মনের হদিস কেই বা জানে মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী
পোস্টগুলি
“সাহস থেকে প্রেম”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
সাহস থেকে প্রেম আমার শুধু ইচ্ছে করে সঙ্গে বসে থাকি । হঠাৎ করে তোমার গায়ে গোপনে হাত রাখি । রাখতে রাখতে সাহস হবে সাহস থেকে প্রেম, বুঝবে আমি শিকড়গুলো কিভাবে ছড়ালেম । আমার শুধু ইচ্ছে করে সঙ্গে ভেসে যেতে, ভাসতে ভাসতে সবটা নদী বুকের কাছে পেতে । এমনি করেই সাহস হবে সাহস থেকে প্রেম, তখন তুমি বুঝবে না যে কিভাবে জড়ালেম।
“অাঁধারের মাঝ জাগ্রত স্বপ্ন”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
“অাঁধারের মাঝ জাগ্রত স্বপ্ন ” ভেবেছিলাম মানুষ হব, বসুধার সমস্ত স্তবক ফুল দিয়ে সাজাবো , মিলিয়ে যাওয়া আভা গুলো আবার সমুজ্জল করব, পৃথিবীর সকল প্রত্যর্থী প্রাণগুলোকে জাগিয়ে তুলবো। হিংস্র – জন্তু জানুয়ারের মর্ন্দোষ্ণ আত্মাকে মন্ত্রবৎ করে মহীয়ান করব। নব উদিত সূর্যকে দিয়ে আলোর পথযাত্রীদের পথ দেখাবো।
“কিছু ভূল”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
আমি মাঝে মাঝে কিছু ভুল করে ফেলি, কিন্তু আমি জানি ওগুলো নয় সব মেকি! হতে পারে এটা আমার অবহেলা- কিংবা হতে পারে আমি বড় বোকা! আমি কিন্তু মানুষটা নই এত খারাপ, আমার লেখায় ঝরে পড়ে সব অনুতাপ! মনের ভিতর থেকে তাড়িয়ে দিও না আমায়, হারিয়ে যাব তাহলে আমি সুদূর নীলিমায়! আমার তরে তুমি বন্ধ করে দিও না দুয়ার, বাঁচবোনা আমি যদি অবহেলা পাই তোমার।
এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত "
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত " http://nirrjon.blogspot.com ১৯২০ সাল : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফরিদপুর জেলার তৎকলীন গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গীপাড়াব গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ জন্ম জন্মগ্রহণ করেন। শেখ লুৎফর রহমান ও মোসাম্মাৎ সায়রা বেগমের চার কন্যা ও দুই পুত্রের মধ্যে তৃতীয় সন্তান মুজিব। বাবা-মা ডাকতেন খোকা বলে। খোকার শৈশবকাল কাটে টুঙ্গীপাড়ায়। ১৯২৭ সাল : ৭ বছর বয়সে গিমাডাঙ্গা প্রাইমারী স্কুলে ভর্তি হন। ৯ বছর বয়সে গোপালগঞ্জ পাবলিক স্কুলে তৃতীয় শ্রেণীতে ভর্তি হন। ১৯৩৪ সাল : ১৪ বছর বয়সে বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত হলে তাঁর একটি চোখ কলকাতায় অপারেশন করা হয় এবং চক্ষু রোগের কারণে তাঁর লেখাপড়ায় সাময়িক বিরতি ঘটে। ১৯৩৮ সাল : ১৮ বছর বয়সে বঙ্গবন্ধুর ও বেগম ফজিলাতুন্নেসার আনুষ্ঠানিক বিয়ে সম্পন্ন হয়। শেখ মুজিবুর রহমান ও বেগম ফজিলাতুন্নেসা দুই কন্যা শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা ও তিন পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেলের জনক-জননী। ১৯৩৯ সাল : অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক এবং হোস
“এক ঝাঁক পাখী অার এক রাস ফুল নয়! ”
এক ঝাঁক পাখী অার এক রাস ফুল নয়! এক ঝাঁক পাখী অার এক রাস ফুল নয়- http://nirrjon.blogspot.com নয়-তো-জীবনের হাসি-গান মেলা। এ-শুধু ফুলে তরে,ফুলের পাঁহাড় গড়ে- গড়ে তোলা স্বপ্নের ধ্যান ভেঙ্গে ফেলা। এক ঝাঁক পাখী অার এক রাস ফুল নয়- নয়-তো-জীবনের হাসি-গান মেলা। এ-শুধু ফুলে তরে,ফুলের পাঁহাড় গড়ে- গড়ে তোলা স্বপ্নের ধ্যান ভেঙ্গে ফেলা। এ-তো-নয়-সবুজ দ্বীপের মাঝে হালাকা- হাওয়ায় ভেসে বেড়ানো। এ শুধু নিজের -মনের কাছে- নিজেকে এড়ানো । এ-তো-নয়- সবুজ দ্বীপের মাঝে হালকা- হাওয়ায় ভেসে বেড়ানো। এ-শুধু নিজের মনের কাছে- নিজেকে এড়ানো। এ শুধু তুফানি বরষা রাতে-পাগলা নদীর- মতো পাড় ভাঙ্গা খেলা। এক ঝাঁক পাখী অার এক রাস ফুল নয়- নয়-তো- জীবনের হাসি-গান মেলা । এ-শুধু ফুলের তরে,ফুলের পাহাড় গড়ে- গড়ে তোলা স্বপ্নের ধ্যান ভেঙ্গে ফেলা । এ-তো- নয় সহজ হৃদয়টাকে - পদ্ম ফুলের মতো সাজানো। এ-শুধু মনের ছেড়া তারে-বে-সুর- বাজানো। এ-তো- নয় সহজ হৃদয়টাকে - পদ্ম ফুলের মতো সাজানো। এ-শুধু মনের ছেড়া তারে-বে-সুর- বাজানো। এ-শুধু নিজেকে-একেলা করে সহ্য করে- যাওয়া শত অবহেলা । এক ঝাঁক
“একাকী পথ চলা”
" তারে ভুলানো গেল না কিছুতেই"
" তারে ভুলানো গেল না কিছুতেই" তারে ভুলানো গেল না কিছুতেই ভুল দিয়ে ভালবাসা দিয়ে বিষের পরশ দিয়ে ভোলান গেলনা কিছুতে , ভালোবেসে কোনদিনও সুখ চেও না সবকিছু ভুলে যেতে ভুলে যেও না । ফিরিবার পথ নেই তবু আজ কেন মরে যাওয়া গেল না যে কিছুতে। যার নাম নিতে চোখে জল এসে যায় তার নাম নিয়ে নিয়ে মন ভেঙ্গে যায় চোখ মুছে ফেলতেও মন থেকে তারে মুছে ফেলা গেল না কিছু তে ।। http://nirrjon.blogspot.com
“ ভালো লাগছে-ভালো লাগছে, কেন তা বলতে পারিনা ”
“ভালো-লাগছে,ভালো লাগছে-কেন তা বলতে পারিনা” ভালো লাগছে-ভালো লাগছে, কেন তা বলতে পারিনা, ভালো লাগছে, ভালো লাগছে, কেন তা বলতে পারিনা। অালো-অাঁধার ,নিকট-দূর, অালো-অাঁধার,নিকট-দূর, ঘুম পাড়ানি গান,ঘুম ভাঙ্গানো সুর- লাগছে ,ভালো লাগছে- কেন তা বলতে পারিনা, ভালো লাগছে, ভালো লাগছে- কেন তা বলতে পারিনা, থেমে থাকা-পথ চলা, ব’লার খুসিতে কথা বলা, থেমে থাকা-পথ চলা, ব’লার খুসিতে কথা বলা, মন ঘরে গড়া এ মধুপুর লাগছে, ভালো লাগছে-কেন তা বলতে পারিনা, ভালো লাগছে,ভালো লাগছে- কেন তা বলতে পারিনা, ভালো লাগছে পথ চাওয়া, সময় হারিয়ে যাওয়া, ভালো লাগছে দারুন ঝড়, ভালো লাগছে দক্ষিন হাওয়া, ভালো লাগছে পথ চাওয়া, সময় হারিয়ে যাওয়া, ভালো লাগছে দারুন ঝড়, ভালো লাগছে দক্ষিন হাওয়া, মুখে হাঁসি-চোঁখে কাঁদন, কি যাদু মন্ত্রে গড়া বাঁধন, মুখে হাঁসি -চোঁখে কাঁদন, কি যাদু-মন্ত্রে গড়া বাঁধন, শুধু শুধা নয়, সবই মধুর লাগছে, ভালো লাগছে-কেন তা বলতে পারিনা, ভালো লাগছে,ভালো লাগছে- কেন তা বলতে পারিনা, অালো-অাঁধার নিকট-দূর, অালো -অাঁধার নিকট-দূর, ঘু