মনের হদিস কেই বা জানে মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে সে হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে না-না কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে, খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে- বোঝে না সে বোকা আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। খাঁচার পাখি আকাশ খোঁজে বোঝে না সে বোকা- আকাশ ধরতে গোটা জীবন খাবে সময় পোকা। তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে তবু পাখির মন তো আকাশ 'পরে কেন যে মন এমন করে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে। মনের হদিস কেই বা জানে কী যে থাকে মনের ঘরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে খুঁজতে গিয়ে ভালোবাসা ঘুরি পথে পথে হাজার নিন্দা চাদর করে চড়ি ফুল'র রথে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে জানি ভালোবাসা আছে ঘরে তবু কী মন খুঁজেই মরে কেউ জানে না, কেউ জানে না সেও জানে না যে ধারণ করে, ধারণ করে মনের হদিস কেই বা জানে কী
পোস্টগুলি
“ নারী”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
“নারী” -কাজী নজরুল ইসলাম http://nirrjon.blogspot.com আমার চক্ষে পুরুষ-রমণী কোনো ভেদাভেদ নাই! বিশ্বে যা-কিছু মহান সৃষ্টি চির-কল্যাণকর, অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর। বিশ্বে যা-কিছু এল পাপ-তাপ বেদনা অশ্রুবারি, অর্ধেক তার আনিয়াছে নর, অর্ধেক তার নারী। নরককুন্ড বলিয়া কে তোমা’ করে নারী হেয়-জ্ঞান? তারে বলো, আদি পাপ নারী নহে, সে যে নর-শয়তান। অথবা পাপ যে-শয়তান যে-নর নহে নারী নহে, ক্লীব সে, তাই সে নর ও নারীতে সমান মিশিয়া রহে। এ-বিশ্বে যত ফুটিয়াছে ফুল, ফলিয়াছে যত ফল, নারী দিল তাহে রূপ-রস-মধু-গন্ধ সুনির্মল। তাজমহলের পাথর দেখেছ, দেখিয়াছে যত ফল, অন্তরে তার মোমতাজ নারী, বাহিরেতে শা-জাহান। জ্ঞানের লক্ষ্মী, গানের লক্ষ্মী, শস্য লক্ষ্মী নারী, সুষমা-লক্ষ্মী নারীই ফিরিছে রূপে রূপে সঞ্চারি’। পুরুষ এনেছে যামিনী-শানি-, সমীরণ, বারিবাহ! দিবসে দিয়াছে শক্তি সাহস, নিশীতে হ’য়েছে বধূ, পুরুষ এসেছে মরুতৃষা ল’য়ে, নারী যোগায়েছে মধু। শস্যক্ষেত্র উর্বর হ’ল, পুরুষ চালাল হল, নারী সেই মাঠে শস্য রোপিয়া করিল সুশ্যামল। নর বাহে হল, নারী বহে জল, সেই জল-মাটি মিশে ফসল হইয়া ফলিয়া উঠ
" মৃত্যুদন্ড "
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
