল : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফরিদপুর জেলার তৎকলীন গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গীপাড়াব গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ জন্ম জন্মগ্রহণ করেন। শেখ লুৎফর রহমান ও মোসাম্মাৎ সায়রা বেগমের চার কন্যা ও দুই পুত্রের মধ্যে তৃতীয় সন্তান মুজিব। বাবা-মা ডাকতেন খোকা বলে। খোকার শৈশবকাল কাটে টুঙ্গীপাড়ায়। ১৯২৭ সাল : ৭ বছর বয়সে গিমাডাঙ্গা প্রাইমারী স্কুলে ভর্তি হন। ৯ বছর বয়সে গোপালগঞ্জ পাবলিক স্কুলে তৃতীয় শ্রেণীতে ভর্তি হন। ১৯৩৪ সাল : ১৪ বছর বয়সে বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত হলে তাঁর একটি চোখ কলকাতায় অপারেশন করা হয় এবং চক্ষু রোগের কারণে তাঁর লেখাপড়ায় সাময়িক বিরতি ঘটে। ১৯৩৮ সাল : ১৮ বছর বয়সে বঙ্গবন্ধুর ও বেগম ফজিলাতুন্নেসার আনুষ্ঠানিক বিয়ে সম্পন্ন হয়। শেখ মুজিবুর রহমান ও বেগম ফজিলাতুন্নেসা দুই কন্যা শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা ও তিন পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেলের জনক-জননী। ১৯৩৯ সাল : অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক এবং হোস
“এক ঝাঁক পাখী অার এক রাস ফুল নয়! ”
এক ঝাঁক পাখী অার এক রাস ফুল নয়! এক ঝাঁক পাখী অার এক রাস ফুল নয়- http://nirrjon.blogspot.com নয়-তো-জীবনের হাসি-গান মেলা। এ-শুধু ফুলে তরে,ফুলের পাঁহাড় গড়ে- গড়ে তোলা স্বপ্নের ধ্যান ভেঙ্গে ফেলা। এক ঝাঁক পাখী অার এক রাস ফুল নয়- নয়-তো-জীবনের হাসি-গান মেলা। এ-শুধু ফুলে তরে,ফুলের পাঁহাড় গড়ে- গড়ে তোলা স্বপ্নের ধ্যান ভেঙ্গে ফেলা। এ-তো-নয়-সবুজ দ্বীপের মাঝে হালাকা- হাওয়ায় ভেসে বেড়ানো। এ শুধু নিজের -মনের কাছে- নিজেকে এড়ানো । এ-তো-নয়- সবুজ দ্বীপের মাঝে হালকা- হাওয়ায় ভেসে বেড়ানো। এ-শুধু নিজের মনের কাছে- নিজেকে এড়ানো। এ শুধু তুফানি বরষা রাতে-পাগলা নদীর- মতো পাড় ভাঙ্গা খেলা। এক ঝাঁক পাখী অার এক রাস ফুল নয়- নয়-তো- জীবনের হাসি-গান মেলা । এ-শুধু ফুলের তরে,ফুলের পাহাড় গড়ে- গড়ে তোলা স্বপ্নের ধ্যান ভেঙ্গে ফেলা । এ-তো- নয় সহজ হৃদয়টাকে - পদ্ম ফুলের মতো সাজানো। এ-শুধু মনের ছেড়া তারে-বে-সুর- বাজানো। এ-তো- নয় সহজ হৃদয়টাকে - পদ্ম ফুলের মতো সাজানো। এ-শুধু মনের ছেড়া তারে-বে-সুর- বাজানো। এ-শুধু নিজেকে-একেলা করে সহ্য করে- যাওয়া শত অবহেলা । এক ঝাঁক
“একাকী পথ চলা”
" তারে ভুলানো গেল না কিছুতেই"
" তারে ভুলানো গেল না কিছুতেই" তারে ভুলানো গেল না কিছুতেই ভুল দিয়ে ভালবাসা দিয়ে বিষের পরশ দিয়ে ভোলান গেলনা কিছুতে , ভালোবেসে কোনদিনও সুখ চেও না সবকিছু ভুলে যেতে ভুলে যেও না । ফিরিবার পথ নেই তবু আজ কেন মরে যাওয়া গেল না যে কিছুতে। যার নাম নিতে চোখে জল এসে যায় তার নাম নিয়ে নিয়ে মন ভেঙ্গে যায় চোখ মুছে ফেলতেও মন থেকে তারে মুছে ফেলা গেল না কিছু তে ।। http://nirrjon.blogspot.com
“ ভালো লাগছে-ভালো লাগছে, কেন তা বলতে পারিনা ”
“ভালো-লাগছে,ভালো লাগছে-কেন তা বলতে পারিনা” ভালো লাগছে-ভালো লাগছে, কেন তা বলতে পারিনা, ভালো লাগছে, ভালো লাগছে, কেন তা বলতে পারিনা। অালো-অাঁধার ,নিকট-দূর, অালো-অাঁধার,নিকট-দূর, ঘুম পাড়ানি গান,ঘুম ভাঙ্গানো সুর- লাগছে ,ভালো লাগছে- কেন তা বলতে পারিনা, ভালো লাগছে, ভালো লাগছে- কেন তা বলতে পারিনা, থেমে থাকা-পথ চলা, ব’লার খুসিতে কথা বলা, থেমে থাকা-পথ চলা, ব’লার খুসিতে কথা বলা, মন ঘরে গড়া এ মধুপুর লাগছে, ভালো লাগছে-কেন তা বলতে পারিনা, ভালো লাগছে,ভালো লাগছে- কেন তা বলতে পারিনা, ভালো লাগছে পথ চাওয়া, সময় হারিয়ে যাওয়া, ভালো লাগছে দারুন ঝড়, ভালো লাগছে দক্ষিন হাওয়া, ভালো লাগছে পথ চাওয়া, সময় হারিয়ে যাওয়া, ভালো লাগছে দারুন ঝড়, ভালো লাগছে দক্ষিন হাওয়া, মুখে হাঁসি-চোঁখে কাঁদন, কি যাদু মন্ত্রে গড়া বাঁধন, মুখে হাঁসি -চোঁখে কাঁদন, কি যাদু-মন্ত্রে গড়া বাঁধন, শুধু শুধা নয়, সবই মধুর লাগছে, ভালো লাগছে-কেন তা বলতে পারিনা, ভালো লাগছে,ভালো লাগছে- কেন তা বলতে পারিনা, অালো-অাঁধার নিকট-দূর, অালো -অাঁধার নিকট-দূর, ঘু