মনের হদিস কেই বা জানে মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী
“ জেনে নিন শেখ হাসিনার জীবন বৃত্তান্ত”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
“জেনে নিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জীবন বৃত্তান্ত”
http://nirrjon.blogspot.com |
অনেকেই জানেন, অনেকেই জানেন না, কিংবা অনেকেরই জানার আগ্রহ রয়েছে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভানেত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা সম্পর্কে। তিনি কোথায় পড়াশুনা করেছেন, কিভাবে বেড়ে উঠেছেন, কোথায় জন্মগ্রহণ করেছেন, উনার জন্ম তারিখ কত সালে, কত বার তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী এমন নানাবিধ প্রশ্ন অনেকেরই মনে ঘুরপাক খায় নিয়মিত। যারা জানেন না তাদের জন্য আমার এই বিশেষ সংগ্রহ। জেনে নিন আপনাদের প্রিয় নেত্রীর জীবন বৃত্তান্ত ।
০৫ জানুয়ারি ২০১৪ এ অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয় অর্জনের পর ১২ জানুয়ারি ২০১৪-এ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তৃতীয়বারের মত শপথ নেন শেখ হাসিনা।
এর আগে ২০০৯ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত দ্বিতীয়বারের মত এবং ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত তিনি প্রথমবারের মত প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর দীর্ঘদিন আওয়ামী লীগ ক্ষমতার বাইরে ছিল। ১৯৯৬ সালে দীর্ঘ ২১ বছর পর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ দেশ পরিচালনার সুযোগ পায়।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিবের জ্যেষ্ঠ সন্তান শেখ হাসিনা। গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ায় ১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বরে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। ১৫ আগস্টের কালরাতে রাত্রে শেখ হাসিনা ও তার ছোট বোন শেখ রেহানা জার্মানিতে অবস্থান করার কারণে প্রাণে বেঁচে যান। পরে তিনি ইংল্যান্ডে চলে যান এবং সেখান থেকে ১৯৮০ সালে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন শুরু করেন।
১৯৮১ সালে শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে তাঁকে সর্বসম্মতিক্রমে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত করা হয়। সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার সময় তিনি নয়াদিল্লীতে ছিলেন। ছয় বছরের নির্বাসিত জীবন শেষ করে তিনি ১৭ মে ১৯৮১ সালে দেশে ফিরে আসেন।
শেখ হাসিনা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৭৩ সালে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। তিনি সরকারি ইন্টারমিডিয়েট গার্লস কলেজের ছাত্র সংসদের সহ সভাপতি ছিলেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের একজন সদস্যা এবং ছাত্রলীগের রোকেয়া হল শাখার সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ছাত্রজীবন থেকেই শেখ হাসিনা সকল গণআন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছেন।
১৯৮৬ সালের সাধারণ নির্বাচনে তিনি ৩টি আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং বিরোধী দলীয় নেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি নব্বইয়ের ঐতিহাসিক গণআন্দোলনে নেতৃত্ব প্রদান করেন এবং সংবিধানের ৫১ ও ৫৬ ধারা অনুযায়ী ক্ষমতা হস্তান্তরের সাংবিধানিক প্রক্রিয়ার ঘোষণা প্রদান করেন।
পরবর্তীতে ১৯৯১ সালের নির্বাচনে শেখ হাসিনা পঞ্চম জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা নির্বাচিত হন। তিনি রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থা পরিবর্তন করে সংসদীয় সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তনের জন্য রাজনৈতিক দলসহ সকলকে সংগঠিত করেন।
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য ১৯৯৪-১৯৯৫ সালে শেখ হাসিনা তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রক্রিয়া চালুর জন্য তীব্র আন্দোলন শুরু করেন। তার আন্দোলনের ফলে সৃষ্ট তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত ১২ জুন ১৯৯৬ সালের সাধারণ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হিসাবে নির্বাচিত হয় এবং ২৩ জুন ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন।
শেখ হাসিনার সরকার বিভিন্ন আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে অসাধারণ সাফল্য অর্জন করেন। সে সময়কার তাঁর সরকারের উল্লেখযোগ্য সাফল্যের মধ্যে রয়েছে ঐতিহাসিক গঙ্গার পানি বন্টন চুক্তি, পার্বত্য চট্রগ্রামে শান্তিচুক্তি, যমুনা নদীর উপর বঙ্গবন্ধু সেতু উদ্ধোধন, সর্বোচ্চ পরিমাণ খাদ্যশস্য উৎপাদন ও নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রবাদির দাম জন সাধারণের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখা।
শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী যিনি তাঁর পাঁচ বছরের মেয়াদপূর্তির পর ২০০১ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নিকট ক্ষমতা হস্তান্তর করেন। ২০০১ সালের সাধারণ নির্বাচনের পর তাঁর দলের নেতাকর্মী এবং সাধারণ মানুষ নির্বিচারে হত্যা, নির্যাতন ও হয়রানির শিকার হয়। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা সেই সময় তাঁর দলীয় নেতাকর্মীদের পাশে ছিলেন এবং তাঁদের প্রতি সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন। তিনি সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে এবং শান্তির স্বপক্ষে জনমত গড়ে তোলেন।
শেখ হাসিনাকে বার বার হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু সৌভাগ্যক্রমে তিনি বেঁচে যান। তাঁর উপর সবচেয়ে ভয়ঙ্কর হামলাটি হয়েছিল ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট। সেদিন ঢাকার বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে শেখ হাসিনার জনসভায় বৃষ্টির মত এক ডজনেরও http://nirrjon.blogspot.com
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি
“একাকী পথ চলা”
" বিরহের বাণী "
" বিরহের বাণী " “দুঃখের মাঝেও একটা সুখের অনুভূতি থাকে, তা হয়তোবা সুখে থেকে কেউ কল্পনাও করতে পারবেনা। কারণ মানুষ দুঃখে থেকে সুখকে উপলদ্ধি করতে পারলেও সুখে থেকে কিন্তু কেউ দূঃখকে সেভাবে উপলদ্ধি করতে পারেনা। আর মানুষ যখন কষ্টের মাঝে সুখকে কল্পনা করে তখন তার মনে যে অনুভূতির সৃষ্টি হয় তা কখনও কখনও সুখের চেয়েও ___ “হয়তোবা মাঝে মাঝে কিছু ভুল করে বসি তাই বলে এই নয় যে আমি পচে গেছি আমি যেমন ছিলাম তেমনি আছি শুধু সময়ের সাথে বদলে গেছ তুমি”। ___ “পৃথিবীতে কঠিন বাস্তবের মধ্যে একটি বাস্তব হলোঃ মানুষ যখন সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে এসে পৌছায় আর তখনই তার প্রিয় মানুষটি হারিয়ে যায়”। ___ “কষ্ট কখনও কাউকে কষ্ট দেয় না সুখ ই মানুষকে কষ্ট দেয়। তাই সুখের পিছনে ঘুরে সময় নষ্ট করা মানে দুঃখকে আমন্ত্রণ জানানো ছাড়া আর কিছু নয়”। ___ “পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় কষ্ট হলো এক তরফা ভালবাসা। আর তারচেয়ে বড় কষ্ট হলো আপনি তাকে ভালবাসতেন সে জানত, এখনও ভালবাসেন কিন্তু সে জানে না”। ___ “কাউকে মন থেকে ভালবাসলে আপনিও তার কাছ থেকে আপনার মত ভালবাসা আশা করবেন, আর
“কেমন করে দেকবো তোমায়-তুমি কোথায়?”
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত "
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত " http://nirrjon.blogspot.com ১৯২০ সাল : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফরিদপুর জেলার তৎকলীন গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গীপাড়াব গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ জন্ম জন্মগ্রহণ করেন। শেখ লুৎফর রহমান ও মোসাম্মাৎ সায়রা বেগমের চার কন্যা ও দুই পুত্রের মধ্যে তৃতীয় সন্তান মুজিব। বাবা-মা ডাকতেন খোকা বলে। খোকার শৈশবকাল কাটে টুঙ্গীপাড়ায়। ১৯২৭ সাল : ৭ বছর বয়সে গিমাডাঙ্গা প্রাইমারী স্কুলে ভর্তি হন। ৯ বছর বয়সে গোপালগঞ্জ পাবলিক স্কুলে তৃতীয় শ্রেণীতে ভর্তি হন। ১৯৩৪ সাল : ১৪ বছর বয়সে বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত হলে তাঁর একটি চোখ কলকাতায় অপারেশন করা হয় এবং চক্ষু রোগের কারণে তাঁর লেখাপড়ায় সাময়িক বিরতি ঘটে। ১৯৩৮ সাল : ১৮ বছর বয়সে বঙ্গবন্ধুর ও বেগম ফজিলাতুন্নেসার আনুষ্ঠানিক বিয়ে সম্পন্ন হয়। শেখ মুজিবুর রহমান ও বেগম ফজিলাতুন্নেসা দুই কন্যা শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা ও তিন পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেলের জনক-জননী। ১৯৩৯ সাল : অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক এবং হোস
" আমার সকল দুখের প্রদীপ"
আমার সকল দুখের প্রদীপ - রবীন্দ্রনাথ আমার সকল দুখের প্রদীপ জ্বেলে দিবস গেলে করব নিবেদন আমার ব্যথার পূজা হয়নি সমাপন আমার সকল দুখের প্রদীপ জ্বেলে দিবস গেলে করব নিবেদন আমার ব্যথার পূজা হয়নি সমাপন যখন বেলাশেষের ছায়ায় পাখিরা যায় আপন কুলায় মাঝে সন্ধ্যা পূজার ঘন্টা যখন বাজে তখন আপন শেষ শিখাটি জ্বালবে এ জীবন আমার ব্যাথার পূজা হবে সমাপন http://nirrjon.blogspot.com
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন