পোস্টগুলি

ছবি
  মনের হদিস কেই বা জানে   মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী

“ অাপনার সন্তানকে প্রথম যে দশটি জিনিস শেখানো উচিৎ”

ছবি
সন্তানকে প্রথম যে দশটি জিনিস শেখানো উচিৎ । # আপনার শিশুর স্কুলের প্রথম বছরটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর মধ্যে যদি আপনার শিশুকে তাঁর নিজের জু্তার ফিতে বাঁধা শিখিয়ে দিতে পারেন তাহলে তাঁর যে মানুষিক দৃঢ়তা তৈরি হবে তা হয়তো আপনি বা আমরা কেউই কল্পনাও করতে পারব না। একবার ভাবতে পারেন স্কুলে কখনো তার জুতার ফিতে খুলে গেলে সে যদি আর দশটা শিশুর সামনে নিজে নিজেই তার ফিতে বাঁধতে পারে তাহলে তার নিজের উপর আত্মবিশ্বাস কোথায় গিয়ে ঠেকবে। # স্কুলের পড়ার ব্যাগ আপনি নিজে না গুছিয়ে আপনার শিশুকে করতে দিন। আপনি শুধু খেয়াল রাখুন সে ঠিক ঠাক বই খাতা নিচ্ছে কি না এতে ছোটবেলা থেকেই মানসিকভাবে গোছানো হয়ে গড়ে উঠবে। # ক্লাসে ফার্স্ট বা সেকেন্ড হলো কি না সেটা আসলে শিশুর জন্য কোন গুরুত্বপূর্ণ ব্যপার না,তাই সে ক্লাসে কি পারলো আর কি পারল না সেটা নিয়ে খুব একটা উদ্বিগ্ন না হয়ে সে তার স্কুল্টা উপভোগ করছে কিনা সে দিকে নজর দেওয়া তার শারীরিক এবং মানসিক উভয়ের জন্যই ভালো। # বাচ্চারা তার খেলনা নষ্ট করবে এটাই স্বাভাবিক। এজন্য তাকে বকাঝকা না করে বোঝানোর চেষ্টা করুন। সবচেয়ে ভালো হয় যদি তার ভিতরে খেলনাগুলোর যত্ন নেও

“ শুধু একবার বল ”

ছবি
“ শুধু একবার বল ” যদি তুমি বলো তবে আমি আকাশ ছুঁতে পারি, সুদূর আকাশে পাখির মত ডানা মেলে উড়ি! আকাশ থেকে তোমার জন্য তারা এনে দেব, তোমার জন্য ভালবাসা বিলিয়ে আমি যাব! ... ... ...

“ নীল কষ্ট”

ছবি
“ নীল কষ্ট” তোমার ঐ লোমশ বুকে যদি এক টুকরো নীল কষ্ট থাকে, তবে সেটাকে খুব যত্ন করে রেখে দিও। এক টুকরো নীল কষ্টই তো তাতে কি খুব ক্ষতি হবে? কতটা আর জায়গা নিয়ে থাকবে বলো! ঐ টুকু নীল কষ্ট

“ এই জীবন খানি”

ছবি
** ব্যার্থ এই জীবনখানিই দিলাম, নেই কিছু অবশিষ্ট আর, কী  দেই বলো ? অযত্ন অবহেলায় পড়েছে হাতে সময়ের  আততায়ী কড়া, পায়ে বেড়ি, চাইলে নিতে হবে তাই রাজ্যের অপবাদ সব । ব্যার্থ এই জীবনখানি ছাড়া দেয়ার  মত অবশিষ্ট নেই যে কিছুই ! বলো, নির্বাসিত জীবনে,  কে থাকে আর এমন, দিওয়ানা পথিকের দুঃখ হয়, মোছায়  চোখের তপ্ত জল, বলে ভালোবেসে, পথিক, চাইলে খুলে  দ্যাখো তুমি এ হৃদয় মন, দ্যাখো, মন পড়ে রয় তোমার মনে ! আমিতো তাই হৃদয় থেকে হৃদয় সাঁতরে গেছি শুধু, যায় পর্যটক  যেমন ! ভালোবেসে এমন কাউকে বলে কী কেউ কখনো  মনের কথা ? মোছায় চোখের তপ্ত জল ? বলো, ছেড়া ভাঙা  এমন দগ্ধ জীবন চায় কী কেউ ভালোবেসে ? তাইতো কেবল  সাঁতরে গেছি, ভালোবাসিনি কাউকে তেমন, বাসেনি ভালো কেউই  তেমন । চায়নি কেউই তোমার মতন, বলেনি চাই ব্যাথিত জীবন !  চাইলে তুমি, তুমিই প্রথম, চাইলে এই আঁধারে আলো ; এ হৃদয়  তাই তোমাকে দিলাম, দিলাম ছেড়া ভাঙা এই বিদগ্ধ জীবন, দু  ফোঁটা তপ্ত জল। ভালোবাসার জন্য এ জীবনে এটুকুই সলাজ সঞ্চয় !

“ব্যার্থ”

ছবি
** করেছি আজিকে ভ্রমন , ব্যার্থ প্রেমের সড়কে এমন / প্রেমের নামেতে ঘৃনায় ভরেছে আমার বিদ্ধস্ত মন / ভাবিয়া উঠিতে পারিনি, হে মোর হৃদয়-নাশিনী প্রিয়া / এমন করিয়া আঘাত হানিবে , এমন ই পাষান হিয়া /. ভাবিনি, যে আঁখী ছিল প্রেমাধার , ছিল যাহা মধুবন / ছলকাবে সেই আঁখীর জামেতে গরল প্রস্রবন / ওরে বিশবাসঘাতিকা, ভাঙ্গুক হিয়া তব, মম হেন / তড়পায় , করে হায় হায় , হিয়া তব , দিবারাত যেন / আসে যেন তব সম্মুখে, দুখভরা কোনো কালি রাত / হৃদয়ে মাতম ওঠে যেন, অশ্রুতে ভেজে আঁখীপাত / কেমন করিয়া হাসিতেছো তুমি, দেখিয়া ও মোর হাল / ভাবিয়োনা দুর্বল , ভাবিয়োনা কাঁদিয়া কাটিবে কাল ./ এমন ই করিব সচ্ঞয় বল , করিব পাষাণ হিয়া / ঠোকর মারিব ঘৃনাভরে , যদি দেখি কভু তব ছায়া .

“ ভূল”

ছবি
“ ভূল” আকাশের নীল রঙ ছুঁয়ে বলতে ইচ্ছে করে আমি এতো দিন যা করেছি ভূল করেছি ।

“বেঁচে থাকা”

ছবি
কষ্টের মাঝে বেঁচে থাকাটা যে কত বড় কষ্ট, তা সবাই বুঝে না। শুধু সেই বুঝে যে প্রতিনিয়ত কষ্টের অনলে পুড়তে থাকে ... ! কখনও বা জীবনের সবটাই থেমে যায়, প্রান থেকেও মনে হয় নেই। কিছু অনুভূতি কখনো প্রকাশ করা যায়না, তা প্রকাশও করতে হয়না। অপেক্ষার প্রতিটি মূহুর্ত যেন যুগ যুগান্তরের। তবুও সময় যাচ্ছে আর এভাবেই ফুরিয়ে নিঃশেষ হবে একদিন। ঘাসের ডগাতে জমে থাকা শিশির সূর্য্যের আগমনে বিলীন হয়ে যায়। তা আবারো ফিরে আসে নতুন কোন ভোরে একদম নতুন রূপে। আমিও ভোরের শিশিরের ব্যাতিক্রম নই, যতোবারে বিলীন হবো ঠিক ততোবারই নতুন রূপে আবির্ভুত হবো, একদম নিজের মতো করে।

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

" বিরহের বাণী "

“কেমন করে দেকবো তোমায়-তুমি কোথায়?”

" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত "

" আমার সকল দুখের প্রদীপ"