মনের হদিস কেই বা জানে মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী
পোস্টগুলি
“নির্জনতার মাঝেই আমি নিজেকেই খুঁজে পাই”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
নির্জনতার মাঝেই আমি নিজেকেই খুঁজে পাই.. রাত্রি যখন নিঝুম হয় নিস্তব্ধ হয় পৃথিবী, ঘুমিয়ে পড়েছে সকল কিছু নিশ্চুপ রয়েছে সবই। মাঝে মাঝে নিস্তব্ধতা ভাঙ্গে ঝিঁ ঝিঁ পোকার ডাকে, বাঁকা চাঁক উঁকি মারে মেঘের ভেলার ফাঁকে। বনের মধ্যে চলছে যখন আলো আঁধারির খেলা, আকাশজুড়ে বসেছে তখন সহস্র তারার মেলা। রূপালী জোছনা প্লাবিত করেছে সুপ্ত এই প্রকৃতিকে, তারার আলো সাজিয়ে দিয়েছে রাতের নিস্তব্ধতাকে। এরই সাথে যুক্ত হয়েছে ক্ষুদ্র জোনাকীর আলো, কে বলবে আঁধারের রূপ লাগে বড় কালো? নিশাচর পশুরা বেরিয়ে পড়েছে খাবারের সন্ধানে, নদীর পানি ফুলে উঠেছে জোয়ারের প্লাবনে। বাতাস যখন বয়ে চলে বনের ভিতর দিয়ে, বনের বৃক্ষ শামিল হয় মর্মর ধ্বনি দিয়ে। এরই মাঝে একাকী আমি উদ্দেশ্যহীন হেঁটে যাই, নির্জনতার মাঝেই আমি নিজেকেই খুঁজে পাই।
“তোমার সব অনুভুতিতে যা কভু হবেনা অবসন্ন”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
তোমার সব অনুভুতিতে যা কভু হবেনা অবসন্ন তোমায় যেদিন প্রথম দেখলাম, উপলব্ধি করতে পারিনি ভালবাসা আসলে কি! কিন্তু এখন বুঝতে পেরেছি আমার জীবনে তোমার অবস্থান কতখানি! মুখে বলেছি না জানি কতবার তোমায় ভালবাসি- কিন্তু যখন অতিক্রান্ত হয়ে গিয়েছে কিছুটা সময়, উপলব্ধি করতে পেরেছি আসলে কতটা ভালবাসি তোমায়! আমার প্রতিটি হৃৎস্পন্দনে মিশে আছো তুমি আমার প্রতিটি বিশ্বাসে মিশে আছো তুমি আমার সকল অনুভুতিতে মিশে আছো তুমি তুমি তুমি তুমি কেবলই তুমি! জানি না কি মায়ায় জড়ালে আমায়, আমার অনুভবে আচ্ছন্ন হয়ে আছি আমি! প্রত্যেক নিশ্বাসে শুধু তোমাকেই খুঁজছি আমি। আমার জীবনে মিশে আছে কিছু ব্যথা আর কিছু পাওয়া না পাওয়ার কথা! সব কিছু ছাড়িয়ে আমি তোমাকে পেয়েছি! তোমাকে পেয়ে যেন আমি ফিরে পেয়েছি আমারই সকল অনুভুতি- এতদিন শুধু তোমারই প্রতিক্ষায় দিয়েছিলাম যার আত্মাহুতি! তোমাকে সপে দিয়েছি আমার মন প্রাণ, এতদিনে পেয়েছে আমার ভালবাসা পরিত্রাণ! আজকে আমি ভুলতে পেরেছি আমার সকল দুখ, তোমার মাঝে আমি খুঁজে নিয়েছি সর্বনাশা সুখ! তুমি কি উপলব্ধি করে দেখেছো কখনও তোমাকে নিয়েই আমার সকল অনুভুতি, আর তোমাকে ঘিরে বুনি কল্পনার
“অনন্ত প্রেম”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
অনন্ত প্রেম তোমারেই যেন ভালোবাসিয়াছি শত রূপে শত বার জনমে জনমে, যুগে যুগে অনিবার। চিরকাল ধরে মুগ্ধ হৃদয় গাঁথিয়াছে গীতহার, কত রূপ ধরে পরেছ গলায়, নিয়েছ সে উপহার জনমে জনমে, যুগে যুগে অনিবার। যত শুনি সেই অতীত কাহিনী, প্রাচীন প্রেমের ব্যথা, অতি পুরাতন বিরহমিলনকথা, অসীম অতীতে চাহিতে চাহিতে দেখা দেয় অবশেষে কালের তিমিররজনী ভেদিয়া তোমারি মুরতি এসে, চিরস্মৃতিময়ী ধ্রুবতারকার বেশে। আমরা দুজনে ভাসিয়া এসেছি যুগল প্রেমের স্রোতে অনাদিকালের হৃদয়-উৎস হতে। আমরা দুজনে করিয়াছি খেলা কোটি প্রেমিকের মাঝে বিরহবিধুর নয়নসলিলে, মিলনমধুর লাজে— পুরাতন প্রেম নিত্যনূতন সাজে। আজি সেই চিরদিবসের প্রেম অবসান লভিয়াছে রাশি রাশি হয়ে তোমার পায়ের কাছে।
“ভূলে”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
ভুলে কে আমারে যেন এনেছে ডাকিয়া, এসেছি ভুলে। তবু একবার চাও মুখপানে নয়ন তুলে। দেখি, ও নয়নে নিমেষের তরে সেদিনের ছায়া পড়ে কি না পড়ে, সজল আবেগে আঁখিপাতা দুটি পড়ে কি ঢুলে। ক্ষণেকের তরে ভুল ভাঙায়ো না, এসেছি ভুলে। বেল-কুঁড়ি দুটি করে ফুটি-ফুটি অধর খোলা। মনে পড়ে গেল সেকালের সেই কুসুম তোলা। সেই শুকতারা সেই চোখে চায়, বাতাস কাহারে খুঁজিয়া বেড়ায়, উষা না ফুটিতে হাসি ফুটে তার গগনমূলে। সেদিন যে গেছে ভুলে গেছি, তাই এসেছি ভুলে। ব্যথা দিয়ে কবে কথা কয়েছিলে পড়ে না মনে, দূরে থেকে কবে ফিরে গিয়েছিলে নাই স্মরণে। শুধু মনে পড়ে হাসিমুখখানি, লাজে বাধো-বাধো সোহাগের বাণী, মনে পড়ে সেই হৃদয়-উছাস নয়ন-কূলে।
“অনর্থ”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
কেনো তবু দূরে থাকো? নিজেরে লুকিয়ে রাখো, অনর্থ অজুহাতে সলাজ বদনে যাও চলে? ঠোট চেপে বাঁধো কথা, বাঁধা যায় আঁখিপাতা? মনের অতল প্রেম ঢেকে রাখা যায় কোনো ছলে? *** হাজার চাতুরী করে, ফুল কি থামাতে পারে ঘ্রাণের জোয়ার তার? ভ্রমর তা ঠিক নেয় খোঁজে। প্রেয়সী রূপের শিখা পুড়িছে কল্পপাখা, কলমের নিব তাই প্রাণ বলে প্রেমগান বুঝে। *** ঠিক ভুল বুঝিনাকো, বুঝি যদি পাশে থাকো চোখ বুঝে সয়ে যাবো ত্রিভুবন জ্বলে হোক ছাই। আর কতো বৃথা চেয়ে দেবে ক্ষণ অপচয়ে? পরীক্ষা নিলে নাও প্রেমে মোর কোন খাঁদ নাই।
“অনর্থ”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
কেনো তবু দূরে থাকো? নিজেরে লুকিয়ে রাখো, অনর্থ অজুহাতে সলাজ বদনে যাও চলে? ঠোট চেপে বাঁধো কথা, বাঁধা যায় আঁখিপাতা? মনের অতল প্রেম ঢেকে রাখা যায় কোনো ছলে? *** হাজার চাতুরী করে, ফুল কি থামাতে পারে ঘ্রাণের জোয়ার তার? ভ্রমর তা ঠিক নেয় খোঁজে। প্রেয়সী রূপের শিখা পুড়িছে কল্পপাখা, কলমের নিব তাই প্রাণ বলে প্রেমগান বুঝে। *** ঠিক ভুল বুঝিনাকো, বুঝি যদি পাশে থাকো চোখ বুঝে সয়ে যাবো ত্রিভুবন জ্বলে হোক ছাই। আর কতো বৃথা চেয়ে দেবে ক্ষণ অপচয়ে? পরীক্ষা নিলে নাও প্রেমে মোর কোন খাঁদ নাই।
এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি
" বিরহের বাণী "
