মনের হদিস কেই বা জানে মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী
পোস্টগুলি
" কবিতা পড়ার প্রহর এসেছে "
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
" কবিতা পড়ার প্রহর এসেছে " -সামিনা চৌধুরী http://nirrjon.blogspot.com http://nirrjon.blogspot.com কবিতা পড়ার প্রহর এসেছে রাতের নির্জনে। জোনাকীর আলো নেভে আর জ্বলে শাল মহুয়ার বনে।। কবিতার সাথে চৈতী রাতে কেটেছে সময় হাত রেখে হাতে। সেই কথা ভেবে পিছু চাওয়া মন স্মৃতির নকশা বুনে।। অতীতের ছবি আঁকা হয়ে গেলে চারিদিকে এই চোখ দুটি মেলে। পলাতক আমি কোথা চলে যাই আঁধারের হৃদয় শুনে।।
“ ভোটাধিকার হারালেন প্রধান শিক্ষক ও অধ্যক্ষরা ”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
বেসরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সহকারি প্রধান শিক্ষকরা এখন থেকে আর স্কুল ব্যবস্থাপনা কমিটির নির্বাচনে ভোট দিতে পারবেন না। একইভাবে বেসরকারি কলেজের অধ্যক্ষ এবং উপাধ্যক্ষরাও পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচনে ভোটাধিকার হারিয়েছেন। ঢাকা শিক্ষাবোর্ড কর্তৃক নির্ধারিত “সাধারণ শিক্ষকের” নতুন সংজ্ঞায় প্রধান শিক্ষক, সহকারি প্রধান শিক্ষক, অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষরা নেই। নতুন সংজ্ঞা অনুযাযী তারা এখন থেকে শিক্ষক হিসেবে ব্যবস্থাপনা কমিটি ও পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচনে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন না। http://nirrjon.blogspot.com উচ্চ আদালতের আদেশে ও সরকারের অনুমোদনক্রমে ঢাকা শিক্ষাবোর্ড “মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটি ও গভর্নিং বডি প্রবিধানমালা ২০০৯” সংশোধন করে পরিপত্র জারি করেছে। বিদায়ী বছরের ২২ ডিসেম্বর জারি করা পরিপত্রটি ১ জানুয়ারি গেজেট আকারে প্রকাশ হয়। এতে উল্লিখিত ‘সাধারণ শিক্ষকের’ নতুন সংজ্ঞায় মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের প্রধান শিক্ষক, সহকারি প্রধান শিক্ষক, অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষরা পড়েন না। গেজেটে উল্লেখিত প্রবিধান ২ থ-এ সংযোজন ‘সাধারণ শিক্ষক বলতে প্রধ
মেসেঞ্জারের অজানা সব সুবিধা
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
প্রতিনিয়ত বাড়ছে। যোগাযোগের এই মাধ্যম প্রতিনিয়ত নতুন সুবিধা যোগ করছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ফেসবুক। বার্তা আদান-প্রদান ছাড়াও অডিও-ভিডিও কল করার সুবিধা আছে এতে। আরও অনেক সুবিধা আছে, যা অনেক ব্যবহারকারীরই অজানা। এমন কিছু সুবিধার উল্লেখ থাকছে এখানে। তবে সুবিধাগুলো পেতে নামিয়ে নিতে হবে মেসেঞ্জারের সর্বশেষ সংস্করণ। ছবির মধ্যে লেখা বা আঁকা মেসেঞ্জারে ছবি পাঠানোর সময় সে ছবিতে চাইলে কিছু লিখে বা এঁকে দিতে পারেন। ছবি চিহ্নিত আইকন চাপলে আপনার ফোনের গ্যালারিতে থাকা ছবিগুলো দেখাবে। যেকোনো ছবি নির্বাচন করলে তাতে প্রেরণ ও পেনসিল আইকন আসবে। পেনসিল আইকনে চাপলেই আঁকা বা লেখার সুযোগ পাবেন। জেনে নিন বার্তা পৌঁছাল কি না মেসেঞ্জারে কোনো বার্তা পাঠালে সেটির ডানে একটি নীল রঙের বৃত্ত দেখায়। বার্তা পৌঁছে গেলে বৃত্তটির মধ্যে টিক চিহ্ন উঠবে। প্রাপক অনলাইনে থাকলে টিক চিহ্নসহ বৃত্ত নীল রঙে ভরে যাবে। আর প্রাপক বার্তা পড়লে বৃত্তটিতে প্রাপকের ছবি দেখাবে। ভয়েস মেসেজ পাঠাতে চাইলে ভয়েস মেসেজ পাঠাতে মেসেঞ্জার অ্যাপের প্রাপকের ইনবক্সে ঢুকলে নিচের সারিতে মাইক্রোফোন চিহ্ন দেখতে পাবেন। তাতে ক্লিক করলেই ‘রেকর্ড’ লেখ
" কথোপকথন "
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
" কথোপকথন " ----পুর্ণোন্দু পত্রী - যে কোন একটা ফুলের নাম বল http://nirrjon.blogspot.com - দুঃখ । - যে কোন একটা নদীর নাম বল - বেদনা । - যে কোন একটা গাছের নাম বল - দীর্ঘশ্বাস । - যে কোন একটা নক্ষত্রের নাম বল - অশ্রু । - এবার আমি তোমার ভবিষ্যত বলে দিতে পারি । - বলো । - খুব সুখী হবে জীবনে । শ্বেত পাথরে পা । সোনার পালঙ্কে গা । এগুতে সাতমহল পিছোতে সাতমহল । ঝর্ণার জলে স্নান ফোয়ারার জলে কুলকুচি । তুমি বলবে, সাজবো । বাগানে মালিণীরা গাঁথবে মালা ঘরে দাসিরা বাটবে চন্দন । তুমি বলবে, ঘুমবো । অমনি গাছে গাছে পাখোয়াজ তানপুরা, অমনি জোৎস্নার ভিতরে এক লক্ষ নর্তকী । সুখের নাগর দোলায় এইভাবে অনেকদিন । তারপর বুকের ডান পাঁজরে গর্ত খুঁড়ে খুঁড়ে রক্তের রাঙ্গা মাটির পথে সুড়ঙ্গ কেটে কেটে একটা সাপ পায়ে বালুচরীর নকশা নদীর বুকে ঝুঁকে-পড়া লাল গোধূলি তার চোখ বিয়েবাড়ির ব্যাকুল নহবত তার হাসি, দাঁতে মুক্তোর দানার মত বিষ, পাকে পাকে জড়িয়ে ধরবে তোমাকে যেন বটের শিকড় মাটিকে ভেদ করে যার আলিঙ্গন । ধীরে ধীরে তোমার সমস্ত হাসির রং হলুদ ধীরে ধীরে ত
" বোধ "
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
" বোধ " ---জীবনানন্দ দাশ আলো –অন্ধকারে যাই- মাথার ভিতরে স্বপ্ন নয়,- কোন এক বোধ কাজ করে ! স্বপ্ন নয়- শান্তি নয়-ভালোবাসা নয়, হৃদয়ের মাঝে এক বোধ জন্ম লয়! আমি তারে পারি না এড়াতে, সে আমার হাত রাখে হাতে; সব কাজ তুচ্ছ হয়,-পণ্ড মনে হয়, সব চিন্তা – প্রার্থনায় সকল সময় শূন্য মনে হয়, http://nirrjon.blogspot.com শূন্য মনে হয় ! সহজ লোকের মতো কে চলিতে পারে! কে থামিতে পারে এই আলোয় আঁধারে সহজ লোকের মতো !তাদের মতন ভাষা কথা কে বলিতে পারে আর!- কোনো নিশয়তা কে জানিতে পারে আর? – শরীরের স্বাদ কে বুঝিতে চায় আর?- প্রাণের আহ্লাদ সকল লোকের মতো কে পাবে আবার! সকল লোকের মতো বীজ বুনে আর স্বাদ কই!- ফসলের আকাঙ্ক্ষায় থেকে , শরীরে মাটির গন্ধ মেখে, শরীরে জলের গন্ধ মেখে, উৎসাহে আলোর দিকে চেয়ে চাষার মতন প্রাণ পেয়ে কে আর রহিবে জেগে পৃথিবীর’পরে ? স্বপ্ন নয়,- শান্তি নয়,- কোন এক বোধ কাজ করে মাথার ভিতরে! পথে চ’লে পারে- পারাপারে উপেক্ষা করিতে চাই তারে; মড়ার খুলির মতো ধ’রে আছা
" বনলতা সেন"
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
" বনলতা সেন" http://nirrjon.blogspot.com ---- জীবনানন্দ দাশ হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে, সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীথের অন্ধকারে মালয় সাগরে অনেক ঘুরেছি আমি; বিম্বিসার অশোকের ধূসর জগতে সেখানে ছিলাম আমি; আরো দূর অন্ধকারে বিদর্ভ নগরে; আমি ক্লান্ত প্রাণ এক, চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন, আমারে দুদণ্ড শান্তি দিয়েছিলো নাটোরের বনলতা সেন। চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা, মুখ তার শ্রাবস্তীর কারুকার্য; অতিদূর সমুদ্রের ’পর হাল ভেঙে যে নাবিক হারায়েছে দিশা সবুজ ঘাসের দেশ যখন সে চোখে দেখে দারুচিনি-দ্বীপের ভিতর, তেমনি দেখেছি তারে অন্ধকারে; বলেছে সে , ‘এতোদিন কোথায় ছিলেন?’ পাখির নীড়ের মত চোখ তুলে নাটোরের বনলতা সেন। সমস্ত দিনের শেষে শিশিরের শব্দের মতন সন্ধ্যা আসে; ডানার রৌদ্রের গন্ধ মুছে ফেলে চিল; পৃথিবীর সব রঙ নিভে গেলে পাণ্ডুলিপি করে আয়োজন তখন গল্পের তরে জোনাকির রঙে ঝিলমিল; সব পাখি ঘরে আসে — সব নদী- ফুরায় এ-জীবনের সব লেনদেন; থাকে শুধু অন্ধকার, মুখোমুখি বসিবার বনলতা সে
এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি
“ বিখ্যাত ব্যক্তিদের উক্তি”
