ছবি
  মনের হদিস কেই বা জানে   মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী

সবার জন্য পেনশন বিষয়ে ভাবছে সরকার : অর্থমন্ত্রী


সবার জন্য পেনশন ব্যবস্থার বিষয়ে ভাবছে সরকার। এরই মধ্যে এই বিষয়ে একটি বৈঠকও হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মহিত।
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আবাসন ব্যবসায়ীদের শীর্ষস্থানীয় সংগঠন- রিহ্যাবের আয়োজনে আবাসন মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী এ কথা জানান।

অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, ‘গ্রাম থেকে হতদরিদ্র লোকজন শহরে চলে আসে। শহরে এসে তাদের খাদ্যের ব্যবস্থা হলেও আবাসনের ব্যবস্থা হচ্ছে না। শহরের বস্তিগুলো আমাদের একটি বড় সমস্যা। এসব বস্তিতে বসবাসরত লোজনের জন্য আবাসনের ব্যবস্থা করা আমাদের দায়িত্ব। এ সব বস্তিবাসীর কথা ভুলে গেলে বলবে না। আমাদের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি রয়েছে ২০২১ সালে সবার জন্য আবাসন ব্যবস্থা করা।’
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আবাসন নিয়ে কাজ করতে হলে তিনটি পক্ষ চলে আসে। জমির মালিক, অ্যাপার্টমেন্ট নির্মাতা ও অ্যাপার্টমেন্ট ক্রেতা। এই তিনটি পক্ষের মধ্যে আলোচনা করে একটা সিদ্ধান্তে আসা দরকার।’

আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, আবাসন খাতকে সহযোগিতার জন্য হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশন তৈরি হয়েছিল। এটি একসময় সরকারি অর্থায়নে চলত। এখন আর সরকার অর্থায়ন করে না। তবে সরকার এখানে কিছু অর্থায়ন করতে চায়। কিন্তু তাতে কিছু হবে না। এখানে অন্য রকম অর্থায়ন প্রয়োজন।
অনুষ্ঠানে রিহ্যাবের সহসভাপতি নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন সরকারের কাছে আবাসন খাতের সমস্যা সমাধানের জন্য পাঁচ হাজার কোটি টাকার তহবিল দাবি করেন।
প্রথমবারের মতো রিহ্যাব কুড়িগ্রাম ও ভোলায় বন্যাদুর্গত ৮৭ গৃহহীন পরিবারকে টিনশেড ঘর তৈরি করে দিয়েছে। আজ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ৬৫ জনের হাতে ঘরের চাবি ও সনদপত্র তুলে দেন। বাকিদের পর্যাক্রমে দেওয়া হবে বলে রিহ্যাবের পক্ষ থেকে জানানো হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, রিহ্যাব সভাপতি আলমগীর সামসুল আলামীনসহ রিহ্যাবের অন্য কর্মকর্তারা।
রিহ্যাবের আয়োজনে ২৫তম এ মেলা চলবে পাঁচদিনব্যাপী। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। প্রবেশ ফি ৫০ টাকা। মেলায় রয়েছে ১৭৫টি স্টল

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

“শুধু তোমার-- ডাগর চোখের জন্য”

“তুমি অারেকবার অাসিয়া”

“ অানমনে অামাকে ভাবো”

" কিছু প্রবাদ এবং বিখ্যাত মণীষীদের কথা "