" বিরহের বাণী " “দুঃখের মাঝেও একটা সুখের অনুভূতি থাকে, তা হয়তোবা সুখে থেকে কেউ কল্পনাও করতে পারবেনা। কারণ মানুষ দুঃখে থেকে সুখকে উপলদ্ধি করতে পারলেও সুখে থেকে কিন্তু কেউ দূঃখকে সেভাবে উপলদ্ধি করতে পারেনা। আর মানুষ যখন কষ্টের মাঝে সুখকে কল্পনা করে তখন তার মনে যে অনুভূতির সৃষ্টি হয় তা কখনও কখনও সুখের চেয়েও ___ “হয়তোবা মাঝে মাঝে কিছু ভুল করে বসি তাই বলে এই নয় যে আমি পচে গেছি আমি যেমন ছিলাম তেমনি আছি শুধু সময়ের সাথে বদলে গেছ তুমি”। ___ “পৃথিবীতে কঠিন বাস্তবের মধ্যে একটি বাস্তব হলোঃ মানুষ যখন সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে এসে পৌছায় আর তখনই তার প্রিয় মানুষটি হারিয়ে যায়”। ___ “কষ্ট কখনও কাউকে কষ্ট দেয় না সুখ ই মানুষকে কষ্ট দেয়। তাই সুখের পিছনে ঘুরে সময় নষ্ট করা মানে দুঃখকে আমন্ত্রণ জানানো ছাড়া আর কিছু নয়”। ___ “পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় কষ্ট হলো এক তরফা ভালবাসা। আর তারচেয়ে বড় কষ্ট হলো আপনি তাকে ভালবাসতেন সে জানত, এখনও ভালবাসেন কিন্তু সে জানে না”। ___ “কাউকে মন থেকে ভালবাসলে আপনিও তার কাছ থেকে আপনার মত ভালবাসা আশা করবেন, আর
“একাকী পথ চলা”
“কেমন করে দেকবো তোমায়-তুমি কোথায়?”
“শুধু তোমার-- ডাগর চোখের জন্য”
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত "
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত " http://nirrjon.blogspot.com ১৯২০ সাল : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফরিদপুর জেলার তৎকলীন গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গীপাড়াব গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ জন্ম জন্মগ্রহণ করেন। শেখ লুৎফর রহমান ও মোসাম্মাৎ সায়রা বেগমের চার কন্যা ও দুই পুত্রের মধ্যে তৃতীয় সন্তান মুজিব। বাবা-মা ডাকতেন খোকা বলে। খোকার শৈশবকাল কাটে টুঙ্গীপাড়ায়। ১৯২৭ সাল : ৭ বছর বয়সে গিমাডাঙ্গা প্রাইমারী স্কুলে ভর্তি হন। ৯ বছর বয়সে গোপালগঞ্জ পাবলিক স্কুলে তৃতীয় শ্রেণীতে ভর্তি হন। ১৯৩৪ সাল : ১৪ বছর বয়সে বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত হলে তাঁর একটি চোখ কলকাতায় অপারেশন করা হয় এবং চক্ষু রোগের কারণে তাঁর লেখাপড়ায় সাময়িক বিরতি ঘটে। ১৯৩৮ সাল : ১৮ বছর বয়সে বঙ্গবন্ধুর ও বেগম ফজিলাতুন্নেসার আনুষ্ঠানিক বিয়ে সম্পন্ন হয়। শেখ মুজিবুর রহমান ও বেগম ফজিলাতুন্নেসা দুই কন্যা শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা ও তিন পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেলের জনক-জননী। ১৯৩৯ সাল : অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক এবং হোস