মনের হদিস কেই বা জানে মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী
পোস্টগুলি
মেসেঞ্জারের অজানা সব সুবিধা
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
প্রতিনিয়ত বাড়ছে। যোগাযোগের এই মাধ্যম প্রতিনিয়ত নতুন সুবিধা যোগ করছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ফেসবুক। বার্তা আদান-প্রদান ছাড়াও অডিও-ভিডিও কল করার সুবিধা আছে এতে। আরও অনেক সুবিধা আছে, যা অনেক ব্যবহারকারীরই অজানা। এমন কিছু সুবিধার উল্লেখ থাকছে এখানে। তবে সুবিধাগুলো পেতে নামিয়ে নিতে হবে মেসেঞ্জারের সর্বশেষ সংস্করণ। ছবির মধ্যে লেখা বা আঁকা মেসেঞ্জারে ছবি পাঠানোর সময় সে ছবিতে চাইলে কিছু লিখে বা এঁকে দিতে পারেন। ছবি চিহ্নিত আইকন চাপলে আপনার ফোনের গ্যালারিতে থাকা ছবিগুলো দেখাবে। যেকোনো ছবি নির্বাচন করলে তাতে প্রেরণ ও পেনসিল আইকন আসবে। পেনসিল আইকনে চাপলেই আঁকা বা লেখার সুযোগ পাবেন। জেনে নিন বার্তা পৌঁছাল কি না মেসেঞ্জারে কোনো বার্তা পাঠালে সেটির ডানে একটি নীল রঙের বৃত্ত দেখায়। বার্তা পৌঁছে গেলে বৃত্তটির মধ্যে টিক চিহ্ন উঠবে। প্রাপক অনলাইনে থাকলে টিক চিহ্নসহ বৃত্ত নীল রঙে ভরে যাবে। আর প্রাপক বার্তা পড়লে বৃত্তটিতে প্রাপকের ছবি দেখাবে। ভয়েস মেসেজ পাঠাতে চাইলে ভয়েস মেসেজ পাঠাতে মেসেঞ্জার অ্যাপের প্রাপকের ইনবক্সে ঢুকলে নিচের সারিতে মাইক্রোফোন চিহ্ন দেখতে পাবেন। তাতে ক্লিক করলেই ‘রেকর্ড’ লেখ
" কথোপকথন "
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
" কথোপকথন " ----পুর্ণোন্দু পত্রী - যে কোন একটা ফুলের নাম বল http://nirrjon.blogspot.com - দুঃখ । - যে কোন একটা নদীর নাম বল - বেদনা । - যে কোন একটা গাছের নাম বল - দীর্ঘশ্বাস । - যে কোন একটা নক্ষত্রের নাম বল - অশ্রু । - এবার আমি তোমার ভবিষ্যত বলে দিতে পারি । - বলো । - খুব সুখী হবে জীবনে । শ্বেত পাথরে পা । সোনার পালঙ্কে গা । এগুতে সাতমহল পিছোতে সাতমহল । ঝর্ণার জলে স্নান ফোয়ারার জলে কুলকুচি । তুমি বলবে, সাজবো । বাগানে মালিণীরা গাঁথবে মালা ঘরে দাসিরা বাটবে চন্দন । তুমি বলবে, ঘুমবো । অমনি গাছে গাছে পাখোয়াজ তানপুরা, অমনি জোৎস্নার ভিতরে এক লক্ষ নর্তকী । সুখের নাগর দোলায় এইভাবে অনেকদিন । তারপর বুকের ডান পাঁজরে গর্ত খুঁড়ে খুঁড়ে রক্তের রাঙ্গা মাটির পথে সুড়ঙ্গ কেটে কেটে একটা সাপ পায়ে বালুচরীর নকশা নদীর বুকে ঝুঁকে-পড়া লাল গোধূলি তার চোখ বিয়েবাড়ির ব্যাকুল নহবত তার হাসি, দাঁতে মুক্তোর দানার মত বিষ, পাকে পাকে জড়িয়ে ধরবে তোমাকে যেন বটের শিকড় মাটিকে ভেদ করে যার আলিঙ্গন । ধীরে ধীরে তোমার সমস্ত হাসির রং হলুদ ধীরে ধীরে ত
" বোধ "
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