এক রাজ্যে দুই রাজার শাসন কভু না চলে। (শেখ শাদী) * জ্ঞানী ব্যক্তি সর্বদা চিমিত্মন্বিত থাকে, জ্ঞানের অধাংশ ধৈর্য আর অধাংশ ঔদার্য।(হযরত আলী) * যারামুর্খ যারা কোন কালেই কিছু করবে না তারাই শুধু বলে অসম্ভব ; এ জগতে মানুষের অসম্ভব বলে কিছু নেই। ( নেপোলিয়ান বোনাপার্ট ) * যে কখনো কিছু পায়নি সে বঞ্চিতের দুঃখ বুঝবে।(রবার্ট হেরহিক) * যে নিজে জানে না সে অন্যে জানে তা ও বিশ্বাস করে না। ( জে এ ক্রাডিও ) * যে সংগীত পছন্দ করে না সে নিজেকে নিজের সাথে প্রতারিত করে। (কীন্টস) * যদি সুখি হতে চাও,তবে তোমাকে অবশ্যই সৎ হতে হবে। ( ওগলাস সেলচ) * তলয়ার দিয়ে রাজ্য জয় করা যায়,কিন্তু সঙ্গীত দিয়ে শত্রম্নকে বন্দু করা যায়। (ফরাসী প্রবাদ) * ধর্ম নিয়ে যারা কোন্দল করে ধর্মের ধর্ম তারা জবনে না। (ডঃ মুহাম্মদ শহীদুলস্নাহ) * মানুষ ব্যয় করে বাধা নিয়মে অপব্যয় করে নিজের খেয়ালে। (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) * মানুষকে সভ্য করে তোলার একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে বিদ্যালয়। ( টলস্টয়) * মানুষের পরিচয় ব্যবহারে মানুষ আত্মীয় হয়ে উঠে ঘনিষ্টতায়। ( প্রবোধ কুমার সান্যাল) * লোকে গুনকীর্তন করলে নিজেকে গুনী ভেবো না কেননা লোকের কথায় কয়লা সো
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত "
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত " http://nirrjon.blogspot.com ১৯২০ সাল : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফরিদপুর জেলার তৎকলীন গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গীপাড়াব গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ জন্ম জন্মগ্রহণ করেন। শেখ লুৎফর রহমান ও মোসাম্মাৎ সায়রা বেগমের চার কন্যা ও দুই পুত্রের মধ্যে তৃতীয় সন্তান মুজিব। বাবা-মা ডাকতেন খোকা বলে। খোকার শৈশবকাল কাটে টুঙ্গীপাড়ায়। ১৯২৭ সাল : ৭ বছর বয়সে গিমাডাঙ্গা প্রাইমারী স্কুলে ভর্তি হন। ৯ বছর বয়সে গোপালগঞ্জ পাবলিক স্কুলে তৃতীয় শ্রেণীতে ভর্তি হন। ১৯৩৪ সাল : ১৪ বছর বয়সে বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত হলে তাঁর একটি চোখ কলকাতায় অপারেশন করা হয় এবং চক্ষু রোগের কারণে তাঁর লেখাপড়ায় সাময়িক বিরতি ঘটে। ১৯৩৮ সাল : ১৮ বছর বয়সে বঙ্গবন্ধুর ও বেগম ফজিলাতুন্নেসার আনুষ্ঠানিক বিয়ে সম্পন্ন হয়। শেখ মুজিবুর রহমান ও বেগম ফজিলাতুন্নেসা দুই কন্যা শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা ও তিন পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেলের জনক-জননী। ১৯৩৯ সাল : অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক এবং হোস
“কেমন করে দেকবো তোমায়-তুমি কোথায়?”
“বিল্ডিং তৈরিতে রড,সিমেন্ট,বালু ও ইটের হিসাব অাপনি যে ভাবে পাবেন”
কারেন্টনিউজ ডটকমডটবিডি: ছোট্ট সুন্দর স্বপ্নের বাড়ি তৈরির রড সিমেন্ট ইট বালির হিসেব জেনে নিন, শেয়ার করে সংগ্রহে রাখুন জেনে নিন মনের মতো ছোট্ট সুন্দর বাড়ি তৈরিতে রড সিমেন্ট আর ইটের যাবতীয় হিসাব নিকাশ ১০” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে। ০৫” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে। গাথুনী এব প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়। নিচের ছলিং এ প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে।পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়। ০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়।সিএফটি অর্থাৎ ঘনফুট। এসএফটি অর্থাৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে।কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়। ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়।* ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ওজন ১৯২০ কেজি। * ১ ব্যাগ সিমেন্টে পানি লাগে ২১ লিটার। * ১০০ এস,এফ,টি প্লাষ্টারে ১:৪ অনুপাতে সিমেন্ট লাগে ২ ব্যাগ। * গাথুনীর প্লাষ্টারে ১:৫ অনুপাতে সিমেন্ট দিতে হয়। সিলিং প্লাষ্টারে ১:৫ অনুপাতে সিমেন্ট