মনের হদিস কেই বা জানে মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী
“কোন অভীযোগ নেই”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
হাসো! হাসো না কেন? আমিই তো হাসির পাত্র!
যত খুশি হেসে ছুড়ে ফেলে দিও যত্র-তত্র!
যেথায় খুশি ফেলে দিও, কি বা যায় আসে তাতে?
আর আমি বিরক্ত করবনা দিনে কিংবা রাতে।
মানুষ হিসাবে যেটুকু ছিল প্রাপ্প মুল্যায়ন-
অনেক পেয়েছি, তাতেই আমার ভরে গেছে দুনয়ন!
কি নির্বধ আমি! অধিকারের সীমা করে অতিক্রম-
কি পেলাম আমি? পরিশেষে হল আমার মতিভ্রম!
ভুলেই গেছিলাম, চাওয়া-পাওয়া কিছু থাকতে নেই আমার,
তাই তো মাত্রা ছাড়িয়ে চলে গিয়েছি বারংবার!
“কি বলছো! এতে আমার হয়ে কিছু বদনাম?
হাসালে! আমার ছিল এক্টা কাগজের থেকেও কমদাম!”
ভুল! ভুল! কিছুই যে আমি বুঝতে পারিনি তখন,
বড় দেরি হয়ে গেল, ভুল্টা বুঝতে পারলাম যখন!
না না! ভয় নেই! আজ এর কাউকে দোষ দেব না আমি,
কতখানি কষ্ট পেয়েছি তা হানি আমি এর অন্তর্যামি!
কি হল? হাসছো না? আমি তো রয়েছি বহুদূরে,
ভয় নেই! তোমাদের জ্বালাতে আমি আসবনা এর ফিরে!
এক্টু তো হাসো! যাবার আগে দেখি তোমের হাসি মুখ,
আমার কপালে হয়ত তা জমা রবে হয়ে কিছুটা শুখ!
খুব ভাল লাগ্লো যখন জান্লাম তুমিও নও ব্যতিক্রম,
আগেই যদি বুঝতাম তবে হয়ত হত না এই বৃথাশ্রম!
দাড়াও, এক্টু হেসে নেই! এটুকু সময় তো অন্তত দেবে?
আমি কষ্ট পাই না পাই, তুমি তো নিশ্চই আনন্দ পাবে!
আজ বুঝলাম আমি আমার সীমা করেছিলাম লঙ্ঘন,
তাই তো চলে যাচ্ছি ছিন্ন করে সকল বাঁধন!
ভেবনা! আজ এর আমার মনে জমা নেই কোন ক্ষোভ,
কোন পরিতাপ নেই, দুঃখ নেই, এর নেই কোন লোভ!
অনেক চেষ্টা করেও যখন বঝাতে পারলাম না তোমায়,
এক্টু এক্টু করে তখন পার হয়ে গিয়েছে সময়!
পোড়া কপাল! হতভাগা আমি! বুঝতে পারিনি কিছুই,
অহেতুক আস্ফালন করে করে কষ্ট দিয়েছি শুধুই!
তাও ভাল, দেরি হলেও ভেঙ্গে গেছে আমার ভুল,
কি আসে যায়, কন্টা হল অনুকূল অথবা প্রতিকূল?
আজ কেন পরছে মনে তোমার কথা ক্ষনে ক্ষনে?
এতটুকু জায়গা যখন করতে পারলাম না তোমার মনে!
দেখ তো কান্ড! শুধু শুধু সময় করছি নষ্ট-
ব্যবধানের দেয়াল গড়ে উঠেছে দেখতে পেলাম স্পষ্ট!
একদিন আমি ঘুমিয়ে যাব উঠব না আর জেগে,
ভালই হবে, তখন তুমি মুখ কালো করবেনা রেগে!
অনেক বেশি চেয়েছিলাম সীমা গিয়েছিলাম ছাড়িয়ে,
আজ তাই চলে যাচ্ছি তোমার জীবন থেকে হারিয়ে!
বিদায় কালে এক্টা কথা বলে দিতে চাই তোমায়,
শেষ অনুরোধ টা রেখ, ভুল বুঝ না আমায়!
যত খুশি হেসে ছুড়ে ফেলে দিও যত্র-তত্র!
যেথায় খুশি ফেলে দিও, কি বা যায় আসে তাতে?
আর আমি বিরক্ত করবনা দিনে কিংবা রাতে।
মানুষ হিসাবে যেটুকু ছিল প্রাপ্প মুল্যায়ন-
অনেক পেয়েছি, তাতেই আমার ভরে গেছে দুনয়ন!
কি নির্বধ আমি! অধিকারের সীমা করে অতিক্রম-
কি পেলাম আমি? পরিশেষে হল আমার মতিভ্রম!
ভুলেই গেছিলাম, চাওয়া-পাওয়া কিছু থাকতে নেই আমার,
তাই তো মাত্রা ছাড়িয়ে চলে গিয়েছি বারংবার!
“কি বলছো! এতে আমার হয়ে কিছু বদনাম?
হাসালে! আমার ছিল এক্টা কাগজের থেকেও কমদাম!”
ভুল! ভুল! কিছুই যে আমি বুঝতে পারিনি তখন,
বড় দেরি হয়ে গেল, ভুল্টা বুঝতে পারলাম যখন!
না না! ভয় নেই! আজ এর কাউকে দোষ দেব না আমি,
কতখানি কষ্ট পেয়েছি তা হানি আমি এর অন্তর্যামি!
কি হল? হাসছো না? আমি তো রয়েছি বহুদূরে,
ভয় নেই! তোমাদের জ্বালাতে আমি আসবনা এর ফিরে!
এক্টু তো হাসো! যাবার আগে দেখি তোমের হাসি মুখ,
আমার কপালে হয়ত তা জমা রবে হয়ে কিছুটা শুখ!
খুব ভাল লাগ্লো যখন জান্লাম তুমিও নও ব্যতিক্রম,
আগেই যদি বুঝতাম তবে হয়ত হত না এই বৃথাশ্রম!
দাড়াও, এক্টু হেসে নেই! এটুকু সময় তো অন্তত দেবে?
আমি কষ্ট পাই না পাই, তুমি তো নিশ্চই আনন্দ পাবে!
আজ বুঝলাম আমি আমার সীমা করেছিলাম লঙ্ঘন,
তাই তো চলে যাচ্ছি ছিন্ন করে সকল বাঁধন!
ভেবনা! আজ এর আমার মনে জমা নেই কোন ক্ষোভ,
কোন পরিতাপ নেই, দুঃখ নেই, এর নেই কোন লোভ!
অনেক চেষ্টা করেও যখন বঝাতে পারলাম না তোমায়,
এক্টু এক্টু করে তখন পার হয়ে গিয়েছে সময়!
পোড়া কপাল! হতভাগা আমি! বুঝতে পারিনি কিছুই,
অহেতুক আস্ফালন করে করে কষ্ট দিয়েছি শুধুই!
তাও ভাল, দেরি হলেও ভেঙ্গে গেছে আমার ভুল,
কি আসে যায়, কন্টা হল অনুকূল অথবা প্রতিকূল?
আজ কেন পরছে মনে তোমার কথা ক্ষনে ক্ষনে?
এতটুকু জায়গা যখন করতে পারলাম না তোমার মনে!
দেখ তো কান্ড! শুধু শুধু সময় করছি নষ্ট-
ব্যবধানের দেয়াল গড়ে উঠেছে দেখতে পেলাম স্পষ্ট!
একদিন আমি ঘুমিয়ে যাব উঠব না আর জেগে,
ভালই হবে, তখন তুমি মুখ কালো করবেনা রেগে!
অনেক বেশি চেয়েছিলাম সীমা গিয়েছিলাম ছাড়িয়ে,
আজ তাই চলে যাচ্ছি তোমার জীবন থেকে হারিয়ে!
বিদায় কালে এক্টা কথা বলে দিতে চাই তোমায়,
শেষ অনুরোধ টা রেখ, ভুল বুঝ না আমায়!
