মনের হদিস কেই বা জানে মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী
পোস্টগুলি
" জীবনের বাণী "
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
জীবনের বাণী ১. আপনি যখন আলোতে থাকবেন সবাই আপনাকে অনুসরন করবে, কিন্তু আপনি যখন অন্ধকারে চলে যাবেন কেউই এমনকি আপনার ছায়াও আপনার সাথে থাকবেনা। ২. আপনি কি বলছেন তা অনেকে বিশ্বাস করবেনা যতক্ষননা পর্যন্ত আপনি তা করে দেখাচ্ছেন। ৩. জীবন হল একটি ব্যাকরন বই যেখানে আপনি অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ কাল পাবেন। ৪. মন হল প্যারাসুট এর মত, যখন খোলা থাকে তখনই কাজ করে। ৫. সবার মনেই একটা ক্যামেরা আছে, কিন্তু তাতে কোন ফিল্ম নেই। ৬. অন্যের ভুল থেকে শিখুন, কারন জীবন এত বড় নয় এয আপনি নিজে সব ভুল করে শিক্ষা নিবেন। ৭. সমাজে দু-ধরনের জজ আছে, এক যারা আইন জানে এবং আরেক যারা বিচার করতে জানে। ৮. সবাই হাসে একই ভাষাই। ৯. রাগ এমন একটি মুর্হুত যেখানে জিহবা মনের আগে কাজ করে। ১০. মন চোখকে বলে "কম দেখ, কারন তুমি যত বেশী দেখ আমি তত বেশী কষ্ট পাই" চোখ মনকে বলে "তুমি কম অনুভব কর, তুমি যত এবশী অনুভব কর আমি তত বেশী কাদি"
" অনেক বৃষ্টি ঝরে তুমি এলে "
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
অনেক বৃষ্টি ঝরে তুমি এলে অনেক বৃষ্টি ঝরে তুমি এলে, http://nirrjon.blogspot.com http://nirrjon.blogspot.com যেন একমুঠো রোদ্দুর আমার দুচোখ ভরে, তুমি এলে। কত বেদনার বিষন্ন মেঘে ভেসে-ভেসে, এলে তুমি অবশেষে, তাই বাতায়নে ময়ুরেরও ঝিলিমিলি ঝিলিমিলি আজ সারাদিন ধরে,আমার দুচোখ ভরে, তুমি এলে। আমি যেন এই আলোর খেয়ায়, আনমনে ভেসে যাই, কোন স্বপ্নেরও দেশে যাই। কত শিউলি আনন্দ যায় ডেকে ডেকে, দূর বনভূমি থেকে...। অনেক বৃষ্টি ঝরে তুমি এলে...
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত "
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত " http://nirrjon.blogspot.com ১৯২০ সাল : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফরিদপুর জেলার তৎকলীন গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গীপাড়াব গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ জন্ম জন্মগ্রহণ করেন। শেখ লুৎফর রহমান ও মোসাম্মাৎ সায়রা বেগমের চার কন্যা ও দুই পুত্রের মধ্যে তৃতীয় সন্তান মুজিব। বাবা-মা ডাকতেন খোকা বলে। খোকার শৈশবকাল কাটে টুঙ্গীপাড়ায়। ১৯২৭ সাল : ৭ বছর বয়সে গিমাডাঙ্গা প্রাইমারী স্কুলে ভর্তি হন। ৯ বছর বয়সে গোপালগঞ্জ পাবলিক স্কুলে তৃতীয় শ্রেণীতে ভর্তি হন। ১৯৩৪ সাল : ১৪ বছর বয়সে বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত হলে তাঁর একটি চোখ কলকাতায় অপারেশন করা হয় এবং চক্ষু রোগের কারণে তাঁর লেখাপড়ায় সাময়িক বিরতি ঘটে। ১৯৩৮ সাল : ১৮ বছর বয়সে বঙ্গবন্ধুর ও বেগম ফজিলাতুন্নেসার আনুষ্ঠানিক বিয়ে সম্পন্ন হয়। শেখ মুজিবুর রহমান ও বেগম ফজিলাতুন্নেসা দুই কন্যা শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা ও তিন পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেলের জনক-জননী। ১৯৩৯ সাল : অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক এবং হোস
“ শিক্ষা ক্ষেত্রে আবার বৈষম্য ”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
“ শিক্ষা ক্ষেত্রেআবার বৈষম্য ” http://nirrjon.blogspot.com ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হয় । ১৯৭৩ সালে জাতির জনক বঙ্গ বন্ধু শেখ-মুজিবুর রহমান- প্রাথমিক স্কুল গুলো সরকারী করন করেন । আজ ৪৩ বছর পরও মাধ্যমিক স্কুলগুলো আগের মতোই আবোহেলিত। যদিও বর্তমান সরকার বিক্ষিপ্ত ভাবে হাতে গোনা কয়েকটি মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ সরকারী করনের কাজ হাতে নিয়েছে বা উদ্দ্যোগ গ্রহন করেছে । তাও আবার শহর কেন্দ্রীক । সরকারের এমন উদ্দ্যোগ গ্রহন করাকে স্বাগতম জানাই । প্রশ্ন হচ্ছে- সরকার হাতে গোনা কয়েকটি স্কুল ,কলেজ সরকারী করন করে কি হাসিল করতে চাচ্ছে ? উদ্দেশ্য কি ? সারা দেশে এমপিওভূক্ত স্কুল,কলেজ,মাদ্রাসার সংখ্যা হচ্ছে-ত্রিশ হাজার ; এগুলোতে কর্মরত রয়েছেন পাঁচ লক্ষ শিক্ষক/কর্মচারী । আর এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সরকারী করনের দাবী এক দিনের নয় । দীর্ঘ ৪৩ বছর থেকে বিভিন্ন ভাবে আন্দলন করে আসছে এ সব শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক/কর্মচারীগন । তাহলে, হাতে গোনা কয়েকটি শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান জাতীয় করন কেন? এ দীর্ঘ সময়ে সরকার (যখন যারা ক্ষমতায় থাকে) আনেকটাই– নিজেদের সুবিধা- খেয়াল খুশি মতো ( বলা য
" সখি ভালবাসা কারে কয় "
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
"সখি ভালবাসা কারে কয়" সখি ভালবাসা কারে কয় , তুমি হীনা কেন প্রতিদিন গভির - বেদনায় কাঁদে হৃদয় , সখি ভালবাসা কারে কয়, সখি ভালবাসা করেছি জয় , নির্ভয় তোমারে ভালবেসে , তবু এবেলায় কেন আজ- http://nirrjon.blogspot.com কাঁদি অবশেষে, জানিনা এ কান্নার শেষ পরিণয়, সখি ভালবসা কারে কয় , দিয়েছ প্রেম মালা পরায়ে- নিয়েছ বুকে জড়ায়ে, হয়েছে সৃষ্টি প্রেমের মধুর বলয় , সখি ভালবাসা কারে কয় , আজ আমি একা - জানিনা কবে হবে আর দেখা, সে আশায় রাত্রি, ভোর ,সূর্য উদয়- সখি ভালবাসা কারে কয়, ভালবাসা করতে প্রেমময়- গলায় দেব ফাসি বিনিময়, তখনি বুজবে প্রিয়া আমার এই গভির প্রণয়, সখি ভালবাসা কারে কয়.....
" আধো-আধো বোল"
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
"আধো-আধো বোল" আধো আধো বোল্ লাজে-বাধো-বাধো বোল- ব’লো কানে কানে। যে কথাটি আধো রাতে মনে লাগায় দোল- ব’লো কানে কানে।। যে কথার কলি সখি আজও ফুটিল না, হায় http://nirrjon.blogspot.com শরমে মরম-পাতে দোলে আন্মনা, হায় যে কথাটি ঢেকে রাখে বুকের আঁচল ব’লো কানে কানে।। যে কথা লুকায়ে থাকে লাজ-নত চোখে না বলিতে যে কথাটি জানাজানি লোকে যে কথাটি ধ’রে রাখে অধরের কোল লুকিয়ে ব’লো নিরালায় থামিলে কলরোল। যে কথাটি বলিতে চাও বেশভূষার ছলে যে কথা দেয় ব’লে তব তনু পলে পলে
" মোরে ভালোবাসায় ভুলিও না "
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
মোরে ভালোবাসায় ভুলিও না মোরে ভালোবাসায় ভুলিও না- http://nirrjon.blogspot.com পাওয়ার আশায় ভুলিও ।। মোরে আদর দিয়ে দুলিও না- আঘাত দিয়ে দুলিও দুলিও।। হে প্রিয়া মোর একি মোহ- এ প্রাণ শুধু চায় বিরহ। তুমি কঠিন সুরে বেঁধে মোরে- সুরের লহর তুলিও। তবু প্রান যে চাহে পোড়াতে সুখ- আমি চাহি পুড়িতে, সুখের ঘরে আগুন জ্বেলে । পথে পথে ঘুরিতে; শুধু পথে পথে ঘুরিতে; নগ্ন দিনের আলোকেতে- চাই না তোমায় ব’ক্ষে পেতে। তুমি ঘুমের ঘোরে স্বপনেতে- হৃদয়-দুয়ার খুলিও।।
এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত "
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত " http://nirrjon.blogspot.com ১৯২০ সাল : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফরিদপুর জেলার তৎকলীন গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গীপাড়াব গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ জন্ম জন্মগ্রহণ করেন। শেখ লুৎফর রহমান ও মোসাম্মাৎ সায়রা বেগমের চার কন্যা ও দুই পুত্রের মধ্যে তৃতীয় সন্তান মুজিব। বাবা-মা ডাকতেন খোকা বলে। খোকার শৈশবকাল কাটে টুঙ্গীপাড়ায়। ১৯২৭ সাল : ৭ বছর বয়সে গিমাডাঙ্গা প্রাইমারী স্কুলে ভর্তি হন। ৯ বছর বয়সে গোপালগঞ্জ পাবলিক স্কুলে তৃতীয় শ্রেণীতে ভর্তি হন। ১৯৩৪ সাল : ১৪ বছর বয়সে বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত হলে তাঁর একটি চোখ কলকাতায় অপারেশন করা হয় এবং চক্ষু রোগের কারণে তাঁর লেখাপড়ায় সাময়িক বিরতি ঘটে। ১৯৩৮ সাল : ১৮ বছর বয়সে বঙ্গবন্ধুর ও বেগম ফজিলাতুন্নেসার আনুষ্ঠানিক বিয়ে সম্পন্ন হয়। শেখ মুজিবুর রহমান ও বেগম ফজিলাতুন্নেসা দুই কন্যা শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা ও তিন পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেলের জনক-জননী। ১৯৩৯ সাল : অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক এবং হোস
“কেমন করে দেকবো তোমায়-তুমি কোথায়?”
“বিল্ডিং তৈরিতে রড,সিমেন্ট,বালু ও ইটের হিসাব অাপনি যে ভাবে পাবেন”
কারেন্টনিউজ ডটকমডটবিডি: ছোট্ট সুন্দর স্বপ্নের বাড়ি তৈরির রড সিমেন্ট ইট বালির হিসেব জেনে নিন, শেয়ার করে সংগ্রহে রাখুন জেনে নিন মনের মতো ছোট্ট সুন্দর বাড়ি তৈরিতে রড সিমেন্ট আর ইটের যাবতীয় হিসাব নিকাশ ১০” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে। ০৫” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে। গাথুনী এব প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়। নিচের ছলিং এ প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে।পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়। ০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়।সিএফটি অর্থাৎ ঘনফুট। এসএফটি অর্থাৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে।কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়। ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়।* ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ওজন ১৯২০ কেজি। * ১ ব্যাগ সিমেন্টে পানি লাগে ২১ লিটার। * ১০০ এস,এফ,টি প্লাষ্টারে ১:৪ অনুপাতে সিমেন্ট লাগে ২ ব্যাগ। * গাথুনীর প্লাষ্টারে ১:৫ অনুপাতে সিমেন্ট দিতে হয়। সিলিং প্লাষ্টারে ১:৫ অনুপাতে সিমেন্ট
“ বিখ্যাত ব্যক্তিদের উক্তি”
এক রাজ্যে দুই রাজার শাসন কভু না চলে। (শেখ শাদী) * জ্ঞানী ব্যক্তি সর্বদা চিমিত্মন্বিত থাকে, জ্ঞানের অধাংশ ধৈর্য আর অধাংশ ঔদার্য।(হযরত আলী) * যারামুর্খ যারা কোন কালেই কিছু করবে না তারাই শুধু বলে অসম্ভব ; এ জগতে মানুষের অসম্ভব বলে কিছু নেই। ( নেপোলিয়ান বোনাপার্ট ) * যে কখনো কিছু পায়নি সে বঞ্চিতের দুঃখ বুঝবে।(রবার্ট হেরহিক) * যে নিজে জানে না সে অন্যে জানে তা ও বিশ্বাস করে না। ( জে এ ক্রাডিও ) * যে সংগীত পছন্দ করে না সে নিজেকে নিজের সাথে প্রতারিত করে। (কীন্টস) * যদি সুখি হতে চাও,তবে তোমাকে অবশ্যই সৎ হতে হবে। ( ওগলাস সেলচ) * তলয়ার দিয়ে রাজ্য জয় করা যায়,কিন্তু সঙ্গীত দিয়ে শত্রম্নকে বন্দু করা যায়। (ফরাসী প্রবাদ) * ধর্ম নিয়ে যারা কোন্দল করে ধর্মের ধর্ম তারা জবনে না। (ডঃ মুহাম্মদ শহীদুলস্নাহ) * মানুষ ব্যয় করে বাধা নিয়মে অপব্যয় করে নিজের খেয়ালে। (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) * মানুষকে সভ্য করে তোলার একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে বিদ্যালয়। ( টলস্টয়) * মানুষের পরিচয় ব্যবহারে মানুষ আত্মীয় হয়ে উঠে ঘনিষ্টতায়। ( প্রবোধ কুমার সান্যাল) * লোকে গুনকীর্তন করলে নিজেকে গুনী ভেবো না কেননা লোকের কথায় কয়লা সো