মনের হদিস কেই বা জানে মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী
পোস্টগুলি
“ এ সরকারের অামলেই সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয় করন ”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
“ এ সরকারের অামলেই সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয় করন ” জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ বলেছেন, এ সরকারের আমলেই সব বেসরকারি মাদ্রাসা, স্কুল ও কলেজ শিক্ষকদের জাতীয়করণ করা হবে। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষকদের জাতীয়করণ করেছেন। তাঁর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অবশ্যই ২০১৪-২০১৯ সালের মধ্যে সব শিক্ষককে জাতীয়করণ করবেন। বিএনপি ও জামায়াতকে উদ্দেশ করে বলেন, তাদের আমলে শুধু লুটপাট হয়েছে। ইতিহাস বিকৃত করে দেশের মেধা ধ্বংস করেছে। পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলা পরিষদ চত্বরে শিক্ষার মানোন্নয়ন নিয়ে মতবিনিময় সভায় সোমবার সন্ধ্যায় তিনি এ কথা বলেন। বাউফলের ইউএনও এবিএম সাদিকুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন, উপজেলা চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মজিবুর রহমান, পটুয়াখালী শিক্ষা অফিসার আতাউর রহমান, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার রুহুল আমিন খান প্রমুখ।
“ অটো প্রমোশন পাবেন সবাই ”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
“অটো প্রমোশন পাবেন সবাই” সিলেকশন গ্রেড ও টাইম স্কেল থাকছে না, এটা চূড়ান্ত করে দিয়েছে বেতনবৈষম্য দূরীকরণ সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। কারো জন্য স্বতন্ত্র কোনো বেতন কাঠামোও হবে না। তবে সিলেকশন গ্রেড ও টাইম স্কেলের বিকল্প হিসেবে ‘অটোমেটিক প্রমোশন’ বা স্বয়ংক্রিয় পদোন্নতি প্রথা চালু করা হচ্ছে। এ ব্যবস্থায় একই গ্রেডে কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারী ১০ বছর চাকরি করলে পরের বছর স্বয়ংক্রিয়ভাবে তিনি পদোন্নতি পেয়ে উচ্চতর গ্রেডে উন্নীত হবেন। এভাবে প্রথম পদোন্নতি পেয়ে ওপরের গ্রেডে যাওয়ার ছয় বছর পর তিনি আবারও আরেক গ্রেড ওপরে উঠবেন। সব স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সমান সুযোগের এটিই সর্বোত্তম পন্থা বলে জানিয়েছেন মন্ত্রিসভা কমিটির প্রধান অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। গতকাল রবিবার সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব শফিউল আলম, অর্থসচিব মাহবুব আহমেদ ও শিক্ষাসচিব নজরুল ইসলাম খান উপস্থিত ছিলেন। টাইম স্কেল ও সিলেকশ
“ বেসরকারী স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসায় নিয়োগে সর্বচ্চো বয়স নির্ধারন ”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
"দিনাজপুরে সরকারি কৌঁসুলির হাজতবাস"
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
"দিনাজপুরে সরকারি কৌঁসুলির হাজতবাস" খানসামা ডিগ্রি কলেজ জাতীয়করণের দাবিতে আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে পুলিশের দায়ের করা দুটি মামলার আসামি হিসেবে দিনাজপুরে সরকারি কৌঁসুলি মীর ইউসুফ আলী জামিন নিতে গিয়ে চার ঘণ্টা হাজতবাস করেন। পরে জেলা ও দায়রা জজ আদালতে তাঁর জামিন হয়। খানসামা ডিগ্রি কলেজ জাতীয়করণের দাবিতে ৮ জানুয়ারি কলেজ জাতীয়করণ বাস্তবায়ন কমিটির ডাকে হরতাল চলাকালে পুলিশের সঙ্গে জনতার সংঘর্ষ হয়। ওই ঘটনায় খানসামা থানার এসআই দুলাল উদ্দিন বিশেষ ক্ষমতা আইনে ৪১ জনের নাম দিয়ে ও অজ্ঞাতনামা আরও ৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। খানসামা উপজেলার সহজপুর গ্রামের বাসিন্দা সরকারি কৌঁসুলি (জিপি) মীর ইউসুফ আলী মামলার ৯ নম্বর আসামি। একই ঘটনায় এসআই তাহেদুল ইসলাম জ্বালাও-পোড়াও আইনে ৩৭ জনের নাম দিয়ে ও অজ্ঞাতনামা ৬০০ ব্যক্তিকে আসামি করে আরেকটি মামলা করেন। এই মামলায় মীর ইউসুফ আলী ৩ নম্বর আসামি। আদালত সূত্রে জানা যায়, মীর ইউসুফ আলী গত বুধবার বেলা ১১টায় দিনাজপুরের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম আমলি আদালত-২-এ হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে বিচারক আবেদন নাকচ করে তাঁকে জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দেন। এ
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযোগও তদন্ত করতে চায় মানবাধিকার কমিশন
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযোগও তদন্ত করতে চায় মানবাধিকার কমিশন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ তদন্ত করার অধিকার চায় জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। এ জন্য বিদ্যমান আইনটি সংশোধনের জন্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছে কমিশন। আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে বৈঠকে কমিশনের এই তৎপরতার কথা তুলে ধরেন কমিশনের চেয়ারম্যান কাজী রিয়াজুল হক। কাজী রিয়াজুল হক প্রথম আলোকে বলেন, বিদ্যমান আইনে সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ তদন্তের ক্ষমতা আছে মানবাধিকার কমিশনের। তবে কমিশন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্ত করতে চাইলে সরকারের কাছে প্রতিবেদন চাইতে হয়। মানবাধিকার কমিশন আইনের ১৮ ধারায় এ ধরনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এভাবে প্রতিবেদন পেতে গিয়ে সময়ক্ষেপণ হয়। তাই এ আইনটি সংশোধনের জন্য এখন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে। যাতে কমিশন এসব বাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধে থাকা অভিযোগ তদন্ত করতে পারে। কাজী রিয়াজুল হক বলেন, অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে আইনের এ বিষয়টি ছাড়া কমিশনের জনবল এবং কার্যালয়-সংক্রান্ত নানা বিষয় নিয়ে কথা হয়েছে। অর্
" মাতাল "
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
" মাতাল " ওরে মাতাল , দুয়ার ভেঙেদিয়ে পথেই যদি করিস মাতামাতি , থলিঝুলি উজাড় করে ফেলে যা আছে তোর ফুরাস রাতারাতি , অশ্লেষাতে যাত্রা করে শুরু পাঁজিপুঁথি করিস পরিহাস , অকারণে অকাজ লয়ে ঘাড়ে অসময়ে অপথ দিয়ে যাস , হালের দড়ি নিজের হাতে কেটে পালের ‘পরে লাগাস ঝোড়ো হাওয়া , আমিও ভাই , তোদের ব্রত লব মাতাল হয়ে পাতাল - পানে ধাওয়া । পাড়ার যত জ্ঞানীগুণীর সাথে নষ্ট হল দিনের পর দিন— অনেক শিখে পক্ব হল মাথা অনেক দেখে দৃষ্টি হল ক্ষীণ , কত কালের কত মন্দ ভালো বসে বসে কেবল জমা করি , ফেলাছড়া - ভাঙাছেঁড়ার বোঝা বুকের মাঝে উঠছে ভরি ভরি , গুঁড়িয়ে সে - সব উড়িয়ে ফেলে দিক দিক্ - বিদিকে তোদের ঝোড়ো হাওয়া । বুঝেছি ভাই , সুখের মধ্যে সুখ মাতাল হয়ে পাতাল - পানে ধাওয়া । হ
" সান্তনা "
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
" সান্তনা " যে বোবা দুঃখের ভার ওরে দুঃখী , বহিতেছ , তার কোনো নেই প্রতিকার । সহায় কোথাও নাই , ব্যর্থ প্রার্থনায় চিত্তদৈন্য শুধু বেড়ে যায় । ওরে বোবা মাটি , বক্ষ তোর যায় না তো ফাটি বহিয়া বিশ্বের বোঝা দুঃখবেদনার বক্ষে আপনার বহু যুগ ধরে । বোবা গাছ ওরে , সহজে বহিস শিরে বৈশাখের নির্দয় দাহন — তুই সর্বসহিষ্ণু বাহন শ্রাবণের বিশ্বব্যাপী প্লাবনের । তাই মনে ভাবি , যাবে নাবি সর্ব দুঃখ সন্তাপ নিঃশেষে উদার মাটির বক্ষোদেশে , গভীর শীতল যার স্তব্ধ অন্ধকা
এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি
" বিরহের বাণী "
" বিরহের বাণী " “দুঃখের মাঝেও একটা সুখের অনুভূতি থাকে, তা হয়তোবা সুখে থেকে কেউ কল্পনাও করতে পারবেনা। কারণ মানুষ দুঃখে থেকে সুখকে উপলদ্ধি করতে পারলেও সুখে থেকে কিন্তু কেউ দূঃখকে সেভাবে উপলদ্ধি করতে পারেনা। আর মানুষ যখন কষ্টের মাঝে সুখকে কল্পনা করে তখন তার মনে যে অনুভূতির সৃষ্টি হয় তা কখনও কখনও সুখের চেয়েও ___ “হয়তোবা মাঝে মাঝে কিছু ভুল করে বসি তাই বলে এই নয় যে আমি পচে গেছি আমি যেমন ছিলাম তেমনি আছি শুধু সময়ের সাথে বদলে গেছ তুমি”। ___ “পৃথিবীতে কঠিন বাস্তবের মধ্যে একটি বাস্তব হলোঃ মানুষ যখন সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে এসে পৌছায় আর তখনই তার প্রিয় মানুষটি হারিয়ে যায়”। ___ “কষ্ট কখনও কাউকে কষ্ট দেয় না সুখ ই মানুষকে কষ্ট দেয়। তাই সুখের পিছনে ঘুরে সময় নষ্ট করা মানে দুঃখকে আমন্ত্রণ জানানো ছাড়া আর কিছু নয়”। ___ “পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় কষ্ট হলো এক তরফা ভালবাসা। আর তারচেয়ে বড় কষ্ট হলো আপনি তাকে ভালবাসতেন সে জানত, এখনও ভালবাসেন কিন্তু সে জানে না”। ___ “কাউকে মন থেকে ভালবাসলে আপনিও তার কাছ থেকে আপনার মত ভালবাসা আশা করবেন, আর
জে এস সি / ৮ম শ্রেনির গনিত সমস্ত বই এর সমাধান
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত "
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত " http://nirrjon.blogspot.com ১৯২০ সাল : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফরিদপুর জেলার তৎকলীন গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গীপাড়াব গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ জন্ম জন্মগ্রহণ করেন। শেখ লুৎফর রহমান ও মোসাম্মাৎ সায়রা বেগমের চার কন্যা ও দুই পুত্রের মধ্যে তৃতীয় সন্তান মুজিব। বাবা-মা ডাকতেন খোকা বলে। খোকার শৈশবকাল কাটে টুঙ্গীপাড়ায়। ১৯২৭ সাল : ৭ বছর বয়সে গিমাডাঙ্গা প্রাইমারী স্কুলে ভর্তি হন। ৯ বছর বয়সে গোপালগঞ্জ পাবলিক স্কুলে তৃতীয় শ্রেণীতে ভর্তি হন। ১৯৩৪ সাল : ১৪ বছর বয়সে বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত হলে তাঁর একটি চোখ কলকাতায় অপারেশন করা হয় এবং চক্ষু রোগের কারণে তাঁর লেখাপড়ায় সাময়িক বিরতি ঘটে। ১৯৩৮ সাল : ১৮ বছর বয়সে বঙ্গবন্ধুর ও বেগম ফজিলাতুন্নেসার আনুষ্ঠানিক বিয়ে সম্পন্ন হয়। শেখ মুজিবুর রহমান ও বেগম ফজিলাতুন্নেসা দুই কন্যা শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা ও তিন পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেলের জনক-জননী। ১৯৩৯ সাল : অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক এবং হোস
“ প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে বিভিন্ন দার্শনিক কে কি বলেছেন চলুন দেখে নেয়”
‘প্রেমের পরশে প্রত্যেকেই কবি হয়ে ওঠে।’ প্লেটো ‘প্রেমে পড়লে বোকা বুদ্ধিমান হয়ে ওঠে, বুদ্ধিমান বোকা হয়ে যায়।’ স্পুট হাসসুন ‘ভালোবাসা পাওয়ার চাইতে ভালোবাসা দেওয়াতেই বেশি আনন্দ।’ জর্জ চ্যাপম্যান ‘ভালোবাসতে শেখ, ভালোবাসা দিতে শেখ তাহলে তোমার জীবনে ভালোবাসার অভাব হবে না।’ টমাস ফুলার ‘কোনো কিছুকে ভালোবাসা হলো সেটি বেঁচে থাক তা চাওয়া।’ কনফুসিয়াস ‘যখন আপনি কাউকে ভালোবাসেন তখন আপনার জমিয়ে রাখা সব ইচ্ছেগুলো বেরিয়ে আসতে থাকে।’ এলিজাবেথ বাওয়েন ‘বন্ধুত্ব অনেক সময় ভালোবাসায় পর্যবসিত হয়, কিন্তু বন্ধুত্বের মধ্যে কখনও ভালোবাসা থাকে না’ চার্লস কনটন ‘ভালোবাসা যখন অবদমিত হয়, তার জায়গা দখল করে ঘৃণা।’ হ্যাভনক এলিস ‘যে ভালোবাসা পেল না, যে কাউকে ভালোবাসতে পারল না, সংসারে তার মতো হতভাগা কেউ নেই।’ কিটস্ ‘ছেলেরা ভালোবাসার অভিনয় করতে করতে যে কখন সত্যি সত্যি ভালোবেসে ফেলে তারা তা নিজেও জানে না। মেয়েরা সত্যিকার ভালোবাসতে বাসতে যে কখন অভিনয় শুরু করে তারা তা নিজেও জানে না।’ সমরেশ মজুমদার ‘প্রেমের আনন্দ থাকে স্বল্পক্ষণ কিন্তু বেদনা থাকে সারাটি জীবন।’ রবীন্