ছবি
  মনের হদিস কেই বা জানে   মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী

“ইচ্ছে করেই কষ্ট কুড়াই”

ও আমার একাকী কষ্টরা,
কেন রাত্রির পর রাত্রি তোমরা একলা জেগে রও?
ঘুমিয়ে পড়ে শুকতারাটি, ঘুমিয়ে পড়ে অষ্টমীর চাঁদ
তবু কেনো তোমরা জেগে রও?
নির্ঘুম চোখে ঝোরো ঝোরো বর্ষায়
শ্রাবণের জলের মত ঝরছো অনর্গল!
বিমুগ্ধ রজনী চলে যায়, চলে যায় সোনা ঝরা দিন
তবু কেন তোমরা ছেড়ে যাও না?

হৃদয় ভিটের জলচৌকিতে উঠোন পেতে বসে
করে যাও একাকী রাজত্ব!
কেন এত কাঁদো তোমরা, কেন এত উজার করে দিয়ে কাঁদো?
কোন ভাঙ্গনেতে ভেঙ্গেছে এই বুক?
কোন ভুলেতে অনুশোচনারা এভাবে তিলে তিলে করে ক্ষয়!
অনুশোচনার কান্নাতে কি এতই দুঃখ জেগে রয়!

মধ্যরাতে কৃষ্ণপক্ষের চাঁদ যখন মেঘের আড়ালে লুকোচুরি খেলছিল তখন আনমনেই ডায়েরীর পাতায় আঁকিবুঁকি করছিল অনিন্দিতা! রাতের নীরবতা , আর টুপটুপ করে ঝরে পড়া বৃষ্টির ঝম ঝম শব্দ ছাপিয়ে ক্রমান্বয়েই তার মনে লিওনার্দোর ক্যানভাসের মত জ্যান্ত হয়ে উঠছিল কষ্টের শিহরণগুলো! উফ কি নিদারুন কষ্ট! মানুষকে কষ্ট দেবার মাঝেও যে এত কষ্ট তা কি কেউ ভেবেছে আগে! আর সেই সাথে যদি যুক্ত হয় অনুশোচনা তবে কষ্টের লেলিহান শিখা কত তীব্র উত্তাপে হৃদয় পুড়িয়ে করে ভস্ম তা হয়ত ভুক্তভোগী ছাড়া আর কেউ বুঝতে পারে না। তবে রাত্রিগুলো বেশ ভালো লাগে অনিন্দিতার! কেননা রাত্রির ভরাট কালো অন্ধকারে দুঃখগুলো নিমিষেই টুপ করে ডুবে যায়। এতে কারো করুণা বা দয়া ভিক্ষার প্রার্থী হতে হয় না!

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

" বিরহের বাণী "

“কেমন করে দেকবো তোমায়-তুমি কোথায়?”

“শুধু তোমার-- ডাগর চোখের জন্য”

" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত "