পোস্টগুলি

ছবি
  মনের হদিস কেই বা জানে   মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী

“নির্জনতার মাঝেই আমি নিজেকেই খুঁজে পাই”

ছবি
নির্জনতার মাঝেই আমি নিজেকেই খুঁজে পাই.. রাত্রি যখন নিঝুম হয় নিস্তব্ধ হয় পৃথিবী, ঘুমিয়ে পড়েছে সকল কিছু নিশ্চুপ রয়েছে সবই। মাঝে মাঝে নিস্তব্ধতা ভাঙ্গে ঝিঁ ঝিঁ পোকার ডাকে, বাঁকা চাঁক উঁকি মারে মেঘের ভেলার ফাঁকে। বনের মধ্যে চলছে যখন আলো আঁধারির খেলা, আকাশজুড়ে বসেছে তখন সহস্র তারার মেলা। রূপালী জোছনা প্লাবিত করেছে সুপ্ত এই প্রকৃতিকে, তারার আলো সাজিয়ে দিয়েছে রাতের নিস্তব্ধতাকে। এরই সাথে যুক্ত হয়েছে ক্ষুদ্র জোনাকীর আলো, কে বলবে আঁধারের রূপ লাগে বড় কালো? নিশাচর পশুরা বেরিয়ে পড়েছে খাবারের সন্ধানে, নদীর পানি ফুলে উঠেছে জোয়ারের প্লাবনে। বাতাস যখন বয়ে চলে বনের ভিতর দিয়ে, বনের বৃক্ষ শামিল হয় মর্মর ধ্বনি দিয়ে। এরই মাঝে একাকী আমি উদ্দেশ্যহীন হেঁটে যাই, নির্জনতার মাঝেই আমি নিজেকেই খুঁজে পাই।

“তোমার সব অনুভুতিতে যা কভু হবেনা অবসন্ন”

ছবি
তোমার সব অনুভুতিতে যা কভু হবেনা অবসন্ন তোমায় যেদিন প্রথম দেখলাম, উপলব্ধি করতে পারিনি ভালবাসা আসলে কি! কিন্তু এখন বুঝতে পেরেছি আমার জীবনে তোমার অবস্থান কতখানি! মুখে বলেছি না জানি কতবার তোমায় ভালবাসি- কিন্তু যখন অতিক্রান্ত হয়ে গিয়েছে কিছুটা সময়, উপলব্ধি করতে পেরেছি আসলে কতটা ভালবাসি তোমায়! আমার প্রতিটি হৃৎস্পন্দনে মিশে আছো তুমি আমার প্রতিটি বিশ্বাসে মিশে আছো তুমি আমার সকল অনুভুতিতে মিশে আছো তুমি তুমি তুমি তুমি কেবলই তুমি! জানি না কি মায়ায় জড়ালে আমায়, আমার অনুভবে আচ্ছন্ন হয়ে আছি আমি! প্রত্যেক নিশ্বাসে শুধু তোমাকেই খুঁজছি আমি। আমার জীবনে মিশে আছে কিছু ব্যথা আর কিছু পাওয়া না পাওয়ার কথা! সব কিছু ছাড়িয়ে আমি তোমাকে পেয়েছি! তোমাকে পেয়ে যেন আমি ফিরে পেয়েছি আমারই সকল অনুভুতি- এতদিন শুধু তোমারই প্রতিক্ষায় দিয়েছিলাম যার আত্মাহুতি! তোমাকে সপে দিয়েছি আমার মন প্রাণ, এতদিনে পেয়েছে আমার ভালবাসা পরিত্রাণ! আজকে আমি ভুলতে পেরেছি আমার সকল দুখ, তোমার মাঝে আমি খুঁজে নিয়েছি সর্বনাশা সুখ! তুমি কি উপলব্ধি করে দেখেছো কখনও তোমাকে নিয়েই আমার সকল অনুভুতি, আর তোমাকে ঘিরে বুনি কল্পনার

“অনন্ত প্রেম”

ছবি
অনন্ত প্রেম তোমারেই যেন ভালোবাসিয়াছি                শত রূপে শত বার জনমে জনমে, যুগে যুগে অনিবার।        চিরকাল ধরে মুগ্ধ হৃদয়                গাঁথিয়াছে গীতহার,        কত রূপ ধরে পরেছ গলায়,                নিয়েছ সে উপহার জনমে জনমে, যুগে যুগে অনিবার। যত শুনি সেই অতীত কাহিনী,                প্রাচীন প্রেমের ব্যথা,        অতি পুরাতন বিরহমিলনকথা, অসীম অতীতে চাহিতে চাহিতে                দেখা দেয় অবশেষে        কালের তিমিররজনী ভেদিয়া                তোমারি মুরতি এসে, চিরস্মৃতিময়ী ধ্রুবতারকার বেশে।        আমরা দুজনে ভাসিয়া এসেছি                যুগল প্রেমের স্রোতে অনাদিকালের হৃদয়-উৎস হতে।        আমরা দুজনে করিয়াছি খেলা                কোটি প্রেমিকের মাঝে        বিরহবিধুর নয়নসলিলে,                মিলনমধুর লাজে— পুরাতন প্রেম নিত্যনূতন সাজে।        আজি সেই চিরদিবসের প্রেম                অবসান লভিয়াছে রাশি রাশি হয়ে তোমার পায়ের কাছে।

