ছবি
  মনের হদিস কেই বা জানে   মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী

"মর্যাদা"



মর্যাদা


শিক্ষকগনের মর্যাদা বেতন দিয়ে পরিমাপ করা যায় না-
এটা আমার কথা নয় !
গত কয়েক দিন আগে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী ঊল্লেখিত বাক্যটি উচ্চরন
করেন।
এ প্রসঙ্গে দু’টি কথা না বললে নয় ।
মর্যাদা কে না চায় ? পিতামাতা সন্তানের জন্য পক্ষান্তরে সন্তান পিতামাতার জন্য । তদ্রুপঃ আমরাও চাই ।
শিক্ষকগনের এতো মর্যাদা দিলেন যে ১২৫/= ইনক্রিমেন্ট ছিল
এটাও তুলে নিয়ে নিলেন! সকলে পাচ্ছে ৫% আমাদের বেলাই
তারেনারে। “র্ঘানে আর্ধ ভোজন” কথাটা এখানেও সত্য হলো।
আমরা শুধু শুনে যাচ্ছি সকলে পাচ্ছে।
http://nirrjon.blogspot.com
আমাদের এতো মর্যাদা আমারা বলতে পারিনা -
আমাদের বাড়ি ভাড়া আর চিকিৎসার টাকার কথা !
হয়তো বলবেন ৫গুন বাড়িয়েছি । প্রশ্ন হচ্ছে ৫গুন কতো টাকা
লজ্জা লাগে । আসলে ,আমরা মর্যাদার পাত্র না , আমরা হাসির-
পাত্র , কেন না -এইতো ২/১ মাস আগের কথা আমাদের স্কুলে এক
নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষক –এমপিও ভূক্তিও হয়েছেন আবার প্যানেল
শিক্ষক হিসাবে সরকারি প্রাথমিকেও সুযোগ পেয়েছেন ।
তিনি কি করলেন মাধ্যমিক স্কুলের চাকুরি ছেড়ে দিলেন এবং
প্যানেল ভূক্ত শিক্ষক হিসাবে প্রাথমিকে যোগদান করলেন ।
কিন্তু কেন মাধ্যমিক ছেড়ে প্রাথমিকে যোগদান করলেন প্রশ্ন
রইল? ইদানিং সরকার আবার বেছে-বেছে স্কুল/কলেজ/মাদ্রাসা
জাতীয় করন করছে কিন্তু কেন ?
সরকার যখন বেছে- বেছে জাতীয় করন করে তখন বেসরকারী
এমপিও ভূক্ত শিক্ষকগনের মর্যাদা কোথায় গিয়ে দাঁড়ায় আমার
জানা নেই। শিক্ষা বান্ধব সরকার,শিক্ষা বান্ধব বাংলাদেশের জনগন-  
মনে হয় শিক্ষকগনই শিক্ষা বান্ধব নয়। তা না হলে বেছে-বেছে জাতীয়
করন কেন? যে সব স্কুল জাতীয় করন হচ্ছে সেগুলো- কি আলাদা বই
বা সেলেবাস পড়াই , না এক’ই  বই পড়াই,  না এদের এমপিও শিটের রং আলাদা। আমি জানিনা ! জাতীয় করন করতে হলে সকল এমপিও
ভূক্ত স্কুল/কলেজ/মাদ্রাসা এক সঙ্গে জাতীয় করন করতে হবে।
এইতো গত ইদুলফিতরে ৫লক্ষ শিক্ষক বেতন/ বোনাসের জন্য
আপেক্ষায় ছিল ! পেল ঈদের পর । ৫ লক্ষ শিক্ষকের পরিবারের কি
আবস্থা ! শিক্ষক হিসাবে না হয় বাংলাদেশের নাগরিক হিসাবে তো
এটুকু আধিকার আছে যে ঈদের আগে বেতন/বোনাস পাওয়ার না কি?
যিনারা এই দায়িত্বে আছেন বা ছিলেন তিনারা না কি বেমালুম
ভূলে গিয়েছিলেন ......??  



    


মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

“ প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে বিভিন্ন দার্শনিক কে কি বলেছেন চলুন দেখে নেয়”

" বিরহের বাণী "

" ১৫ আগস্ট ১৯৭৫"

“কেমন করে দেকবো তোমায়-তুমি কোথায়?”

" কিছু প্রবাদ এবং বিখ্যাত মণীষীদের কথা "