" মৃত্যুদন্ড " - শিল্পীঃ মাকসুদ -এ্যালবামঃ নিষিদ্ধ আমি কিছু বাঙালির মৃত্যুদন্ডের দাবি তুলতে চাই আমি কিছু বাঙালির মৃত্যুদন্ডের দাবি তুলতে চাই আবার ভাবি মৃত্যুদন্ড বড্ড হালকা শাস্তি হয়ে যায়। না না না না না না রাজাও না জানামতে কোনো নীতিও নাই তাই রাজনীতির জমজমাট ব্যবসা চলে নির্দ্বিধায় না না না না না না আপত্তি নাই উপরে বসে ঈশ্বর আল্লাহ্ দেখছে তামাশা নিচে তোরাই মোদের হর্তাকর্তা আর ভাগ্যবিধাতা রক্তপিপাসু দানবের দল রক্ত ফিনকি আর মায়ের অশ্রুজল আদিকাল হতে বাংলায় বসতি ইতিহাসে ঘুর ঘুর ঘুর ঘুর ঘুর ঘুর ঘুর ঘুর ঘুর ঘুর করে ঘুরে এসেছে শুধু এক পুনরাবৃত্তি। আর তাই আর তাই আমি কিছু বাঙালির মৃত্যুদন্ডের দাবি তুলতে চাই আবার ভাবি মৃত্যুদন্ড বড্ড হালকা শাস্তি হয়ে যায়। শেখাবে অনেক কিছু পায়ের রগ কাটা, হুমকি দেয়া, বোমা ছোড়া আর ভচাত করে পেটের ভুড়ি সব নামিয়ে ফেলতে সব কিছু দেওয়ার আশ্বাস দেবে, দেবে না শুধু শিক্ষা, চাকরি আর শান্তিতে বসবাস করতে। ক্ষমতা না
"শিক্ষা ব্যবস্থা ধবংস"
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
"শিক্ষা ব্যবস্থা ধবংস " -মোঃমমতাজুল ইসলাম যে যাই বলুক সমগ্র শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস । বাংলাদেশে ৯৭% স্কুল,কলেজ,মাদ্রাসা বেসরকারী এম,পি,ও-ভূক্ত , এখানে প্রায় পাঁচ লক্ষ শিক্ষক /কর্মচারী কর্মরত আছেন। অষ্টম পে-স্কেলে সবচেয়ে বেসরকারী এম,পি,ও -ভূক্ত শিক্ষক /কর্মচারী- বৈষম্যের শিকার । ১। বৈশাখী ভাতা নেই। ২। ৫% নেই । ৩। একটি মাত্র টাইম স্কেল -যাহা আট বছরে ছিল তাহা এখন দশ বছর । তাও বেসরকারী এম,পি,ও-ভূক্ত শিক্ষক /কর্মচারী পাবেন কি -না -তার কোন নির্দিষ্ট পরিপত্র নাই। ৪। উৎসব ভাতা ২৫% শিক্ষকদের আর ৫০% কর্মচারীদের । এটা কোন বাইবেল বা সংবিধানে পড়ে আমার জানা নেই। ৫। বাড়ী ভাড়া ,চিকিৎসার কথা নাই বা বললাম । ৬। বর্তমান সরকার বেছে -বেছে দু'ই/একটা স্কুল/কলেজ জাতীয় করন করছেন- নিজের ক্ষমতা বলে ,মনগড়া ফতুয়া দিয়ে যাহা মেনে নেওয়া কষ্টকর। যদিও সকল স্লেবাস ,বই একই তারপর বেছে-বেছে জাতীয় করন । মেনে নিতে কষ্ট লাগে । জাতীয় করন করতে হ'লে সব এম,পি,ও-ভূক্ত স্কুল ,কলেজ
“ অবশেষে মনটাকে অারও একবার বুঝালাম”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
“অবশেষে মনটাকে অারও একবার বুঝালাম” অবশেষে মনটাকে আরও একবার বোঝালাম- সখ আহ্লাদের জন্য তোর আবদার আমি রাখতে পারব না! জীবনটা বাঁচিয়ে রাখতে যেটুকু প্রয়োজন ঠিক ততটুকুই জোগান আমার। অতিরিক্ত কিছু আমার জন্য শুভ নয় তার প্রমান বহুবার পেয়েছি, মন তুই পাগল হ আমি সামলে নিব কোন সমস্যা নাই, বাট আমি যদি আবার পাগল হই তবে আমাকে সামলানোর কেউ নাই! মন-তোকে বুঝতে হবে জন্মেছি গোলাম রূপে! আত্মঅংকার প্রকাশ পায় এমন কিছু দরকার নাই! মন তুই ধিক্কারের যাতনায় আমাকে কাঁদাস, ভুল করেও অন্যকে কাঁদানোর প্রয়াস করিও না! মন-তোর কাছে প্রার্থনা স্রোতের বিপরীতে আমায় নিয়ে যা!!
“ অানমনে অামাকে ভাবো”
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
“অানমনে অামাকে ভাবো” তুমি কি এখনো, একা বিকেলে http://nirrjon.blogspot.com আনমনে আমাকে ভাবো? দূরে বহুদূর চলে যে এসেছি, কখনো কি তোমাকে পাবো? তুমি কি এখনো, একা বিকেলে আনমনে আমাকে ভাবো? কি কথায় ছিল সুখ হৃদয়েরই একই অনুভবে, দুজনেরই রাগে অনুরাগে । কি কথায় ছিল সুখ হৃদয়েরই একই অনুভবে, দুজনেরই রাগে অনুরাগে । সেদিনেরই সব কিছু আর কি পাবো? তুমি কি এখনো, একা বিকেলে আনমনে আমাকে ভাবো? দূরে বহুদূর চলে যে এসেছি, কখনো কি তোমাকে পাবো? তুমি কি এখনো, একা বিকেলে আনমনে আমাকে ভাবো? আকাশের সোনা রঙ ছুঁয়েছিল তোমাকে আমাকে, আজও সেই রঙ পিছু ডাকে। আকাশের সোনা রঙ ছুঁয়েছিল তোমাকে আমাকে, আজও সেই রঙ পিছু ডাকে। এই রঙের কাছাকাছি কবে আমি যাবো? তুমি কি এখনো, একা বিকেলে আনমনে আমাকে ভাবো? দূরে বহুদূর চলে যে এসেছি, কখনো কি তোমাকে পাবো? তুমি কি এখনো, একা বিকেলে আনমনে আমাকে ভাবো?
" যদি কখনও আমি "
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
" যদি কখনও আমি " http://nirrjon.blogspot.com যদি কখনও আমি ভোরের শিশিরের মত ঝরে পড়ি প্রতিদিন , সেদিনও কি তুমি থাকবে আমার সাথে- রাখবে কি তোমার তুলির মত পা শিশির ভেজা ঘাসে । যদি কোনদিন আমি মিশে যাই ঐ গোধূলির লগ্নে , তুমি থাকবে কি আমার ফিরে আসার আপেক্ষায় । যদি কোনদিন হারিয়ে যাই কথার নদী হয়ে , বাধবে কি সুর নতুন করে সে কথা কুড়িয়ে । যদি আবার জন্ম নিই নতুন করে তোমাতে , শান্তির প্রতিক করে পাইরা হিসেবে দেবেকি উড়িয়ে ।
এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি
“ বিখ্যাত ব্যক্তিদের উক্তি”
এক রাজ্যে দুই রাজার শাসন কভু না চলে। (শেখ শাদী) * জ্ঞানী ব্যক্তি সর্বদা চিমিত্মন্বিত থাকে, জ্ঞানের অধাংশ ধৈর্য আর অধাংশ ঔদার্য।(হযরত আলী) * যারামুর্খ যারা কোন কালেই কিছু করবে না তারাই শুধু বলে অসম্ভব ; এ জগতে মানুষের অসম্ভব বলে কিছু নেই। ( নেপোলিয়ান বোনাপার্ট ) * যে কখনো কিছু পায়নি সে বঞ্চিতের দুঃখ বুঝবে।(রবার্ট হেরহিক) * যে নিজে জানে না সে অন্যে জানে তা ও বিশ্বাস করে না। ( জে এ ক্রাডিও ) * যে সংগীত পছন্দ করে না সে নিজেকে নিজের সাথে প্রতারিত করে। (কীন্টস) * যদি সুখি হতে চাও,তবে তোমাকে অবশ্যই সৎ হতে হবে। ( ওগলাস সেলচ) * তলয়ার দিয়ে রাজ্য জয় করা যায়,কিন্তু সঙ্গীত দিয়ে শত্রম্নকে বন্দু করা যায়। (ফরাসী প্রবাদ) * ধর্ম নিয়ে যারা কোন্দল করে ধর্মের ধর্ম তারা জবনে না। (ডঃ মুহাম্মদ শহীদুলস্নাহ) * মানুষ ব্যয় করে বাধা নিয়মে অপব্যয় করে নিজের খেয়ালে। (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) * মানুষকে সভ্য করে তোলার একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে বিদ্যালয়। ( টলস্টয়) * মানুষের পরিচয় ব্যবহারে মানুষ আত্মীয় হয়ে উঠে ঘনিষ্টতায়। ( প্রবোধ কুমার সান্যাল) * লোকে গুনকীর্তন করলে নিজেকে গুনী ভেবো না কেননা লোকের কথায় কয়লা সো
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত "
" জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বৃত্তান্ত " http://nirrjon.blogspot.com ১৯২০ সাল : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফরিদপুর জেলার তৎকলীন গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গীপাড়াব গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ জন্ম জন্মগ্রহণ করেন। শেখ লুৎফর রহমান ও মোসাম্মাৎ সায়রা বেগমের চার কন্যা ও দুই পুত্রের মধ্যে তৃতীয় সন্তান মুজিব। বাবা-মা ডাকতেন খোকা বলে। খোকার শৈশবকাল কাটে টুঙ্গীপাড়ায়। ১৯২৭ সাল : ৭ বছর বয়সে গিমাডাঙ্গা প্রাইমারী স্কুলে ভর্তি হন। ৯ বছর বয়সে গোপালগঞ্জ পাবলিক স্কুলে তৃতীয় শ্রেণীতে ভর্তি হন। ১৯৩৪ সাল : ১৪ বছর বয়সে বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত হলে তাঁর একটি চোখ কলকাতায় অপারেশন করা হয় এবং চক্ষু রোগের কারণে তাঁর লেখাপড়ায় সাময়িক বিরতি ঘটে। ১৯৩৮ সাল : ১৮ বছর বয়সে বঙ্গবন্ধুর ও বেগম ফজিলাতুন্নেসার আনুষ্ঠানিক বিয়ে সম্পন্ন হয়। শেখ মুজিবুর রহমান ও বেগম ফজিলাতুন্নেসা দুই কন্যা শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা ও তিন পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেলের জনক-জননী। ১৯৩৯ সাল : অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক এবং হোস
“কেমন করে দেকবো তোমায়-তুমি কোথায়?”
“বিল্ডিং তৈরিতে রড,সিমেন্ট,বালু ও ইটের হিসাব অাপনি যে ভাবে পাবেন”
কারেন্টনিউজ ডটকমডটবিডি: ছোট্ট সুন্দর স্বপ্নের বাড়ি তৈরির রড সিমেন্ট ইট বালির হিসেব জেনে নিন, শেয়ার করে সংগ্রহে রাখুন জেনে নিন মনের মতো ছোট্ট সুন্দর বাড়ি তৈরিতে রড সিমেন্ট আর ইটের যাবতীয় হিসাব নিকাশ ১০” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে। ০৫” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে। গাথুনী এব প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়। নিচের ছলিং এ প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে।পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়। ০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়।সিএফটি অর্থাৎ ঘনফুট। এসএফটি অর্থাৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে।কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়। ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়।* ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ওজন ১৯২০ কেজি। * ১ ব্যাগ সিমেন্টে পানি লাগে ২১ লিটার। * ১০০ এস,এফ,টি প্লাষ্টারে ১:৪ অনুপাতে সিমেন্ট লাগে ২ ব্যাগ। * গাথুনীর প্লাষ্টারে ১:৫ অনুপাতে সিমেন্ট দিতে হয়। সিলিং প্লাষ্টারে ১:৫ অনুপাতে সিমেন্ট