“ভূলে”

ছবি
ভুলে কে আমারে যেন এনেছে ডাকিয়া,              এসেছি ভুলে। তবু একবার চাও মুখপানে                নয়ন তুলে। দেখি, ও নয়নে নিমেষের তরে সেদিনের ছায়া পড়ে কি না পড়ে, সজল আবেগে আঁখিপাতা দুটি                পড়ে কি ঢুলে। ক্ষণেকের তরে ভুল ভাঙায়ো না,                এসেছি ভুলে। বেল-কুঁড়ি দুটি করে ফুটি-ফুটি                  অধর খোলা। মনে পড়ে গেল সেকালের সেই                  কুসুম তোলা। সেই শুকতারা সেই চোখে চায়, বাতাস কাহারে খুঁজিয়া বেড়ায়, উষা না ফুটিতে হাসি ফুটে তার                গগনমূলে। সেদিন যে গেছে ভুলে গেছি, তাই                এসেছি ভুলে। ব্যথা দিয়ে কবে কথা কয়েছিলে                  পড়ে না মনে, দূরে থেকে কবে ফিরে গিয়েছিলে                    নাই স্মরণে। শুধু মনে পড়ে হাসিমুখখানি, লাজে বাধো-বাধো সোহাগের বাণী, মনে পড়ে সেই হৃদয়-উছাস                  নয়ন-কূলে।

“অনর্থ”

কেনো তবু দূরে থাকো? নিজেরে লুকিয়ে রাখো, অনর্থ অজুহাতে সলাজ বদনে যাও চলে? ঠোট চেপে বাঁধো কথা, বাঁধা যায় আঁখিপাতা? মনের অতল প্রেম ঢেকে রাখা যায় কোনো ছলে? *** হাজার চাতুরী করে, ফুল কি থামাতে পারে ঘ্রাণের জোয়ার তার? ভ্রমর তা ঠিক নেয় খোঁজে। প্রেয়সী রূপের শিখা পুড়িছে কল্পপাখা, কলমের নিব তাই প্রাণ বলে প্রেমগান বুঝে। *** ঠিক ভুল বুঝিনাকো, বুঝি যদি পাশে থাকো চোখ বুঝে সয়ে যাবো ত্রিভুবন জ্বলে হোক ছাই। আর কতো বৃথা চেয়ে দেবে ক্ষণ অপচয়ে? পরীক্ষা নিলে নাও প্রেমে মোর কোন খাঁদ নাই।

“অনর্থ”

ছবি
কেনো তবু দূরে থাকো? নিজেরে লুকিয়ে রাখো, অনর্থ অজুহাতে সলাজ বদনে যাও চলে? ঠোট চেপে বাঁধো কথা, বাঁধা যায় আঁখিপাতা? মনের অতল প্রেম ঢেকে রাখা যায় কোনো ছলে? *** হাজার চাতুরী করে, ফুল কি থামাতে পারে ঘ্রাণের জোয়ার তার? ভ্রমর তা ঠিক নেয় খোঁজে। প্রেয়সী রূপের শিখা পুড়িছে কল্পপাখা, কলমের নিব তাই প্রাণ বলে প্রেমগান বুঝে। *** ঠিক ভুল বুঝিনাকো, বুঝি যদি পাশে থাকো চোখ বুঝে সয়ে যাবো ত্রিভুবন জ্বলে হোক ছাই। আর কতো বৃথা চেয়ে দেবে ক্ষণ অপচয়ে? পরীক্ষা নিলে নাও প্রেমে মোর কোন খাঁদ নাই।

“চাওয়া-পাওয়া”

ছবি
“চাওয়া-পাওয়া” কিছু কিছু জীবন আছে যেখানে ভালবাসা আসেনা কিছু কিছু জীবন আছে যেখানে ভালবাসা এসেও থাকেনা কিছু কিছু প্রেমিকা আছে 

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

" বিরহের বাণী "

“কেমন করে দেকবো তোমায়-তুমি কোথায়?”

“শুধু তোমার-- ডাগর চোখের জন্য”

" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত "