মনের হদিস কেই বা জানে মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী
পোস্টগুলি
“জাতীয় শোক দিবস”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
“জাতীয় শোক দিবস” আজ রক্তঝরা ১৫ আগস্ট - http://nirrjon.blogspot.com কেঁদেছিল আকাশ, ফুঁপিয়ে ছিল বাতাস। বৃষ্টিতে নয়, ঝড়ে নয়- এ অনুভূতি ছিল শোকের। পিতা হারানোর শোক। প্রকৃতি কেঁদেছিল; কারণ মানুষ কাঁদতে পারেনি। ঘাতকের উদ্ধত সঙ্গিন তাদের কাঁদতে দেয়নি। কিন্তু ভয়ার্ত বাংলার প্রতিটি ঘর থেকে এসেছিল চাপা দীর্ঘশ্বাস। কী নিষ্ঠুর, কী ভয়াল, কী ভয়ঙ্কর- সেই রাত। ভুলতে চায়নি, ভুলতে পারবে না। স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে অশ্রুভেজা, কলঙ্কময় রাতের কথা। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট রাতের কথা। যে রাতে স্ত্রী-সন্তানসহ সপরিবারে নিহত হয়েছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বছর ঘুরে রক্তের কালিতে লেখা সে দিন-রাত আবার ফিরে এসেছে। কবি শামসুর রাহমানের সঙ্গে উচ্চারিত করি_ 'ধন্য সেই পুরুষ, যার নামের উপর রৌদ্র ঝরে/চিরকাল গান হয়ে/নেমে আসে শ্রাবণের বৃষ্টিধারা/যার নামের উপর কখনো ধুলো জমতে দেয় না হাওয়া/ধন্য সেই পুরুষ যার নামের উপর ঝরে/মুক্তিযোদ্ধাদের জয়ধ্বনি।' ১৯৭৫ সালের এদিন স্ত্রী বেগম শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, পুত্র- শেখ কাম
“দিনাজপুর অাসন নং ৬”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
দিনাজপুর : - অাসন নং ৬ -----------------------তথা বিরামপুর,যোড়াঘাট,নবাবগঞ্জ,হাকিমপুর এই চারটি থানা মিলিয়ে দিনাজপুর ৬ নং অাসন গঠিত । এই শোকের মাসে চার থানার- অাওয়ামলীগের তৃণমূল থেকে শুরু করে সকল নেতা/কর্মী/শুভাকাঙ্খী সকলকে জানাই অামার প্রানঢালা শুভেচ্ছা ও সালাম । অামরা প্রতি ধাপে-ধাপে ধোকা খাচ্ছি প্রতিনিধী নির্ধারনে । অামরা ত্যাগী নেতা নির্ধারনে বার-বার ভূল করছি, দেখেন কোন নেতা সৈরাচার সরকার পতনের জন্য কয়েক বার জেল খেটেছে । সে সময় অনেক নেতাকে মেরেও ফেলা হয়েছিল। ৯৫/৯৬ সরকার পতনের অান্দোলনে কোন নেতা মাঠে ছিল , নিতীতে যিনি অাটল । অাজ সকলে হাব্রিড নেতা হয়েছে। এ সকল হাইব্রিড নেতাকে ত্যাগ করতে হবে। এ সব হাইব্রিড নেতারা অাবার নিজেদের স্বার্থে নৌকার বিরুদ্ধে নির্বাচন করে । এরা সুযোগ সন্ধানী ,যেদিক পানি -সে দিক ছাতা। সুযোগ পেলে এরা বাংলাদেশও কেউ বিক্রি করবে! এরা অাবার স্বতন্ত্র নির্বাচন করে যখন নমিনেশন পায়না । অনেকে অাবার বসন্তের কুকিল - বসন্ত এলে এদের প্রার্দূরভাব ঘটে । বিগতো নির্বচনে তারই প্রতিফলন ! যে সব নেতা বা তার পরিবার থেকে যে কেউ নৌকার বিরুদ্ধে নির্বাচন করে বা কোন
“ শওন রাতে যদি ”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
“শাওন রাতে যদি” http://nirrjon.blogspot.com শাওন রাতে যদি স্মরণে আসে মোরে বাহিরে ঝড় বহে নয়নে বারি ঝরে।। ভুলিও স্মৃতি মম নিশিথ স্বপন সম। আঁচলের গাথা মালা ফেলিও পথ পরে বাহিরে ঝড় বহে নয়নে বারি ঝরে।। ঝরিবে পূবালী বায় গহন দূর বনে রহিবে চাহি তুমি একেলা বাতায়নে বিরহী কুহু কেকা গাহিবে নীপ শাঁখে যমুনা নদী পাড়ে শুনিবে কে যেন ডাকে। বিজলী দ্বীপ শিখা খুঁজিবে তোমায় প্রিয়া দু’হাতে ঢেকো আঁখি যদি গো জলে ভরে বাহিরে ঝড় বহে নয়নে বারি ঝরে।।
“এক ঝাঁক পাখী অার এক রাস ফুল নয়! ”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
এক ঝাঁক পাখী অার এক রাস ফুল নয়! এক ঝাঁক পাখী অার এক রাস ফুল নয়- http://nirrjon.blogspot.com নয়-তো-জীবনের হাসি-গান মেলা। এ-শুধু ফুলে তরে,ফুলের পাঁহাড় গড়ে- গড়ে তোলা স্বপ্নের ধ্যান ভেঙ্গে ফেলা। এক ঝাঁক পাখী অার এক রাস ফুল নয়- নয়-তো-জীবনের হাসি-গান মেলা। এ-শুধু ফুলে তরে,ফুলের পাঁহাড় গড়ে- গড়ে তোলা স্বপ্নের ধ্যান ভেঙ্গে ফেলা। এ-তো-নয়-সবুজ দ্বীপের মাঝে হালাকা- হাওয়ায় ভেসে বেড়ানো। এ শুধু নিজের -মনের কাছে- নিজেকে এড়ানো । এ-তো-নয়- সবুজ দ্বীপের মাঝে হালকা- হাওয়ায় ভেসে বেড়ানো। এ-শুধু নিজের মনের কাছে- নিজেকে এড়ানো। এ শুধু তুফানি বরষা রাতে-পাগলা নদীর- মতো পাড় ভাঙ্গা খেলা। এক ঝাঁক পাখী অার এক রাস ফুল নয়- নয়-তো- জীবনের হাসি-গান মেলা । এ-শুধু ফুলের তরে,ফুলের পাহাড় গড়ে- গড়ে তোলা স্বপ্নের ধ্যান ভেঙ্গে ফেলা । এ-তো- নয় সহজ হৃদয়টাকে - পদ্ম ফুলের মতো সাজানো। এ-শুধু মনের ছেড়া তারে-বে-সুর- বাজানো। এ-তো- নয় সহজ হৃদয়টাকে - পদ্ম ফুলের মতো সাজানো। এ-শুধু মনের ছেড়া তারে-বে-সুর- বাজানো। এ-শুধু নিজেকে-একেলা করে সহ্য করে- যাওয়া শত অবহেলা । এক ঝাঁক
“আমি মুখ্যু-সুখ্যু মানুষ ”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
http://nirrjo.blogspot.com “আমি মুখ্যু-সুখ্যু মানুষ ” আমি মুখ্যু-সুখ্যু মানুষ কথা, সুর ও কণ্ঠ : নচিকেতা অ্যালবাম : মুখোমুখি আমি মুখ্যু-সুখ্যু মানুষ বাবু, কিছুই জানি না। এই এদেশের রঙ তামাশা কিছুই বুঝি না। আজকে যিনি দক্ষিণেতে কালকে তিনি বামের, আজকে যিনি তেরঙ্গাতে কাল ভক্ত রামের। কে যে কখন কার পেছনে, বুঝি না কে খাঁটি, আসলে সবাই সবার পেছনেতে, সবার হাতেই কাঠি! কথায় কথায় ধর্মঘট আর সবাই ধর্মঘটি, অধার্মিকের ধর্মজ্ঞানে, স্লোগান আর স্লোগানে- গোলক ধাঁধায় ঘুরে আমার হারিয়ে গেছে ঘটি! মন্ত্রীরা সব হারামজাদা, আস্ত বদের ধাড়ি, তুড়ুক নাচে, মন্ত্রিসভা এখন বাঈজী বাড়ি। আজকে যিনি কয়লা মন্ত্রী কালকে তিনি শিক্ষা, তাই, কয়লাকালো শিক্ষা নিয়ে মানুষ করে ভিক্ষা। আর মানুষ শালাও মাথা মোটা, ভোট দিতে যায় নেচে, দেশের মানুষ তো কোন ছার, মন্ত্রী গুলো কুলাঙ্গার; ভালো দাম পেলে এরা বাপকেও দেবে বেচে!
" বিরহের বাণী "
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
" বিরহের বাণী " “দুঃখের মাঝেও একটা সুখের অনুভূতি থাকে, তা হয়তোবা সুখে থেকে কেউ কল্পনাও করতে পারবেনা। কারণ মানুষ দুঃখে থেকে সুখকে উপলদ্ধি করতে পারলেও সুখে থেকে কিন্তু কেউ দূঃখকে সেভাবে উপলদ্ধি করতে পারেনা। আর মানুষ যখন কষ্টের মাঝে সুখকে কল্পনা করে তখন তার মনে যে অনুভূতির সৃষ্টি হয় তা কখনও কখনও সুখের চেয়েও ___ “হয়তোবা মাঝে মাঝে কিছু ভুল করে বসি তাই বলে এই নয় যে আমি পচে গেছি আমি যেমন ছিলাম তেমনি আছি শুধু সময়ের সাথে বদলে গেছ তুমি”। ___ “পৃথিবীতে কঠিন বাস্তবের মধ্যে একটি বাস্তব হলোঃ মানুষ যখন সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে এসে পৌছায় আর তখনই তার প্রিয় মানুষটি হারিয়ে যায়”। ___ “কষ্ট কখনও কাউকে কষ্ট দেয় না সুখ ই মানুষকে কষ্ট দেয়। তাই সুখের পিছনে ঘুরে সময় নষ্ট করা মানে দুঃখকে আমন্ত্রণ জানানো ছাড়া আর কিছু নয়”। ___ “পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় কষ্ট হলো এক তরফা ভালবাসা। আর তারচেয়ে বড় কষ্ট হলো আপনি তাকে ভালবাসতেন সে জানত, এখনও ভালবাসেন কিন্তু সে জানে না”। ___ “কাউকে মন থেকে ভালবাসলে আপনিও তার কাছ থেকে আপনার মত ভালবাসা আশা করবেন, আর
" স্বার্থপর "
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
" স্বার্থপর " " স্বার্থপর " সব ঠিকঠাক আর কই থাকে!! প্রতিদিনই নিজেকে গুছিয়ে রাখতে কতইনা ছল ছাতুরির আশ্রয় নিতে হয়; ঘুনপোকা ঠিকই ঠের পেয়ে যায়.. অগুছালো করে দেয় খেয়ে গুঁড়ো করে।অদ্ভুত আচরণ মানুষের... যতক্ষণ নিজের সব দিয়ে দিতে পারি, ততক্ষণই যেন ভাল থাকার সময়, ঠিক তখন মনের বাতায়নে এলোমেলো বাতাসেরা খেলে যায় অগোচরে। আর যখনই নিজের করে অথবা স্বাধীনভাবে কিছু পেতে চাওয়ার আবেদন জানাই, বাঁকা চোখে মানুষরা কিভাবে যেন তাকায়... চোখে জ্বলে স্বার্থপরতার আগুন, আর চোখে চোখ রাখা হয় না, না হলে, নিজেকে পুড়িয়ে করতে হবে ছারখার; ফিরিয়ে নিতে হয় চোখ, চোখ হতে, পর হতে আর সময় লাগে না। অবাক চোখে শুধু নীল প্রজাপতিদের ওড়াওড়ি দেখি, আকষ্মিক উত্তর হতে ধমকা হাওয়া এসে আবার সব করে দেয় এলোমেলো। http://nirrjon.blogspot.com
এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি
“একাকী পথ চলা”
" বিরহের বাণী "
" বিরহের বাণী " “দুঃখের মাঝেও একটা সুখের অনুভূতি থাকে, তা হয়তোবা সুখে থেকে কেউ কল্পনাও করতে পারবেনা। কারণ মানুষ দুঃখে থেকে সুখকে উপলদ্ধি করতে পারলেও সুখে থেকে কিন্তু কেউ দূঃখকে সেভাবে উপলদ্ধি করতে পারেনা। আর মানুষ যখন কষ্টের মাঝে সুখকে কল্পনা করে তখন তার মনে যে অনুভূতির সৃষ্টি হয় তা কখনও কখনও সুখের চেয়েও ___ “হয়তোবা মাঝে মাঝে কিছু ভুল করে বসি তাই বলে এই নয় যে আমি পচে গেছি আমি যেমন ছিলাম তেমনি আছি শুধু সময়ের সাথে বদলে গেছ তুমি”। ___ “পৃথিবীতে কঠিন বাস্তবের মধ্যে একটি বাস্তব হলোঃ মানুষ যখন সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে এসে পৌছায় আর তখনই তার প্রিয় মানুষটি হারিয়ে যায়”। ___ “কষ্ট কখনও কাউকে কষ্ট দেয় না সুখ ই মানুষকে কষ্ট দেয়। তাই সুখের পিছনে ঘুরে সময় নষ্ট করা মানে দুঃখকে আমন্ত্রণ জানানো ছাড়া আর কিছু নয়”। ___ “পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় কষ্ট হলো এক তরফা ভালবাসা। আর তারচেয়ে বড় কষ্ট হলো আপনি তাকে ভালবাসতেন সে জানত, এখনও ভালবাসেন কিন্তু সে জানে না”। ___ “কাউকে মন থেকে ভালবাসলে আপনিও তার কাছ থেকে আপনার মত ভালবাসা আশা করবেন, আর
“ প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে বিভিন্ন দার্শনিক কে কি বলেছেন চলুন দেখে নেয়”
‘প্রেমের পরশে প্রত্যেকেই কবি হয়ে ওঠে।’ প্লেটো ‘প্রেমে পড়লে বোকা বুদ্ধিমান হয়ে ওঠে, বুদ্ধিমান বোকা হয়ে যায়।’ স্পুট হাসসুন ‘ভালোবাসা পাওয়ার চাইতে ভালোবাসা দেওয়াতেই বেশি আনন্দ।’ জর্জ চ্যাপম্যান ‘ভালোবাসতে শেখ, ভালোবাসা দিতে শেখ তাহলে তোমার জীবনে ভালোবাসার অভাব হবে না।’ টমাস ফুলার ‘কোনো কিছুকে ভালোবাসা হলো সেটি বেঁচে থাক তা চাওয়া।’ কনফুসিয়াস ‘যখন আপনি কাউকে ভালোবাসেন তখন আপনার জমিয়ে রাখা সব ইচ্ছেগুলো বেরিয়ে আসতে থাকে।’ এলিজাবেথ বাওয়েন ‘বন্ধুত্ব অনেক সময় ভালোবাসায় পর্যবসিত হয়, কিন্তু বন্ধুত্বের মধ্যে কখনও ভালোবাসা থাকে না’ চার্লস কনটন ‘ভালোবাসা যখন অবদমিত হয়, তার জায়গা দখল করে ঘৃণা।’ হ্যাভনক এলিস ‘যে ভালোবাসা পেল না, যে কাউকে ভালোবাসতে পারল না, সংসারে তার মতো হতভাগা কেউ নেই।’ কিটস্ ‘ছেলেরা ভালোবাসার অভিনয় করতে করতে যে কখন সত্যি সত্যি ভালোবেসে ফেলে তারা তা নিজেও জানে না। মেয়েরা সত্যিকার ভালোবাসতে বাসতে যে কখন অভিনয় শুরু করে তারা তা নিজেও জানে না।’ সমরেশ মজুমদার ‘প্রেমের আনন্দ থাকে স্বল্পক্ষণ কিন্তু বেদনা থাকে সারাটি জীবন।’ রবীন্
“কেমন করে দেকবো তোমায়-তুমি কোথায়?”
“ জেনে নিন শেখ হাসিনার জীবন বৃত্তান্ত”
“জেনে নিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জীবন বৃত্তান্ত” http://nirrjon.blogspot.com **মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা” অনেকেই জানেন, অনেকেই জানেন না, কিংবা অনেকেরই জানার আগ্রহ রয়েছে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভানেত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা সম্পর্কে। তিনি কোথায় পড়াশুনা করেছেন, কিভাবে বেড়ে উঠেছেন, কোথায় জন্মগ্রহণ করেছেন, উনার জন্ম তারিখ কত সালে, কত বার তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী এমন নানাবিধ প্রশ্ন অনেকেরই মনে ঘুরপাক খায় নিয়মিত। যারা জানেন না তাদের জন্য আমার এই বিশেষ সংগ্রহ। জেনে নিন আপনাদের প্রিয় নেত্রীর জীবন বৃত্তান্ত । ০৫ জানুয়ারি ২০১৪ এ অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয় অর্জনের পর ১২ জানুয়ারি ২০১৪-এ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তৃতীয়বারের মত শপথ নেন শেখ হাসিনা। এর আগে ২০০৯ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত দ্বিতীয়বারের মত এবং ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত তিনি প্রথমবারের মত প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৫