ছবি
  মনের হদিস কেই বা জানে   মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী

“ত্যাগী নেতা”




 “ত্যাগী নেতা”


 নামঃ আলতাফুজ্জামান (মিতা)
http://nirrjon.blogspot.com

জন্মোঃ০১-০১-১৯৬০

ছাত্র জীবন থেকে তিনি রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।

বলতে গেলে ছাত্র জীবন শেষে তিনি রাজনীতির করার জন্য কোন চাকুরী করেননি। অর্থাৎ রাজনীতিটাকেই –

তিনি পেশা হিসাবে মেনে নিয়েছেন।

রাজনীতির ক্ষাতিরে তিনি সংসার জীবনটা বিলিয়ে দিয়েছেন।

১১ ডিসেম্বর ১৯৮৩ সাল নাগাদ প্রধান সামরিক প্রশাসক

হিসাবে যখন স্বৈরাচার সরকারের আবিরভাব ঘটে তখন

দিনাজপুর জেলা শহরে আন্দোলন করার জন্য হাতেগনা

কয়েকজন তন্মধ্যে আলতাফুজ্জামান আন্যতম।


সে সময় রাজনীতির ক্ষাতিরে কয়েকবার জেলেও যেতে হয়। জেলের মধ্যে আনেক আত্যাচার সহ্য করতে হয়।

এক সময় জেলের মধ্যে এ-রকম প্রস্তাবও আসে যে- আপনি আওয়ামলীগ ছেড়ে জাতীয় পাটিতে আসেন ,

আপনাকে বাড়ী-গাড়ী সব দেওয়া হবে কিন্তু তিনি নিতিতে আটল জীবন দিবো তবুও আওয়ামলীগ ছাড়বোনা।

আবার ১৯৯১ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত (বি এন পি )

তথা জাতীয়তাবাদী সরকার পতনে দিনাজপুর জেলা শহরে আন্দোলনে মুখ্য ভূমিকা পালন করেন।

এমন কি দিনাজপুর জেলার প্রতিটি থানাই তিনি কর্মী সন্মেলন করেন এবং প্রতিটি কর্মীর খোজ-খবর রেখে –

দলকে সক্রিয় রাখেন।

সে সময় তিনি দিনাজপুর ৬ আসন থেকে মনোনয়ন চেয়ে ছিলেন কিন্তু দেওয়া হয়নি বলে বয়স কম ছিল বলে। সেই তখন থেকে আজ আবধি দিনাজপুর ৬ আসনে

সঠিক ভাবে মননয়ন দেওয়া হয়নি। বারবার বৈষম্যের শিকার হয়েছেন তিনি। যারা স্বতন্ত্র ভাবে নির্বাচন করেছেন নৌকার বুকের উপর পা দিয়ে আন্য পোষ্টার নিয়ে নির্বাচন করেছন তারাই পরবর্তীতে মনোনয়ন পায় ।বিগতো নির্বাচন তারই প্রতিফলন । আবার কেউ উড়ে এসে জুড়ে বসে মনোনয়ন ছিনিয়ে নিয়ে যায়।

কিছু হাইব্রিড নেতার উদয় ঘটে টাকার বিনিময়ে মনোনয়ন নিয়ে নেয় , যারা আওয়ামলীগ বানান জানেন না।

তবে এই বার তিনি আশবাদী এবং দিনাজপুর ৬ আসনের

সকল নেতা/কর্মী/ শুভাকাঙ্ক্ষীদের কাছে দোয়া প্রার্থী

আপনারা সকলে দোয়া করবেন ।

 

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

“ প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে বিভিন্ন দার্শনিক কে কি বলেছেন চলুন দেখে নেয়”

" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত "

" বিরহের বাণী "

“এক ঝাঁক পাখী অার এক রাস ফুল নয়! ”