" বোধ " ---জীবনানন্দ দাশ আলো –অন্ধকারে যাই- মাথার ভিতরে স্বপ্ন নয়,- কোন এক বোধ কাজ করে ! স্বপ্ন নয়- শান্তি নয়-ভালোবাসা নয়, হৃদয়ের মাঝে এক বোধ জন্ম লয়! আমি তারে পারি না এড়াতে, সে আমার হাত রাখে হাতে; সব কাজ তুচ্ছ হয়,-পণ্ড মনে হয়, সব চিন্তা – প্রার্থনায় সকল সময় শূন্য মনে হয়, http://nirrjon.blogspot.com শূন্য মনে হয় ! সহজ লোকের মতো কে চলিতে পারে! কে থামিতে পারে এই আলোয় আঁধারে সহজ লোকের মতো !তাদের মতন ভাষা কথা কে বলিতে পারে আর!- কোনো নিশয়তা কে জানিতে পারে আর? – শরীরের স্বাদ কে বুঝিতে চায় আর?- প্রাণের আহ্লাদ সকল লোকের মতো কে পাবে আবার! সকল লোকের মতো বীজ বুনে আর স্বাদ কই!- ফসলের আকাঙ্ক্ষায় থেকে , শরীরে মাটির গন্ধ মেখে, শরীরে জলের গন্ধ মেখে, উৎসাহে আলোর দিকে চেয়ে চাষার মতন প্রাণ পেয়ে কে আর রহিবে জেগে পৃথিবীর’পরে ? স্বপ্ন নয়,- শান্তি নয়,- কোন এক বোধ কাজ করে মাথার ভিতরে! পথে চ’লে পারে- পারাপারে উপেক্ষা করিতে চাই তারে; মড়ার খুলির মতো ধ’রে আছা
" বনলতা সেন"
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
" বনলতা সেন" http://nirrjon.blogspot.com ---- জীবনানন্দ দাশ হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে, সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীথের অন্ধকারে মালয় সাগরে অনেক ঘুরেছি আমি; বিম্বিসার অশোকের ধূসর জগতে সেখানে ছিলাম আমি; আরো দূর অন্ধকারে বিদর্ভ নগরে; আমি ক্লান্ত প্রাণ এক, চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন, আমারে দুদণ্ড শান্তি দিয়েছিলো নাটোরের বনলতা সেন। চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা, মুখ তার শ্রাবস্তীর কারুকার্য; অতিদূর সমুদ্রের ’পর হাল ভেঙে যে নাবিক হারায়েছে দিশা সবুজ ঘাসের দেশ যখন সে চোখে দেখে দারুচিনি-দ্বীপের ভিতর, তেমনি দেখেছি তারে অন্ধকারে; বলেছে সে , ‘এতোদিন কোথায় ছিলেন?’ পাখির নীড়ের মত চোখ তুলে নাটোরের বনলতা সেন। সমস্ত দিনের শেষে শিশিরের শব্দের মতন সন্ধ্যা আসে; ডানার রৌদ্রের গন্ধ মুছে ফেলে চিল; পৃথিবীর সব রঙ নিভে গেলে পাণ্ডুলিপি করে আয়োজন তখন গল্পের তরে জোনাকির রঙে ঝিলমিল; সব পাখি ঘরে আসে — সব নদী- ফুরায় এ-জীবনের সব লেনদেন; থাকে শুধু অন্ধকার, মুখোমুখি বসিবার বনলতা সে
কষ্টে আছেন নূরজাহান
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
বিরামপুর (দিনাজপুর) , এহান থেকে শহর অনেক দূরত। আশপাশে কোনো হাসপাতাল নাই। ডাক্তারও নাই। কোনো সমস্যা হলে আশপাশের লোকেরা যা কইছিল, তাই শুনে শুনে ওষুধ খাইছি। ছাওয়াল হওয়ার সময়ও কাউরে পাই নাই। মা আর গ্রামের দাইমা মিলে ডেলিভারি করাইছে। কিন্তু এখন অনেক কষ্ট।’ কথাগুলো বলছিলেন দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলার মাহমুদপুর ইউনিয়নের নলেয়া মধ্যপাড়া গ্রামের গৃহবধূ নূরজাহান বেগম। আট বছর আগে একই গ্রামের কৃষিশ্রমিক মুশফিকুর রহমানের সঙ্গে নূরজাহানের বিয়ে হয়। এক মাস আগে তিনি একটি পুত্রসন্তান জন্ম দেন। বাড়িতেই সন্তান হয়েছে। কিন্তু সন্তান প্রসবের সময় দক্ষ কোনো চিকিৎসক বা পেশাদার মিডওয়াইফ ছিল না। গ্রামের স্বল্পশিক্ষিত দাই ও নূরজাহানের মা তাঁর সন্তান প্রসব করান। এখন নানা শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন নূরজাহান। নূরজাহান বলেন, বাচ্চা হওয়ার পর থেকে তাঁর সারা শরীর ব্যথা করছে। শরীর অনবরত চুলকাচ্ছে। খাবারে রুচি কমে গেছে। বাচ্চাটিরও প্রতিদিন দুপুরে জ্বর আসছে। হাসপাতাল প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে। তাই তাঁর পক্ষে চট করে সেখানে যাওয়াও সম্ভব হচ্ছে না। যেতে হলে রিকশা-ভ্যানে করে যেতে হবে। নূরজাহানের ভয়, ভ্যানে কর
এলিয়েনের সঙ্গে যোগাযোগে নতুন কর্মসূচি
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
ভিনগ্রহের বুদ্ধিমান প্রাণী বা এলিয়েনদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করতে বড় ধরনের একটি কর্মসূচি চালু হতে যাচ্ছে। এ প্রচেষ্টা মানবজাতির জন্য ধ্বংসাত্মক হতে পারে—বিজ্ঞানীদের এমন সতর্কবার্তার পরও যুক্তরাষ্ট্রে চালু হতে যাওয়া এই কর্মসূচির নাম ‘মেসেজিং এক্সট্রাটেরেসট্রিয়াল ইনটেলিজেন্স’ বা এমইটিআই। ২৭ ডিসেম্বর দ্য ইনডিপেনডেন্ট অনলাইনের এক প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, নতুন এই কর্মসূচির উদ্দেশ্য হলো মহাকাশে এমন বার্তা পাঠানো যাতে ভিনগ্রহের বুদ্ধিমান প্রাণীরা সেই বার্তা বুঝতে পারে। এমইটিআই ২০১৮ সাল থেকে বার্তা পাঠানোর কাজ শুরু করবে। ভিনগ্রহের প্রাণীরা মানুষের সঙ্গে কবে নাগাদ যোগাযোগ করবে, তার অপেক্ষা না করে এই কর্মসূচির মাধ্যমে মানুষই আগ বাড়িয়ে তাদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করবে। যার মধ্য দিয়ে ভিনগ্রহের প্রাণীদের মানুষের সংস্পর্শে আসার সুযোগ তৈরি হবে। তবে বিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন ধরেই সতর্ক করে আসছেন যে এ ধরনের বার্তা পাঠানো মানবজাতির জন্য ভয়ংকর হতে পারে। এ ধরনের বার্তা দেওয়া হলে আমাদের অস্তিত্ব সম্পর্কে সতর্ক হবে এলিয়েনরা। এটা আমাদের পুরোপুরি ধ্বংসের কার
“ psc,Ebt/Jsc,Jdc - রেজাল্ট জানতে সবার অাগে এখানে ক্লিক করুন ”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি
“একাকী পথ চলা”
" বিরহের বাণী "
" বিরহের বাণী " “দুঃখের মাঝেও একটা সুখের অনুভূতি থাকে, তা হয়তোবা সুখে থেকে কেউ কল্পনাও করতে পারবেনা। কারণ মানুষ দুঃখে থেকে সুখকে উপলদ্ধি করতে পারলেও সুখে থেকে কিন্তু কেউ দূঃখকে সেভাবে উপলদ্ধি করতে পারেনা। আর মানুষ যখন কষ্টের মাঝে সুখকে কল্পনা করে তখন তার মনে যে অনুভূতির সৃষ্টি হয় তা কখনও কখনও সুখের চেয়েও ___ “হয়তোবা মাঝে মাঝে কিছু ভুল করে বসি তাই বলে এই নয় যে আমি পচে গেছি আমি যেমন ছিলাম তেমনি আছি শুধু সময়ের সাথে বদলে গেছ তুমি”। ___ “পৃথিবীতে কঠিন বাস্তবের মধ্যে একটি বাস্তব হলোঃ মানুষ যখন সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে এসে পৌছায় আর তখনই তার প্রিয় মানুষটি হারিয়ে যায়”। ___ “কষ্ট কখনও কাউকে কষ্ট দেয় না সুখ ই মানুষকে কষ্ট দেয়। তাই সুখের পিছনে ঘুরে সময় নষ্ট করা মানে দুঃখকে আমন্ত্রণ জানানো ছাড়া আর কিছু নয়”। ___ “পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় কষ্ট হলো এক তরফা ভালবাসা। আর তারচেয়ে বড় কষ্ট হলো আপনি তাকে ভালবাসতেন সে জানত, এখনও ভালবাসেন কিন্তু সে জানে না”। ___ “কাউকে মন থেকে ভালবাসলে আপনিও তার কাছ থেকে আপনার মত ভালবাসা আশা করবেন, আর
“কেমন করে দেকবো তোমায়-তুমি কোথায়?”
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত "
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত " http://nirrjon.blogspot.com ১৯২০ সাল : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফরিদপুর জেলার তৎকলীন গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গীপাড়াব গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ জন্ম জন্মগ্রহণ করেন। শেখ লুৎফর রহমান ও মোসাম্মাৎ সায়রা বেগমের চার কন্যা ও দুই পুত্রের মধ্যে তৃতীয় সন্তান মুজিব। বাবা-মা ডাকতেন খোকা বলে। খোকার শৈশবকাল কাটে টুঙ্গীপাড়ায়। ১৯২৭ সাল : ৭ বছর বয়সে গিমাডাঙ্গা প্রাইমারী স্কুলে ভর্তি হন। ৯ বছর বয়সে গোপালগঞ্জ পাবলিক স্কুলে তৃতীয় শ্রেণীতে ভর্তি হন। ১৯৩৪ সাল : ১৪ বছর বয়সে বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত হলে তাঁর একটি চোখ কলকাতায় অপারেশন করা হয় এবং চক্ষু রোগের কারণে তাঁর লেখাপড়ায় সাময়িক বিরতি ঘটে। ১৯৩৮ সাল : ১৮ বছর বয়সে বঙ্গবন্ধুর ও বেগম ফজিলাতুন্নেসার আনুষ্ঠানিক বিয়ে সম্পন্ন হয়। শেখ মুজিবুর রহমান ও বেগম ফজিলাতুন্নেসা দুই কন্যা শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা ও তিন পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেলের জনক-জননী। ১৯৩৯ সাল : অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক এবং হোস
" আমার সকল দুখের প্রদীপ"
আমার সকল দুখের প্রদীপ - রবীন্দ্রনাথ আমার সকল দুখের প্রদীপ জ্বেলে দিবস গেলে করব নিবেদন আমার ব্যথার পূজা হয়নি সমাপন আমার সকল দুখের প্রদীপ জ্বেলে দিবস গেলে করব নিবেদন আমার ব্যথার পূজা হয়নি সমাপন যখন বেলাশেষের ছায়ায় পাখিরা যায় আপন কুলায় মাঝে সন্ধ্যা পূজার ঘন্টা যখন বাজে তখন আপন শেষ শিখাটি জ্বালবে এ জীবন আমার ব্যাথার পূজা হবে সমাপন http://nirrjon.blogspot.com