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি
“একাকী পথ চলা”
" বিরহের বাণী "
" বিরহের বাণী " “দুঃখের মাঝেও একটা সুখের অনুভূতি থাকে, তা হয়তোবা সুখে থেকে কেউ কল্পনাও করতে পারবেনা। কারণ মানুষ দুঃখে থেকে সুখকে উপলদ্ধি করতে পারলেও সুখে থেকে কিন্তু কেউ দূঃখকে সেভাবে উপলদ্ধি করতে পারেনা। আর মানুষ যখন কষ্টের মাঝে সুখকে কল্পনা করে তখন তার মনে যে অনুভূতির সৃষ্টি হয় তা কখনও কখনও সুখের চেয়েও ___ “হয়তোবা মাঝে মাঝে কিছু ভুল করে বসি তাই বলে এই নয় যে আমি পচে গেছি আমি যেমন ছিলাম তেমনি আছি শুধু সময়ের সাথে বদলে গেছ তুমি”। ___ “পৃথিবীতে কঠিন বাস্তবের মধ্যে একটি বাস্তব হলোঃ মানুষ যখন সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে এসে পৌছায় আর তখনই তার প্রিয় মানুষটি হারিয়ে যায়”। ___ “কষ্ট কখনও কাউকে কষ্ট দেয় না সুখ ই মানুষকে কষ্ট দেয়। তাই সুখের পিছনে ঘুরে সময় নষ্ট করা মানে দুঃখকে আমন্ত্রণ জানানো ছাড়া আর কিছু নয়”। ___ “পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় কষ্ট হলো এক তরফা ভালবাসা। আর তারচেয়ে বড় কষ্ট হলো আপনি তাকে ভালবাসতেন সে জানত, এখনও ভালবাসেন কিন্তু সে জানে না”। ___ “কাউকে মন থেকে ভালবাসলে আপনিও তার কাছ থেকে আপনার মত ভালবাসা আশা করবেন, আর
“কেমন করে দেকবো তোমায়-তুমি কোথায়?”
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত "
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত " http://nirrjon.blogspot.com ১৯২০ সাল : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফরিদপুর জেলার তৎকলীন গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গীপাড়াব গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ জন্ম জন্মগ্রহণ করেন। শেখ লুৎফর রহমান ও মোসাম্মাৎ সায়রা বেগমের চার কন্যা ও দুই পুত্রের মধ্যে তৃতীয় সন্তান মুজিব। বাবা-মা ডাকতেন খোকা বলে। খোকার শৈশবকাল কাটে টুঙ্গীপাড়ায়। ১৯২৭ সাল : ৭ বছর বয়সে গিমাডাঙ্গা প্রাইমারী স্কুলে ভর্তি হন। ৯ বছর বয়সে গোপালগঞ্জ পাবলিক স্কুলে তৃতীয় শ্রেণীতে ভর্তি হন। ১৯৩৪ সাল : ১৪ বছর বয়সে বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত হলে তাঁর একটি চোখ কলকাতায় অপারেশন করা হয় এবং চক্ষু রোগের কারণে তাঁর লেখাপড়ায় সাময়িক বিরতি ঘটে। ১৯৩৮ সাল : ১৮ বছর বয়সে বঙ্গবন্ধুর ও বেগম ফজিলাতুন্নেসার আনুষ্ঠানিক বিয়ে সম্পন্ন হয়। শেখ মুজিবুর রহমান ও বেগম ফজিলাতুন্নেসা দুই কন্যা শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা ও তিন পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেলের জনক-জননী। ১৯৩৯ সাল : অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক এবং হোস
" আমার সকল দুখের প্রদীপ"
আমার সকল দুখের প্রদীপ - রবীন্দ্রনাথ আমার সকল দুখের প্রদীপ জ্বেলে দিবস গেলে করব নিবেদন আমার ব্যথার পূজা হয়নি সমাপন আমার সকল দুখের প্রদীপ জ্বেলে দিবস গেলে করব নিবেদন আমার ব্যথার পূজা হয়নি সমাপন যখন বেলাশেষের ছায়ায় পাখিরা যায় আপন কুলায় মাঝে সন্ধ্যা পূজার ঘন্টা যখন বাজে তখন আপন শেষ শিখাটি জ্বালবে এ জীবন আমার ব্যাথার পূজা হবে সমাপন http://nirrjon.blogspot.com
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন