মনের হদিস কেই বা জানে মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী
"দিনাজপুরে সরকারি কৌঁসুলির হাজতবাস"
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
"দিনাজপুরে সরকারি কৌঁসুলির হাজতবাস"
খানসামা ডিগ্রি কলেজ জাতীয়করণের দাবিতে আন্দোলনকারীদের
বিরুদ্ধে পুলিশের দায়ের করা দুটি মামলার আসামি হিসেবে দিনাজপুরে সরকারি
কৌঁসুলি মীর ইউসুফ আলী জামিন নিতে গিয়ে চার ঘণ্টা হাজতবাস করেন। পরে জেলা ও
দায়রা জজ আদালতে তাঁর জামিন হয়।
খানসামা ডিগ্রি কলেজ জাতীয়করণের দাবিতে ৮ জানুয়ারি কলেজ
জাতীয়করণ বাস্তবায়ন কমিটির ডাকে হরতাল চলাকালে পুলিশের সঙ্গে জনতার সংঘর্ষ
হয়। ওই ঘটনায় খানসামা থানার এসআই দুলাল উদ্দিন বিশেষ ক্ষমতা আইনে ৪১ জনের
নাম দিয়ে ও অজ্ঞাতনামা আরও ৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। খানসামা উপজেলার
সহজপুর গ্রামের বাসিন্দা সরকারি কৌঁসুলি (জিপি) মীর ইউসুফ আলী মামলার ৯
নম্বর আসামি। একই ঘটনায় এসআই তাহেদুল ইসলাম জ্বালাও-পোড়াও আইনে ৩৭ জনের নাম
দিয়ে ও অজ্ঞাতনামা ৬০০ ব্যক্তিকে আসামি করে আরেকটি মামলা করেন। এই মামলায়
মীর ইউসুফ আলী ৩ নম্বর আসামি।
আদালত সূত্রে জানা যায়, মীর ইউসুফ আলী গত বুধবার বেলা
১১টায় দিনাজপুরের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম আমলি আদালত-২-এ হাজির হয়ে জামিনের
আবেদন করলে বিচারক আবেদন নাকচ করে তাঁকে জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দেন। এরপর
কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক সোহরাওয়ার্দী ইউসুফ আলীকে তাঁর কার্যালয়ে বসিয়ে
রাখেন। এর কয়েক ঘণ্টা পর দিনাজপুর আদালতের জ্যেষ্ঠ আইনজীবীরা বিচারিক হাকিম
আদালতের আদেশের বিরুদ্ধে জেলা ও দায়রা জজ আদালতে মিস কেস দায়ের করেন।
ইউসুফ আলীর জামিন প্রার্থনা করলে বিচারক বিকেল চারটায় তাঁর জামিন মঞ্জুর
করেন।
মীর ইউসুফ আলী বলেন, তিনি খানসামা ডিগ্রি কলেজের
প্রতিষ্ঠাতাকালীন অধ্যক্ষ ও বর্তমান পরিচালনা পরিষদের সদস্য। জেলা পর্যায়ে
রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন কর্মকর্তা। ঘটনার দিন তিনি দিনাজপুর আদালতে কর্মরত
ছিলেন। এ অবস্থায় তাঁকে অন্যায়ভাবে মামলার আসামি করায় তিনি সংশ্লিষ্ট পুলিশ
কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ শাস্তির দাবি করেন।
দিনাজপুর আদালতের সাবেক জিপি ওয়াহেদ আলী বলেন, ‘রাষ্ট্রের
জেলা পর্যায়ে সর্বোচ্চ আইন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা করতে হলে স্বরাষ্ট্র
মন্ত্রণালয়ের অনুমতি দরকার। কিন্তু পুলিশ সেই অনুমতি না নিয়ে মামলায় তাঁকে
আসামি করে আইনের বিরুদ্ধে কাজ করেছে।’
জানতে চাইলে খানসামা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.
আবদুল মতিন প্রধান বলেন, ‘আমরা বাইরে থেকে চাকরি করতে এসেছি। যাঁদের নাম
উল্লেখ করে আসামি করা হয়েছে, তাঁদের কে জিপি বা পিপি, আমরা জানি না।
এজাহারে সেই পদবি উল্লেখ করাও হয়নি।’ পুলিশ কোনো ভুল করেনি বলে তিনি দাবি
করেন।
copy - প্রথম আলো ...।
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি
" বিরহের বাণী "
" বিরহের বাণী " “দুঃখের মাঝেও একটা সুখের অনুভূতি থাকে, তা হয়তোবা সুখে থেকে কেউ কল্পনাও করতে পারবেনা। কারণ মানুষ দুঃখে থেকে সুখকে উপলদ্ধি করতে পারলেও সুখে থেকে কিন্তু কেউ দূঃখকে সেভাবে উপলদ্ধি করতে পারেনা। আর মানুষ যখন কষ্টের মাঝে সুখকে কল্পনা করে তখন তার মনে যে অনুভূতির সৃষ্টি হয় তা কখনও কখনও সুখের চেয়েও ___ “হয়তোবা মাঝে মাঝে কিছু ভুল করে বসি তাই বলে এই নয় যে আমি পচে গেছি আমি যেমন ছিলাম তেমনি আছি শুধু সময়ের সাথে বদলে গেছ তুমি”। ___ “পৃথিবীতে কঠিন বাস্তবের মধ্যে একটি বাস্তব হলোঃ মানুষ যখন সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে এসে পৌছায় আর তখনই তার প্রিয় মানুষটি হারিয়ে যায়”। ___ “কষ্ট কখনও কাউকে কষ্ট দেয় না সুখ ই মানুষকে কষ্ট দেয়। তাই সুখের পিছনে ঘুরে সময় নষ্ট করা মানে দুঃখকে আমন্ত্রণ জানানো ছাড়া আর কিছু নয়”। ___ “পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় কষ্ট হলো এক তরফা ভালবাসা। আর তারচেয়ে বড় কষ্ট হলো আপনি তাকে ভালবাসতেন সে জানত, এখনও ভালবাসেন কিন্তু সে জানে না”। ___ “কাউকে মন থেকে ভালবাসলে আপনিও তার কাছ থেকে আপনার মত ভালবাসা আশা করবেন, আর
“একাকী পথ চলা”
“কেমন করে দেকবো তোমায়-তুমি কোথায়?”
“শুধু তোমার-- ডাগর চোখের জন্য”
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত "
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত " http://nirrjon.blogspot.com ১৯২০ সাল : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফরিদপুর জেলার তৎকলীন গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গীপাড়াব গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ জন্ম জন্মগ্রহণ করেন। শেখ লুৎফর রহমান ও মোসাম্মাৎ সায়রা বেগমের চার কন্যা ও দুই পুত্রের মধ্যে তৃতীয় সন্তান মুজিব। বাবা-মা ডাকতেন খোকা বলে। খোকার শৈশবকাল কাটে টুঙ্গীপাড়ায়। ১৯২৭ সাল : ৭ বছর বয়সে গিমাডাঙ্গা প্রাইমারী স্কুলে ভর্তি হন। ৯ বছর বয়সে গোপালগঞ্জ পাবলিক স্কুলে তৃতীয় শ্রেণীতে ভর্তি হন। ১৯৩৪ সাল : ১৪ বছর বয়সে বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত হলে তাঁর একটি চোখ কলকাতায় অপারেশন করা হয় এবং চক্ষু রোগের কারণে তাঁর লেখাপড়ায় সাময়িক বিরতি ঘটে। ১৯৩৮ সাল : ১৮ বছর বয়সে বঙ্গবন্ধুর ও বেগম ফজিলাতুন্নেসার আনুষ্ঠানিক বিয়ে সম্পন্ন হয়। শেখ মুজিবুর রহমান ও বেগম ফজিলাতুন্নেসা দুই কন্যা শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা ও তিন পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেলের জনক-জননী। ১৯৩৯ সাল : অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক এবং হোস
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন