পোস্টগুলি

ছবি
  মনের হদিস কেই বা জানে   মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী

" বিরহের বাণী "

ছবি
" বিরহের বাণী "  “দুঃখের মাঝেও একটা সুখের অনুভূতি থাকে, তা হয়তোবা সুখে থেকে কেউ কল্পনাও করতে পারবেনা। কারণ মানুষ দুঃখে থেকে সুখকে উপলদ্ধি করতে পারলেও সুখে থেকে কিন্তু কেউ দূঃখকে সেভাবে উপলদ্ধি করতে পারেনা। আর মানুষ যখন কষ্টের মাঝে সুখকে কল্পনা করে তখন তার মনে যে অনুভূতির সৃষ্টি হয় তা কখনও কখনও সুখের চেয়েও ___ “হয়তোবা মাঝে মাঝে কিছু ভুল করে বসি তাই বলে এই নয় যে আমি পচে গেছি আমি যেমন ছিলাম তেমনি আছি শুধু সময়ের সাথে বদলে গেছ তুমি”। ___  “পৃথিবীতে কঠিন বাস্তবের মধ্যে একটি বাস্তব হলোঃ মানুষ যখন সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে এসে পৌছায় আর তখনই তার প্রিয় মানুষটি হারিয়ে যায়”। ___  “কষ্ট কখনও কাউকে কষ্ট দেয় না সুখ ই মানুষকে কষ্ট দেয়। তাই সুখের পিছনে ঘুরে সময় নষ্ট করা মানে দুঃখকে আমন্ত্রণ জানানো ছাড়া আর কিছু নয়”। ___  “পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় কষ্ট হলো এক তরফা ভালবাসা। আর তারচেয়ে বড় কষ্ট হলো আপনি তাকে ভালবাসতেন সে জানত, এখনও ভালবাসেন কিন্তু সে জানে না”। ___ “কাউকে মন থেকে ভালবাসলে আপনিও তার কাছ থেকে আপনার মত ভালবাসা আশা করবেন, আর

" স্বার্থপর "

ছবি
" স্বার্থপর "  " স্বার্থপর " সব ঠিকঠাক আর কই থাকে!! প্রতিদিনই নিজেকে গুছিয়ে রাখতে কতইনা ছল ছাতুরির আশ্রয় নিতে হয়; ঘুনপোকা ঠিকই ঠের পেয়ে যায়.. অগুছালো করে দেয় খেয়ে গুঁড়ো করে।অদ্ভুত আচরণ মানুষের... যতক্ষণ নিজের সব দিয়ে দিতে পারি, ততক্ষণই যেন ভাল থাকার সময়, ঠিক তখন মনের বাতায়নে এলোমেলো বাতাসেরা খেলে যায় অগোচরে। আর যখনই নিজের করে অথবা স্বাধীনভাবে কিছু পেতে চাওয়ার আবেদন জানাই, বাঁকা চোখে মানুষরা কিভাবে যেন তাকায়... চোখে জ্বলে স্বার্থপরতার আগুন, আর চোখে চোখ রাখা হয় না, না হলে, নিজেকে পুড়িয়ে করতে হবে ছারখার; ফিরিয়ে নিতে হয় চোখ, চোখ হতে, পর হতে আর সময় লাগে না। অবাক চোখে শুধু নীল প্রজাপতিদের ওড়াওড়ি দেখি, আকষ্মিক উত্তর হতে ধমকা হাওয়া এসে আবার সব করে দেয় এলোমেলো। http://nirrjon.blogspot.com

" বিদায় বেলা "

ছবি
http://nirrjon.blogspot.com http://nirrjon.blogspot.com   বিদায় বেলা                   -  কাজী নজরুল ইসলাম তুমি অমন ক’রে গো বারে বারে জল-ছল-ছল চোখে চেয়ো না,        জল-ছল-ছল চোখে চেয়ো না।    ঐ কাতর কন্ঠে থেকে থেকে শুধু বিদায়ের গান গেয়ো না,        শুধু বিদায়ের গান গেয়ো না।।    হাসি দিয়ে যদি লুকালে তোমার সারা জীবনের বেদনা,    আজো তবে শুধু হেসে যাও, আজ বিদায়ের দিনে কেঁদো না।     ঐ ব্যথাতুর আঁখি কাঁদো-কাঁদো মুখ      দেখি আর শুধু হেসে যাও,আজ বিদায়ের দিনে কেঁদো না।      চলার তোমার বাকী পথটুকু-      পথিক! ওগো সুদূর পথের পথিক-    হায়,  অমন ক’রে ও অকর”ণ গীতে আঁখির সলিলে ছেয়ো না,        ওগো আঁখির সলিলে ছেয়ো না।।     দূরের পথিক! তুমি ভাব বুঝি       তব ব্যথা কেউ বোঝে না,         তোমার ব্যথার তুমিই দরদী একাকী,      পথে ফেরে যারা পথ-হারা,      কোন গৃহবাসী তারে খোঁজে না,      বুকে ক্ষত হ’য়ে জাগে আজো সেই ব্যথা-লেখা কি?    দূর বাউলের গানে ব্যথা হানে বুঝি শুধু ধূ-ধূ মাঠে পথিকে?    এ যে মিছে অভিমান পরবাসী! দেখে ঘর-বাসীদের ক্ষতিকে!     তবে জান কি তোম

“ কেন অাশা বেঁধে রাখি”

ছবি
http://nirrjon.blogspot.com কেন অাশা বেঁধে রাখি? কেন অাশা বেঁধে রাখি? কেন দ্বীপ জ্বেলে রাখি? কেন অাশা বেঁধে রাখি? জানি অাসবেনা ফিরে অার তুমি- জানি অাসবেনা ফিরে অার তুমি! তবু পথো পানে চেয়ে থাকি । কেন অাশা বেঁধে রাখি- কেন অাশা বেঁধে রাখি? জানবেনা তুমি -বুঝবেনা তুমি- এই ব্যাথা অামার-এই জ্বালা অামার! http://nirrjon.blogspot.com

“শিক্ষামন্ত্রী নুরল ইসলাম নাহিদ-এর সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত”

ছবি
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ - এর সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত http://nirrjon.blogspot.com ; নুরুল ইসলাম নাহিদ ১৯৪৫ সালে ৫ জুলাই সিলেট জেলার বিয়ানিবাজার উপজেলার কসবা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কসবা প্রাথমিক বিদ্যালয়, বিয়ানীবাজার পঞ্চখন্ড হরগোবিন্দ হাই স্কুল, সিলেট এমসি কলেজ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করেছেন। তাঁর রয়েছে সুদীর্ঘ রাজনৈতিক জীবন। একজন সৎ, নিষ্ঠাবান ও ত্যাগী রাজনৈতিক নেতা হিসেবে তিনি সকল মহলে প্রশংসিত। ষাটের দশকের ছাত্র আন্দোলনের ঐতিহ্য ও ধারাবাহিকতা অনুসরণ করে তৎকালীন ছাত্রনেতাদের মধ্যে যে কয়জন আজও রাজনৈতিক ময়দানে সক্রিয় অবদান রাখছেন, জনাব নাহিদ তাঁদের অন্যতম। তিনি মানুষের রাজনৈতিক ও আর্থ-সামাজিক মুক্তির লক্ষ্যে রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংগঠনিক কার্যক্রম এবং তাদের জন্য সংগ্রামকেই প্রধান পেশা হিসাবে গ্রহণ করেছিলেন। আজও সেই কঠিন ব্রত নিয়ে আছেন জনগণের সঙ্গে, তাদেরই একজন হিসেবে। ষাটের দশকের সূচনালগ্নে এমসি কলেজের ছাত্রাবস্থায় আইয়ুব খানের সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় কর্মী হিসেবে তাঁর প্রত্যক্ষ সংগ্রামী জীবনের সূচনা হয়েছিল। সিলেটে সামরিক শাসনবির

অটিজম : জানতে হবে, বুঝতে হবে-

অটিজম : জানতে হবে, বুঝতে হবে http://nirrjon.blogspot.com ‘অটিজম’- শিশুদের এক অদ্ভুত মনের রোগ; বলা যেতে পারে মনোজাগতিক সমস্যা। এ রোগের কারণে শিশুদের যে তিন ধরনের সমস্যা দেখা যায় তা হলো- মৌখিক কিংবা অন্য কোনো প্রকার যোগাযোগ সমস্যা, সামাজিক বিকাশগত সমস্যা, খুব সীমাবদ্ধ এবং গণ্ডিবদ্ধ জীবনযাপন ও চিন্তাভাবনা এবং পুনরাবৃত্তিমূলক আচরণ দেখা দেয়া। এছাড়া অতি চাঞ্চল্য, জেদি ও আক্রমণাত্মক আচরণ, অহেতুক ভয়ভীতি, খিঁচুনি ইত্যাদি শিশুদের মধ্যে দেখা দিতে পারে শিশুটি কী কী জিনিস, বিষয়, খাবার, খেলনা ইত্যাদি খুব পছন্দ করে। এগুলো প্রশিক্ষণ সহায়কশক্তি হিসেবে ব্যবহার করতে হবে। প্রশিক্ষণ সহায়ক বিষয়টিকে শিশুর দৃষ্টিসীমার মধ্যে রেখে তাকে আশ্বস্ত করতে হবে যে, নির্দেশিত কাজটি করলে তার পছন্দের জিনিসটি দেয়া হবে। এরা নাম ধরে ডাকলেও সাড়া দেয় না এবং আপন মনে থাকতে পছন্দ করে। এরা অন্যদের চোখের দিকে তাকায় না। অন্যের দিকে তাকিয়ে হাসে না কিংবা আদর করলেও ততটা সাড়া দেয় না। একই জিনিস পুনরাবৃত্তি করে এবং একই কাজ বারবার করতে পছন্দ করে। অটিজম কি? ১৯৪৩ সালে একজন আমেরিকান চিকিৎসক লিও ক্যানার শিশুদের আচ

" প্রশ্নাবলী "

ছবি
" প্রশ্নাবলী"                                          -নির্মলেন্দু গুণ   কী ক'রে এমন তীক্ষ্ণ বানালে আখিঁ, কী ক'রে এমন সাজালে সুতনু শিখা? যেদিকে ফেরাও সেদিকে পৃথিবী পোড়ে । সোনার কাঁকন যখন যেখানে রাখো, সেখানে শিহরে, ঝংকার ওঠে সুরে । সুঠাম সবুজ মরাল বাঁশের গ্রীবা কঠিন হাতের কোমল পরশে জাগে, চুম্বন ছাড়া কখনো বাঁচে না সে যে । পুরুষ চোখের আড়ালে পালাবে যদি, কী লাভ তাহলে উর্বশী হয়ে সেজে? http://nirrjon.blogspot.com

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত "

“এক ঝাঁক পাখী অার এক রাস ফুল নয়! ”

" তারে ভুলানো গেল না কিছুতেই"

“ ভালো লাগছে-ভালো লাগছে, কেন তা বলতে পারিনা ”